নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আশির দশকে কাজ শুরু করলেও এখনো জাতীয়করণের আওতায় আসেনি সরকারের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির ভ্যাকসিন বাহকেরা। ৩০ বছর ধরে দৈনিক মজুরিতে খাটছেন তাঁরা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে বারবার আশ্বাসের পর ব্যবস্থা নেওয়া হলেও জাতীয়করণের প্রক্রিয়া এখনো ঝুলে আছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে। ২০তম গ্রেড অনুযায়ী জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার রাজধানীর মহাখালীর জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে বাংলাদেশ বিভাগীয় ইপিআই অর্ডার অথবা ভ্যাকসিন বাহক কল্যাণ সমিতির সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান ভুক্তভোগীরা।
সমিতির সভাপতি বাবুল হোসেন তালুকদার বলেন, ১৯৮৭-৮৮ সালে কার্যক্রম শুরু হয়। তখন থেকে বহু মানুষ আমরা খেটে আসছি। কাজ করলে টাকা পাই, কাজ না থাকলে পাই না। বর্তমানে দৈনিক ৫০০ টাকা মজুরিতে সারা দেশে ১ হাজার ৩০৮ জন কর্মচারী কাজ করছি। এতে ২৪ কার্যদিবসে প্রতি মাসে ১২ হাজার টাকা পেয়ে থাকি। এ ছাড়া পরিবহন বাবদ আরও কিছু টাকা মিলে ১৪ হাজার টাকা পাই। এগুলো ইউনিসেফ ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ বিভিন্ন সংস্থার ফান্ড থেকে দেওয়া হয়।
বাবুল হোসেন বলেন, বিভিন্ন সংস্থা থেকে আসা টাকা সরকারের রাজস্ব খাতে জমা নিয়ে আমাদের চাকরি জাতীয়করণ করা হোক। ২০তম গ্রেডে এনে মোট ১৪ হাজার ৭৮৭ টাকা বেতন ও বছরে ৫টি বোনাস দেওয়ার দাবি আমাদের।
সমিতি থেকে সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে বলা হয়, দাতা সংস্থা থেকে পাওয়া অর্থ সরকারের রাজস্ব খাতে জমা নিয়ে আমাদের চাকরি জাতীয়করণ করা হোক।
সংবাদ সম্মেলনে ইপিআই কর্মসূচির ভ্যাকসিন বাহক হিসেবে কর্মরত প্রায় ৫০ জন কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে এর আগে ২০১৭ সালের ৩১ জানুয়ারি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে আবেদন করেন ভ্যাকসিন বাহকেরা। পরের বছর ২৬ জুলাই বেশ কিছু সুপারিশ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সেটি মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। তবে তাতে কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় আদালতের শরণাপন্ন হন তাঁরা। পরে ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর দুই মাসের মধ্যে ব্যবস্থা নিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন আদালত।
সেই আদেশনামা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে আসলে গত বছরের ২ ডিসেম্বর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট বিভাগকে নির্দেশ দেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।
সে অনুযায়ী ইপিআই কার্যক্রম পরিচালনার জন্য মাঠ পর্যায়ের অনিয়মিত শ্রমিক হিসেবে পদ সৃষ্টি করে গত ১৭ জুলাই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পাঠানো হয়। তবে প্রায় দুই মাস হতে চললেও এখনো জাতীয়করণের ঘোষণা পাননি এসব কর্মচারীরা।
আশির দশকে কাজ শুরু করলেও এখনো জাতীয়করণের আওতায় আসেনি সরকারের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির ভ্যাকসিন বাহকেরা। ৩০ বছর ধরে দৈনিক মজুরিতে খাটছেন তাঁরা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে বারবার আশ্বাসের পর ব্যবস্থা নেওয়া হলেও জাতীয়করণের প্রক্রিয়া এখনো ঝুলে আছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে। ২০তম গ্রেড অনুযায়ী জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার রাজধানীর মহাখালীর জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে বাংলাদেশ বিভাগীয় ইপিআই অর্ডার অথবা ভ্যাকসিন বাহক কল্যাণ সমিতির সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান ভুক্তভোগীরা।
সমিতির সভাপতি বাবুল হোসেন তালুকদার বলেন, ১৯৮৭-৮৮ সালে কার্যক্রম শুরু হয়। তখন থেকে বহু মানুষ আমরা খেটে আসছি। কাজ করলে টাকা পাই, কাজ না থাকলে পাই না। বর্তমানে দৈনিক ৫০০ টাকা মজুরিতে সারা দেশে ১ হাজার ৩০৮ জন কর্মচারী কাজ করছি। এতে ২৪ কার্যদিবসে প্রতি মাসে ১২ হাজার টাকা পেয়ে থাকি। এ ছাড়া পরিবহন বাবদ আরও কিছু টাকা মিলে ১৪ হাজার টাকা পাই। এগুলো ইউনিসেফ ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ বিভিন্ন সংস্থার ফান্ড থেকে দেওয়া হয়।
বাবুল হোসেন বলেন, বিভিন্ন সংস্থা থেকে আসা টাকা সরকারের রাজস্ব খাতে জমা নিয়ে আমাদের চাকরি জাতীয়করণ করা হোক। ২০তম গ্রেডে এনে মোট ১৪ হাজার ৭৮৭ টাকা বেতন ও বছরে ৫টি বোনাস দেওয়ার দাবি আমাদের।
সমিতি থেকে সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে বলা হয়, দাতা সংস্থা থেকে পাওয়া অর্থ সরকারের রাজস্ব খাতে জমা নিয়ে আমাদের চাকরি জাতীয়করণ করা হোক।
সংবাদ সম্মেলনে ইপিআই কর্মসূচির ভ্যাকসিন বাহক হিসেবে কর্মরত প্রায় ৫০ জন কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে এর আগে ২০১৭ সালের ৩১ জানুয়ারি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে আবেদন করেন ভ্যাকসিন বাহকেরা। পরের বছর ২৬ জুলাই বেশ কিছু সুপারিশ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সেটি মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। তবে তাতে কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় আদালতের শরণাপন্ন হন তাঁরা। পরে ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর দুই মাসের মধ্যে ব্যবস্থা নিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন আদালত।
সেই আদেশনামা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে আসলে গত বছরের ২ ডিসেম্বর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট বিভাগকে নির্দেশ দেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।
সে অনুযায়ী ইপিআই কার্যক্রম পরিচালনার জন্য মাঠ পর্যায়ের অনিয়মিত শ্রমিক হিসেবে পদ সৃষ্টি করে গত ১৭ জুলাই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পাঠানো হয়। তবে প্রায় দুই মাস হতে চললেও এখনো জাতীয়করণের ঘোষণা পাননি এসব কর্মচারীরা।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়ক পার হওয়ার সময় পিকআপ ভ্যানের চাপায় আবুল হোসেন (৭৫) নামে এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুই পথচারী গুরুতর আহত হয়েছেন।
১ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের হরিরামপুরে পদ্মা নদীতে এক জেলের জালে ধরা পড়েছে বিশাল আকারের চিতল মাছ। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে উপজেলার লেছড়াগঞ্জ ইউনিয়নের সেলিমপুর থেকে হরিনা ঘাটের মাঝামাঝি এলাকায় মাছটি ধরা পড়ে।
১৭ মিনিট আগেগাইবান্ধায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন নেতাকে ছুরিকাঘাতের মামলায় নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার বিকেলে গাইবান্ধা সরকারি কলেজ গেট থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। অভিযুক্ত ফেরদৌস আহমেদ নেহাল (২৫) সাঘাটা উপজেলার হাট ভরতখালি গ্রামের বাসিন্দা।
৩৫ মিনিট আগেনোয়াখালী সদর উপজেলার নোয়ান্নই ইউনিয়নে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
৩৮ মিনিট আগে