শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরে পাঁচ মাসের সন্তানকে নিয়ে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার সময় সড়ক দুর্ঘটনায় মায়ের মৃত্যু হয়েছে। তাদের বহনকারী ব্যাটারিচালিত ভ্যানটি তাঁর গায়ের ওপর উঠে যায়। তবে তাঁর সন্তানের কোনো ক্ষতি হয়নি।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার সময় শরীয়তপুর সদর উপজেলার সুবচনী বাজার সংলগ্ন সুবচনী-নাগেরপারা সড়কে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত নারীর নাম—সাদিয়া আক্তার (১৮)। তিনি গোসাইরহাট উপজেলার নাগেরপাড়া ইউনিয়নের বালিকুরি গ্রামের রায়হান শিকদারের স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, সাদিয়া ও রায়হান দম্পতি তাদের একমাত্র সন্তান রাইয়ানকে নিয়ে একটি ব্যাটারিচালিত ভ্যানযোগে সুবচনী বাজারে চিকিৎসকের কাছে যাচ্ছিলেন। এ সময় বাবার কোলে ছিল শিশু রাইয়ান। সুবচনী বাজারের কাছাকাছি পৌঁছালে একটি গুইসাপ রাস্তা পার হওয়ার সময় ভ্যানটি গুইসাপের ওপর উঠে যায়। এতে ভ্যানটি উল্টে সড়কের ওপর পড়ে যায়। এ সময় সাদিয়া ভ্যানের নিচে চাপা পড়ে। এতে ভ্যানচালক ও রায়হান শিকদার সামান্য আহত হলেও শিশু রাইয়ানের কোনো ক্ষতি হয়নি। পরে পথচারীরা দ্রুত সাদিয়াকে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
ভ্যানচালক মান্নান ব্যাপারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নাগেরপাড়া থেকে ভ্যানগাড়ি চালিয়ে সুবচনী বাজারের দিকে আসছিলাম। হঠাৎ একটা গুইসাপ দ্রুত রাস্তায় এসে নিচে পরলে আমার ভ্যানটা উল্টে যায়। ভ্যানের নিচে পরে গুরুতর আহত হন সাদিয়া আপা। পরে স্থানীয়রাসহ সাদিয়া আপাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেইখানে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেছেন।’
নিহতের স্বামী রায়হান শিকদার কান্নাজড়িত কণ্ঠে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিয়ের পর থেকেই সাদিয়া কখনো আমার মনে কষ্ট দিয়ে কোনো কথা বলেনি। সে আর নেই! এখন আমি শিশু সন্তানকে নিয়ে বাঁচব কীভাবে! আমার কোনো অভিযোগ নেই।’
সাদিয়ার শাশুড়ি মাজেদা বেগম বলেন, ‘আমার নাতি রাইয়ান অসুস্থ হওয়ায় তাকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে যাচ্ছিল আমার ছেলে ও তাঁর বউ। মেয়েটার মা-বাবা কেউ নাই। নিজের মেয়ের মতো ওকে আমি ভালোবাসতাম।’
এ বিষয়ে পালং মডেল থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শরিফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনায় সাদিয়া নামে এক নারী মারা গেছেন। এ বিষয়ে একটি ইউডি মামলা হয়েছে। পরিবারের কোনো অভিযোগ নেই।’
শরীয়তপুরে পাঁচ মাসের সন্তানকে নিয়ে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার সময় সড়ক দুর্ঘটনায় মায়ের মৃত্যু হয়েছে। তাদের বহনকারী ব্যাটারিচালিত ভ্যানটি তাঁর গায়ের ওপর উঠে যায়। তবে তাঁর সন্তানের কোনো ক্ষতি হয়নি।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার সময় শরীয়তপুর সদর উপজেলার সুবচনী বাজার সংলগ্ন সুবচনী-নাগেরপারা সড়কে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত নারীর নাম—সাদিয়া আক্তার (১৮)। তিনি গোসাইরহাট উপজেলার নাগেরপাড়া ইউনিয়নের বালিকুরি গ্রামের রায়হান শিকদারের স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, সাদিয়া ও রায়হান দম্পতি তাদের একমাত্র সন্তান রাইয়ানকে নিয়ে একটি ব্যাটারিচালিত ভ্যানযোগে সুবচনী বাজারে চিকিৎসকের কাছে যাচ্ছিলেন। এ সময় বাবার কোলে ছিল শিশু রাইয়ান। সুবচনী বাজারের কাছাকাছি পৌঁছালে একটি গুইসাপ রাস্তা পার হওয়ার সময় ভ্যানটি গুইসাপের ওপর উঠে যায়। এতে ভ্যানটি উল্টে সড়কের ওপর পড়ে যায়। এ সময় সাদিয়া ভ্যানের নিচে চাপা পড়ে। এতে ভ্যানচালক ও রায়হান শিকদার সামান্য আহত হলেও শিশু রাইয়ানের কোনো ক্ষতি হয়নি। পরে পথচারীরা দ্রুত সাদিয়াকে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
ভ্যানচালক মান্নান ব্যাপারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নাগেরপাড়া থেকে ভ্যানগাড়ি চালিয়ে সুবচনী বাজারের দিকে আসছিলাম। হঠাৎ একটা গুইসাপ দ্রুত রাস্তায় এসে নিচে পরলে আমার ভ্যানটা উল্টে যায়। ভ্যানের নিচে পরে গুরুতর আহত হন সাদিয়া আপা। পরে স্থানীয়রাসহ সাদিয়া আপাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেইখানে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেছেন।’
নিহতের স্বামী রায়হান শিকদার কান্নাজড়িত কণ্ঠে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিয়ের পর থেকেই সাদিয়া কখনো আমার মনে কষ্ট দিয়ে কোনো কথা বলেনি। সে আর নেই! এখন আমি শিশু সন্তানকে নিয়ে বাঁচব কীভাবে! আমার কোনো অভিযোগ নেই।’
সাদিয়ার শাশুড়ি মাজেদা বেগম বলেন, ‘আমার নাতি রাইয়ান অসুস্থ হওয়ায় তাকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে যাচ্ছিল আমার ছেলে ও তাঁর বউ। মেয়েটার মা-বাবা কেউ নাই। নিজের মেয়ের মতো ওকে আমি ভালোবাসতাম।’
এ বিষয়ে পালং মডেল থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শরিফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনায় সাদিয়া নামে এক নারী মারা গেছেন। এ বিষয়ে একটি ইউডি মামলা হয়েছে। পরিবারের কোনো অভিযোগ নেই।’
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৫ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে