নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম বলেছেন, একটি সমাজ কতটুকু সভ্য, তার সূচক হলো সেই সমাজে ন্যায়বিচার কতটুকু প্রতিষ্ঠিত। আইনের শাসনের ধারণাটি ন্যায়বিচারের সমার্থক। সমাজ ও রাষ্ট্রের গুণগত মান উন্নয়নে বিচার বিভাগের রয়েছে অপরিহার্য ভূমিকা। বেঞ্চ ও বারের যৌথ-কার্যকর প্রজ্ঞায় এটি প্রতিষ্ঠিত করতে হবে যে বিপন্ন অধিকারের কারণে প্রতিকার প্রার্থনায় বিচারপ্রার্থীর এই সর্বোচ্চ বিচারালয়ের প্রতি রয়েছে পরম আস্থা।
আজ বৃহস্পতিবার আপিল বিভাগের এজলাস কক্ষে সংবর্ধনার জবাবে এসব কথা বলেন বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সংবিধানের প্রতি লক্ষ্য রেখে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে স্থিতিশীল সমাজ প্রতিষ্ঠায় বিচারক এবং আইনজীবীদের স্বচ্ছ, কার্যকর ও প্রজ্ঞাসংবলিত ভূমিকার বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে হবে। কোনো গোষ্ঠী বা ব্যক্তির স্বার্থ এখানে অবশ্যই পরিত্যাজ্য। আমি বিশ্বাস করি বিচারিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এই সর্বজনীন ধারণা থেকে আমাদের কারও বিচ্যুত হওয়ার কোনো অবকাশ নেই।’
শাহিনুর ইসলাম আরও বলেন, সংবিধানে নিহিত আইনের শাসনের ধারণাটির লক্ষ্য হলো দেশের প্রতিটি নাগরিকের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা। কার্যকর বিচার প্রশাসনই সুশাসন, মানবাধিকার ও সামজিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে পারে।
বিচারপতি কাশেফা হোসেন বলেন, ‘অত্যন্ত সচেতনভাবে সকল প্রকার প্রভাবমুক্ত থেকে সংবিধানের প্রতি আনুগত্য পোষণ করে আমার দায়িত্ব পালন করব। এটি আমার দৃঢ় অঙ্গীকার। আমার প্রায়ই মনে হয় যে সততা দুই প্রকার। একধরনের হলো—যেটাকে আমরা সততা হিসেবে বুঝি। আরেক ধরনের সততা হলো—যেটাকে বলি ইনটেলেক্সচুয়াল অনেস্টি বা ইনটেলেক্সচুয়াল ইনটিগ্রিটি। আমার মনে হয় দুটি বিষয়কে মাথায় রেখেই বিচারকাজ করা অপরিহার্য।’
এ ছাড়া যে শপথ নিয়েছেন, তা পালন করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন বিচারপতি মুহাম্মদ আবদুল হাফিজ। এর আগে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ও অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ের পক্ষ থেকে তিন বিচারপতিকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। তার আগে সকাল সাড়ে ১০টার সময় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান তাঁদের শপথ পাঠ করান।
সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রব্বানীর পরিচালনায় শপথ অনুষ্ঠানে সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, শপথ পাঠকারী তিন বিচারপতির পরিবারের সদস্য, অ্যাটর্নি জেনারেল, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সম্পাদক এবং সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
গতকাল বুধবার হাইকোর্ট বিভাগের ওই তিন বিচারপতিকে আপিল বিভাগে নিয়োগ দিয়ে আইন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম বলেছেন, একটি সমাজ কতটুকু সভ্য, তার সূচক হলো সেই সমাজে ন্যায়বিচার কতটুকু প্রতিষ্ঠিত। আইনের শাসনের ধারণাটি ন্যায়বিচারের সমার্থক। সমাজ ও রাষ্ট্রের গুণগত মান উন্নয়নে বিচার বিভাগের রয়েছে অপরিহার্য ভূমিকা। বেঞ্চ ও বারের যৌথ-কার্যকর প্রজ্ঞায় এটি প্রতিষ্ঠিত করতে হবে যে বিপন্ন অধিকারের কারণে প্রতিকার প্রার্থনায় বিচারপ্রার্থীর এই সর্বোচ্চ বিচারালয়ের প্রতি রয়েছে পরম আস্থা।
আজ বৃহস্পতিবার আপিল বিভাগের এজলাস কক্ষে সংবর্ধনার জবাবে এসব কথা বলেন বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সংবিধানের প্রতি লক্ষ্য রেখে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে স্থিতিশীল সমাজ প্রতিষ্ঠায় বিচারক এবং আইনজীবীদের স্বচ্ছ, কার্যকর ও প্রজ্ঞাসংবলিত ভূমিকার বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে হবে। কোনো গোষ্ঠী বা ব্যক্তির স্বার্থ এখানে অবশ্যই পরিত্যাজ্য। আমি বিশ্বাস করি বিচারিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এই সর্বজনীন ধারণা থেকে আমাদের কারও বিচ্যুত হওয়ার কোনো অবকাশ নেই।’
শাহিনুর ইসলাম আরও বলেন, সংবিধানে নিহিত আইনের শাসনের ধারণাটির লক্ষ্য হলো দেশের প্রতিটি নাগরিকের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা। কার্যকর বিচার প্রশাসনই সুশাসন, মানবাধিকার ও সামজিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে পারে।
বিচারপতি কাশেফা হোসেন বলেন, ‘অত্যন্ত সচেতনভাবে সকল প্রকার প্রভাবমুক্ত থেকে সংবিধানের প্রতি আনুগত্য পোষণ করে আমার দায়িত্ব পালন করব। এটি আমার দৃঢ় অঙ্গীকার। আমার প্রায়ই মনে হয় যে সততা দুই প্রকার। একধরনের হলো—যেটাকে আমরা সততা হিসেবে বুঝি। আরেক ধরনের সততা হলো—যেটাকে বলি ইনটেলেক্সচুয়াল অনেস্টি বা ইনটেলেক্সচুয়াল ইনটিগ্রিটি। আমার মনে হয় দুটি বিষয়কে মাথায় রেখেই বিচারকাজ করা অপরিহার্য।’
এ ছাড়া যে শপথ নিয়েছেন, তা পালন করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন বিচারপতি মুহাম্মদ আবদুল হাফিজ। এর আগে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ও অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ের পক্ষ থেকে তিন বিচারপতিকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। তার আগে সকাল সাড়ে ১০টার সময় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান তাঁদের শপথ পাঠ করান।
সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রব্বানীর পরিচালনায় শপথ অনুষ্ঠানে সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, শপথ পাঠকারী তিন বিচারপতির পরিবারের সদস্য, অ্যাটর্নি জেনারেল, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সম্পাদক এবং সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
গতকাল বুধবার হাইকোর্ট বিভাগের ওই তিন বিচারপতিকে আপিল বিভাগে নিয়োগ দিয়ে আইন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
সিলেটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের (বৈছাআ) চার নেতাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন একই সংগঠনের এক নেত্রী। মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা ও ধর্ষণের হুমকি, অপহরণের চেষ্টা এবং হামলার অভিযোগ আনা হয়েছে। গতকাল বুধবার সিলেট মহানগর হাকিম দ্বিতীয় আদালতে মামলাটি করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিলেট জেলা
১ মিনিট আগেখুলনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের (বৈছাআ) নেতা পরিচয়ে চাঁদাবাজি করার অভিযোগে আট যুবক স্থানীয় জনতার হাতে আটক হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাতে নগরীর খালিশপুর থানার বাস্তুহারা কলোনিতে এ ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) খাল খননের প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, কার্যাদেশ অনুযায়ী মাটি না কেটে কাজ শেষ করেছেন ঠিকাদার। এ ব্যাপারে সংস্থার চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামানের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে মৃত্যু আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে ৷ গত ২৩ দিনে জেলায় শিক্ষার্থী, কৃষকসহ বজ্রপাতে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে কৃষকের সংখ্যা বেশি। আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, খোলা স্থানে কাজ করা মানুষ বজ্রপাতে বেশি মারা যাচ্ছে; বিশেষ করে হাওরাঞ্চলে খোলা জায়গায় মানুষজন কাজ করার কারণে সেখানে হতাহতের...
৬ ঘণ্টা আগে