কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে চলমান এসএসসির গণিত পরীক্ষা চলাকালীন স্মার্টফোনের মাধ্যমে প্রশ্নপত্র কেন্দ্রের বাইরে পাঠানো এবং উত্তর সংগ্রহ করায় একজন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কারসহ দুই শিক্ষার্থীকে আটক করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় বাইরে থেকে শিক্ষার্থীদের সহায়তা করায় অভিযুক্ত শিক্ষক পলাতক রয়েছেন।
আজ বুধবার দুপুর দুইটায় আটককৃত দুই পরীক্ষার্থীকে কিশোরগঞ্জে বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হয়েছে। কেন্দ্র সচিবের মামলার প্রেক্ষিতে শিক্ষার্থীদের আটক করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় কুলিয়ারচর উপজেলার মুছা মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শনে মোবাইল ফোনে প্রশ্নপত্র আদান-প্রদানের সময় তাদের হাতেনাতে ধরে ফেলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সিমন সরকার।
এ বিষয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সিমন সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন্দ্র পরিদর্শনের সময় পরীক্ষার হলে স্মার্টফোনসহ অভিযুক্ত শিক্ষার্থী হাতেনাতে ধরা পড়ে। পরে কেন্দ্রসচিবকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়।’
আটককৃতরা শিক্ষার্থীরা ছয়সূতী ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের মানবিক বিভাগের ছাত্র। অভিযুক্ত পলাতক শিক্ষক হলেন—জনতা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষক মো. বাছির মিয়া।
কেন্দ্র সূত্রে জানা যায়, সারা দেশে গত মঙ্গলবার এসএসসি পরীক্ষার্থীদের গণিত পরীক্ষা চলছিল। এ সময় কুলিয়ারচর উপজেলার ২ নম্বর কেন্দ্র মুসা মিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের একটি কক্ষে একজন পরীক্ষার্থী স্মার্টফোন দিয়ে প্রশ্নের ছবি তুলে মেসেঞ্জারের মাধ্যমে বাইরে থাকা জনতা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষক মো. বাছির মিয়ার কাছে পাঠায়। ওই শিক্ষক প্রশ্নপত্র সমাধান করে ওই পরীক্ষার্থীর মেসেঞ্জারের পাঠায়। এ সময়ে দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সিমন সরকার পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শনের সময় ওই শিক্ষার্থীকে মোবাইলসহ হাতেনাতে ধরে ফেলেন।
ওই পরীক্ষার্থীর ভাষ্যমতে, মোবাইল ফোনটির প্রকৃত মালিক তাঁর পাশের আরেক পরীক্ষার্থীর। সেও ছয়সূতী ইউনিয়ন হাই স্কুল ও কলেজের মানবিক শাখার পরীক্ষার্থী। পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাৎক্ষণিক মোবাইল ফোন হাতে থাকা শিক্ষার্থীকে বহিষ্কারের নির্দেশ দেন। পরবর্তীতে এ ঘটনায় জড়িত দুই পরীক্ষার্থীকে থানায় নিয়ে যান এবং পরবর্তীতে থানায় তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা হয়।
কেন্দ্রসচিব ও মুসা মিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু নাসের মো. আব্দুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরীক্ষা হলে ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক হাতেনাতে স্মার্টফোনসহ ধরা পড়ায় এক পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কারসহ তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। সেই সঙ্গে এ ঘটনা সহায়তাকারী হিসেবে স্মার্টফোনের প্রকৃত মালিক (অপর পরীক্ষার্থী) এবং কেন্দ্রের বাইরে থেকে সহায়তা করা শিক্ষক বাছির মিয়ার বিরুদ্ধেও থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।’
এ বিষয়ে কুলিয়ারচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আটককৃত দুই পরীক্ষার্থীর বিরুদ্ধে পাবলিক পরীক্ষা আইনে নিয়মিত মামলা হয়েছে। তাদের কিশোরগঞ্জের বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে চলমান এসএসসির গণিত পরীক্ষা চলাকালীন স্মার্টফোনের মাধ্যমে প্রশ্নপত্র কেন্দ্রের বাইরে পাঠানো এবং উত্তর সংগ্রহ করায় একজন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কারসহ দুই শিক্ষার্থীকে আটক করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় বাইরে থেকে শিক্ষার্থীদের সহায়তা করায় অভিযুক্ত শিক্ষক পলাতক রয়েছেন।
আজ বুধবার দুপুর দুইটায় আটককৃত দুই পরীক্ষার্থীকে কিশোরগঞ্জে বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হয়েছে। কেন্দ্র সচিবের মামলার প্রেক্ষিতে শিক্ষার্থীদের আটক করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় কুলিয়ারচর উপজেলার মুছা মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শনে মোবাইল ফোনে প্রশ্নপত্র আদান-প্রদানের সময় তাদের হাতেনাতে ধরে ফেলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সিমন সরকার।
এ বিষয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সিমন সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন্দ্র পরিদর্শনের সময় পরীক্ষার হলে স্মার্টফোনসহ অভিযুক্ত শিক্ষার্থী হাতেনাতে ধরা পড়ে। পরে কেন্দ্রসচিবকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়।’
আটককৃতরা শিক্ষার্থীরা ছয়সূতী ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের মানবিক বিভাগের ছাত্র। অভিযুক্ত পলাতক শিক্ষক হলেন—জনতা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষক মো. বাছির মিয়া।
কেন্দ্র সূত্রে জানা যায়, সারা দেশে গত মঙ্গলবার এসএসসি পরীক্ষার্থীদের গণিত পরীক্ষা চলছিল। এ সময় কুলিয়ারচর উপজেলার ২ নম্বর কেন্দ্র মুসা মিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের একটি কক্ষে একজন পরীক্ষার্থী স্মার্টফোন দিয়ে প্রশ্নের ছবি তুলে মেসেঞ্জারের মাধ্যমে বাইরে থাকা জনতা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষক মো. বাছির মিয়ার কাছে পাঠায়। ওই শিক্ষক প্রশ্নপত্র সমাধান করে ওই পরীক্ষার্থীর মেসেঞ্জারের পাঠায়। এ সময়ে দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সিমন সরকার পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শনের সময় ওই শিক্ষার্থীকে মোবাইলসহ হাতেনাতে ধরে ফেলেন।
ওই পরীক্ষার্থীর ভাষ্যমতে, মোবাইল ফোনটির প্রকৃত মালিক তাঁর পাশের আরেক পরীক্ষার্থীর। সেও ছয়সূতী ইউনিয়ন হাই স্কুল ও কলেজের মানবিক শাখার পরীক্ষার্থী। পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাৎক্ষণিক মোবাইল ফোন হাতে থাকা শিক্ষার্থীকে বহিষ্কারের নির্দেশ দেন। পরবর্তীতে এ ঘটনায় জড়িত দুই পরীক্ষার্থীকে থানায় নিয়ে যান এবং পরবর্তীতে থানায় তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা হয়।
কেন্দ্রসচিব ও মুসা মিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু নাসের মো. আব্দুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরীক্ষা হলে ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক হাতেনাতে স্মার্টফোনসহ ধরা পড়ায় এক পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কারসহ তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। সেই সঙ্গে এ ঘটনা সহায়তাকারী হিসেবে স্মার্টফোনের প্রকৃত মালিক (অপর পরীক্ষার্থী) এবং কেন্দ্রের বাইরে থেকে সহায়তা করা শিক্ষক বাছির মিয়ার বিরুদ্ধেও থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।’
এ বিষয়ে কুলিয়ারচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আটককৃত দুই পরীক্ষার্থীর বিরুদ্ধে পাবলিক পরীক্ষা আইনে নিয়মিত মামলা হয়েছে। তাদের কিশোরগঞ্জের বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
১০ মিনিট আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
১ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
১ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে