জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) নবনির্মিত ছয়টি আবাসিক হল আগামীকাল মঙ্গলবার ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্রের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে।
আজ সোমবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান উপাচার্য অধ্যাপক নূরুল আলম।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভাচুর্য়ালি হলগুলো উদ্বোধন করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা জহির রায়হান মিলনায়তন থেকে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য অধ্যাপক নূরুল আলম বলেন, ‘হলগুলো উদ্বোধন হলে ডিসেম্বরের প্রথম বা দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যেই আমরা শিক্ষার্থীদের হলে ওঠাতে পারব।’
নতুন এই ছয়টি হলের মধ্যে তিনটি ছাত্রদের ও তিনটি মেয়েদের। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পের প্রথম ধাপে হলগুলোর নির্মাণ কাজ ২০১৮ সালে শুরু হয়। এ ছাড়া ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্রের কাজ শুরু হয় ২০১১ সালের নভেম্বর মাসে।
এর আগে, গত ১১ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত সিন্ডিকেট নবনির্মিত ছয়টি হলের নামকরণ করে।
ছাত্রীদের তিনটি হলের মধ্যে ১৭ নং হলের নাম রোকেয়া হল, ১৮ নং হলের নাম ফজিলাতুন নেছা হল ও ১৯ নম্বর হলের নাম বীরপ্রতীক তারামন বিবি হল নামকরণ করা হয়েছে। অন্যদিকে ছাত্রদের তিনটি হলের মধ্যে ২০ নং হলের নাম শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ হল, ২১ নং হলের নাম শেখ রাসেল এবং ২২ নং হলের নাম কাজী নজরুল ইসলাম হল হিসেবে নামকরণ করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের ২৩ অক্টোবর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদে ১ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা অনুমোদন করা হয়। এই প্রকল্পের আওতায় তিন ধাপে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ২৩টি স্থাপনা নির্মাণ করা হবে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) নবনির্মিত ছয়টি আবাসিক হল আগামীকাল মঙ্গলবার ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্রের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে।
আজ সোমবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান উপাচার্য অধ্যাপক নূরুল আলম।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভাচুর্য়ালি হলগুলো উদ্বোধন করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা জহির রায়হান মিলনায়তন থেকে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য অধ্যাপক নূরুল আলম বলেন, ‘হলগুলো উদ্বোধন হলে ডিসেম্বরের প্রথম বা দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যেই আমরা শিক্ষার্থীদের হলে ওঠাতে পারব।’
নতুন এই ছয়টি হলের মধ্যে তিনটি ছাত্রদের ও তিনটি মেয়েদের। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পের প্রথম ধাপে হলগুলোর নির্মাণ কাজ ২০১৮ সালে শুরু হয়। এ ছাড়া ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্রের কাজ শুরু হয় ২০১১ সালের নভেম্বর মাসে।
এর আগে, গত ১১ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত সিন্ডিকেট নবনির্মিত ছয়টি হলের নামকরণ করে।
ছাত্রীদের তিনটি হলের মধ্যে ১৭ নং হলের নাম রোকেয়া হল, ১৮ নং হলের নাম ফজিলাতুন নেছা হল ও ১৯ নম্বর হলের নাম বীরপ্রতীক তারামন বিবি হল নামকরণ করা হয়েছে। অন্যদিকে ছাত্রদের তিনটি হলের মধ্যে ২০ নং হলের নাম শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ হল, ২১ নং হলের নাম শেখ রাসেল এবং ২২ নং হলের নাম কাজী নজরুল ইসলাম হল হিসেবে নামকরণ করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের ২৩ অক্টোবর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদে ১ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা অনুমোদন করা হয়। এই প্রকল্পের আওতায় তিন ধাপে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ২৩টি স্থাপনা নির্মাণ করা হবে।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৫ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে