নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পৃথিবীর কোনো সরকারই নির্ভুলভাবে দেশ চালাতে পারেনি বলে মন্তব্য করে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘কিন্তু সেটিকে বড় করে দেখিয়ে, আজকের যুগের প্রেক্ষাপটে বিশ্ব পরিস্থিতিকে আড়াল করে শুধু দেশের পরিস্থিতি তুলে ধরে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে কিছু মিডিয়া হাউস এক হয়েছে।’
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাংবাদিক ফোরাম আয়োজিত আলোচনা সভায় তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বলবো না আমরা একেবারে নির্ভুলভাবে দেশ পরিচালনা করছি। পৃথিবীর কোনো সরকার কখনোই নির্ভুলভাবে দেশ পরিচালনা করতে পারেনি। এখনো কেউ পারে না, ভবিষ্যতেও পারবে না। আমাদের অবশ্যই ভুল ত্রুটি আছে। কিন্তু সেটিকে বড় করে দেখিয়ে, আজকের যুগের প্রেক্ষাপটে বিশ্ব পরিস্থিতিকে আড়াল করে শুধু দেশের পরিস্থিতি তুলে ধরে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে কিছু মিডিয়া হাউস এক হয়েছে।’ এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার জন্য মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের সাংবাদিক ফোরামকে আহ্বান জানান ড. হাছান মাহমুদ।
বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা একটি মানবতাবিরোধী অপরাধ উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘এ হত্যাকাণ্ডের অন্যতম কুশীলব ছিলেন জিয়াউর রহমান। ১৯১৫ সালের ১৫ আগস্ট মানবতাকে ভুলুণ্ঠিত করে যেভাবে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল, নারী ও শিশুকে হত্যা করা হয়েছিল সেটি ছিল মানবতাবিরোধী অপরাধ। এবং এই অপরাধ যারা সংগঠিত করেছিল তাদের অন্যতম কুশীলব ছিল খন্দকার মোশতাক তো বটেই, তার সঙ্গে জিয়াউর রহমান। খালেদা জিয়া তার জন্মদিন বদলে দিয়ে ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালনের মধ্য দিয়ে স্বীকার করে নিয়েছে তার স্বামী বঙ্গবন্ধুর হত্যার অন্যতম কুশীলব।’
বিশ্ব পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এখনো অনেক দেশের তুলনায় ভালো দাবি করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের ভুল ত্রুটি আমরা সংশোধন করার চেষ্টা করছি। কদিন আগে একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান বলেছে যে, বর্তমান অবস্থা চলতে থাকলে সাউথ আফ্রিকা, ব্রাজিল, মেক্সিকো, তুরস্কসহ বেশ কয়েকটি দেশ অর্থনৈতিকভাবে আর স্বয়ংসম্পূর্ণ থাকতে পারবে না এবং দেউলিয়া হয়ে যাবে। সেখানে বাংলাদেশের নাম নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু কিছু বিশেষজ্ঞের কথা এবং পত্রিকার রিপোর্ট যদি দেখেন তাহলে মনে হবে, এই বুঝি সব গেল! এগুলো কিন্তু বিভ্রান্তি এবং গুজব ছড়ানোর শামিল। এসবের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের কলম ধরতে হবে, যাতে সঠিক চিত্রটি মানুষের সামনে তুলে ধরা যায়।’
যারা নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন করছে সরকার কখনোই তাদের বাধা দেয়নি উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, ‘কিন্তু যারা আন্দোলনের নামে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ, অগ্নি বোমা, জনগণের শান্তি বিনষ্ট করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে হলে অন্যায়ের প্রতিকার করতে হবে, বিচার করতে হবে। ন্যায় প্রতিষ্ঠা করার জন্য বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা হয়েছে। যারা পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করেছে, নিক্ষেপের নির্দেশ দিয়েছে তাদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করার মাধ্যমে ন্যায় প্রতিষ্ঠা করা হবে।’
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন—প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ প্রমুখ।
পৃথিবীর কোনো সরকারই নির্ভুলভাবে দেশ চালাতে পারেনি বলে মন্তব্য করে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘কিন্তু সেটিকে বড় করে দেখিয়ে, আজকের যুগের প্রেক্ষাপটে বিশ্ব পরিস্থিতিকে আড়াল করে শুধু দেশের পরিস্থিতি তুলে ধরে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে কিছু মিডিয়া হাউস এক হয়েছে।’
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাংবাদিক ফোরাম আয়োজিত আলোচনা সভায় তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বলবো না আমরা একেবারে নির্ভুলভাবে দেশ পরিচালনা করছি। পৃথিবীর কোনো সরকার কখনোই নির্ভুলভাবে দেশ পরিচালনা করতে পারেনি। এখনো কেউ পারে না, ভবিষ্যতেও পারবে না। আমাদের অবশ্যই ভুল ত্রুটি আছে। কিন্তু সেটিকে বড় করে দেখিয়ে, আজকের যুগের প্রেক্ষাপটে বিশ্ব পরিস্থিতিকে আড়াল করে শুধু দেশের পরিস্থিতি তুলে ধরে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে কিছু মিডিয়া হাউস এক হয়েছে।’ এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার জন্য মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের সাংবাদিক ফোরামকে আহ্বান জানান ড. হাছান মাহমুদ।
বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা একটি মানবতাবিরোধী অপরাধ উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘এ হত্যাকাণ্ডের অন্যতম কুশীলব ছিলেন জিয়াউর রহমান। ১৯১৫ সালের ১৫ আগস্ট মানবতাকে ভুলুণ্ঠিত করে যেভাবে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল, নারী ও শিশুকে হত্যা করা হয়েছিল সেটি ছিল মানবতাবিরোধী অপরাধ। এবং এই অপরাধ যারা সংগঠিত করেছিল তাদের অন্যতম কুশীলব ছিল খন্দকার মোশতাক তো বটেই, তার সঙ্গে জিয়াউর রহমান। খালেদা জিয়া তার জন্মদিন বদলে দিয়ে ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালনের মধ্য দিয়ে স্বীকার করে নিয়েছে তার স্বামী বঙ্গবন্ধুর হত্যার অন্যতম কুশীলব।’
বিশ্ব পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এখনো অনেক দেশের তুলনায় ভালো দাবি করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের ভুল ত্রুটি আমরা সংশোধন করার চেষ্টা করছি। কদিন আগে একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান বলেছে যে, বর্তমান অবস্থা চলতে থাকলে সাউথ আফ্রিকা, ব্রাজিল, মেক্সিকো, তুরস্কসহ বেশ কয়েকটি দেশ অর্থনৈতিকভাবে আর স্বয়ংসম্পূর্ণ থাকতে পারবে না এবং দেউলিয়া হয়ে যাবে। সেখানে বাংলাদেশের নাম নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু কিছু বিশেষজ্ঞের কথা এবং পত্রিকার রিপোর্ট যদি দেখেন তাহলে মনে হবে, এই বুঝি সব গেল! এগুলো কিন্তু বিভ্রান্তি এবং গুজব ছড়ানোর শামিল। এসবের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের কলম ধরতে হবে, যাতে সঠিক চিত্রটি মানুষের সামনে তুলে ধরা যায়।’
যারা নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন করছে সরকার কখনোই তাদের বাধা দেয়নি উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, ‘কিন্তু যারা আন্দোলনের নামে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ, অগ্নি বোমা, জনগণের শান্তি বিনষ্ট করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে হলে অন্যায়ের প্রতিকার করতে হবে, বিচার করতে হবে। ন্যায় প্রতিষ্ঠা করার জন্য বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা হয়েছে। যারা পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করেছে, নিক্ষেপের নির্দেশ দিয়েছে তাদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করার মাধ্যমে ন্যায় প্রতিষ্ঠা করা হবে।’
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন—প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ প্রমুখ।
চেক জালিয়াতির মামলায় হাজির না হওয়ায় আসামি মোসলেম উদ্দিনের অনুপস্থিতিতেই রায় দিয়েছিলেন আদালত। দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে দেওয়া হয়েছিল এক বছরের কারাদণ্ড। পাশাপাশি জরিমানা করা হয় ৬০ লাখ টাকা। এ দণ্ড মাথায় নিয়েই সাত বছর লাপাত্তা ছিলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছে বাস ও ট্রাকের অন্তত ১৫ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ফুকরা এলাকায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থীকে বেদম প্রহার করেছেন শিক্ষক। এ ঘটনার ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (ভাইরাল)। গতকাল বৃস্পতিবার বিকেল থেকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি ৩৫ সেকেন্ডের। এর মধ্যে প্রথম ২৩ সেকেন্ড পর্যন্ত শিশুটিকে মারতে দেখা গেছে শিক্ষককে। ওই ২৩ সেকেন্ডে শিশুটিকে ২১ বার
৩ ঘণ্টা আগে