ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
ভূঞাপুরে ৪০ টাকা কেজি দরের তরমুজ এখন মাত্র ২০ টাকা পিস হিসেবে বিক্রি করা হচ্ছে। এই তরমুজের দাম কিছুদিন আগেও ১৫০-১৮০ টাকা ছিল। এতে ক্রেতারা খুশি। বিক্রেতারা গলা ফাটিয়ে বলছেন, যেটা মন চায় সেটাই বেছে নিন। একদাম, একদর। ফুরিয়ে গেলে আর পাবেন না। তরমুজ নিন, টাকা দিন। এভাবেই হাটে তরমুজ বিক্রেতারা হৈ-হুল্লোড় করে তরমুজ বিক্রির উৎসবে মেতে ওঠেন।
গতকাল শনিবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তরমুজ বিক্রি উৎসবের এমন কাণ্ড দেখা যায় টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলা পৌর শহরের সাপ্তাহিক শিয়ালকোল হাটে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিক্রেতারা হাটে তরমুজের পসরা সাজিয়ে বসে আছেন। দাম কম হওয়ায় দোকানের চারপাশে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়। বিক্রেতাদের মধ্যে কেউ ক্রেতাকে তরমুজ কিনতে ডাকাডাকি করছেন, কেউ ক্রেতার ব্যাগে তরমুজ তুলে দিচ্ছেন। আবার কেউ ক্রেতাদের থেকে টাকা নিচ্ছেন। দাম কম হওয়ায় একেকজন ২-৩টা করে তরমুজ কিনছেন। তবে কিছু কিছু তরমুজ ব্যবসায়ীকে ১০-১৫ টাকা কেজি দরেও তরমুজ বিক্রি করতে দেখা গেছে।
এ ছাড়া উপজেলার পাথাইলকান্দী (যমুনা সেতু) বাজারেও একই চিত্র লক্ষ্য করা যায়।
তরমুজ বিক্রেতা আব্দুর রহমান, সুরমান আলী ও করিম খান বলেন, মোকামে তরমুজের দাম খুবই কম। তাই আমরাও কমে বিক্রি করতেছি। কদিন আগেও কেজি দরে বিক্রি করলেও এখন পিস হিসেবে বিক্রি করা হচ্ছে।
তাঁরা আরও বলেন, গত কয়েক দিনের অতিবৃষ্টির কারণে খেতে তরমুজ পচে যাওয়ার উপদ্রব দেখা দিয়েছে, যার ফলে চাষিরা দ্রুত খেত থেকে মোকামে তরমুজ বিক্রি করে দিচ্ছেন। তাই স্থানীয় হাট-বাজারে তরমুজ ব্যাপক পরিমাণে দেখা মিলছে।
স্থানীয় শিক্ষক নজরুল মাস্টারসহ অনেকেই বলেন, কয়েক দিন বাজার থেকে ৩৫-৪০ টাকা কেজি দরে তরমুজ কিনেছি। আজ হাটে এসে হঠাৎ শুনতে পেলাম তরমুজের পিস মাত্র ২০ টাকা। পরে পরিবারের জন্য ৩ পিস ৬০ টাকা দিয়ে কিনেছি।
ভূঞাপুরে ৪০ টাকা কেজি দরের তরমুজ এখন মাত্র ২০ টাকা পিস হিসেবে বিক্রি করা হচ্ছে। এই তরমুজের দাম কিছুদিন আগেও ১৫০-১৮০ টাকা ছিল। এতে ক্রেতারা খুশি। বিক্রেতারা গলা ফাটিয়ে বলছেন, যেটা মন চায় সেটাই বেছে নিন। একদাম, একদর। ফুরিয়ে গেলে আর পাবেন না। তরমুজ নিন, টাকা দিন। এভাবেই হাটে তরমুজ বিক্রেতারা হৈ-হুল্লোড় করে তরমুজ বিক্রির উৎসবে মেতে ওঠেন।
গতকাল শনিবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তরমুজ বিক্রি উৎসবের এমন কাণ্ড দেখা যায় টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলা পৌর শহরের সাপ্তাহিক শিয়ালকোল হাটে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিক্রেতারা হাটে তরমুজের পসরা সাজিয়ে বসে আছেন। দাম কম হওয়ায় দোকানের চারপাশে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়। বিক্রেতাদের মধ্যে কেউ ক্রেতাকে তরমুজ কিনতে ডাকাডাকি করছেন, কেউ ক্রেতার ব্যাগে তরমুজ তুলে দিচ্ছেন। আবার কেউ ক্রেতাদের থেকে টাকা নিচ্ছেন। দাম কম হওয়ায় একেকজন ২-৩টা করে তরমুজ কিনছেন। তবে কিছু কিছু তরমুজ ব্যবসায়ীকে ১০-১৫ টাকা কেজি দরেও তরমুজ বিক্রি করতে দেখা গেছে।
এ ছাড়া উপজেলার পাথাইলকান্দী (যমুনা সেতু) বাজারেও একই চিত্র লক্ষ্য করা যায়।
তরমুজ বিক্রেতা আব্দুর রহমান, সুরমান আলী ও করিম খান বলেন, মোকামে তরমুজের দাম খুবই কম। তাই আমরাও কমে বিক্রি করতেছি। কদিন আগেও কেজি দরে বিক্রি করলেও এখন পিস হিসেবে বিক্রি করা হচ্ছে।
তাঁরা আরও বলেন, গত কয়েক দিনের অতিবৃষ্টির কারণে খেতে তরমুজ পচে যাওয়ার উপদ্রব দেখা দিয়েছে, যার ফলে চাষিরা দ্রুত খেত থেকে মোকামে তরমুজ বিক্রি করে দিচ্ছেন। তাই স্থানীয় হাট-বাজারে তরমুজ ব্যাপক পরিমাণে দেখা মিলছে।
স্থানীয় শিক্ষক নজরুল মাস্টারসহ অনেকেই বলেন, কয়েক দিন বাজার থেকে ৩৫-৪০ টাকা কেজি দরে তরমুজ কিনেছি। আজ হাটে এসে হঠাৎ শুনতে পেলাম তরমুজের পিস মাত্র ২০ টাকা। পরে পরিবারের জন্য ৩ পিস ৬০ টাকা দিয়ে কিনেছি।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
৪ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৪ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে