শরীয়তপুর প্রতিনিধি
পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ ঘোষণায় বিপাকে পড়েছেন আরোহীরা। সেতুতে পারাপার করতে না পারায় মোটরসাইকেল আরোহীরা মাঝিরঘাট ফেরিঘাটে ভিড় করছেন। অপরদিকে, ঘাটে ফেরি না থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন দূর-দূরান্ত থেকে আসা যাত্রীরা।
সরেজমিনে মাঝিরঘাট ফেরিঘাটে গিয়ে দেখা যায়, আজ সকাল থেকে কিছু কিছু মোটরসাইকেল মাঝিরঘাট ফেরিঘাটে আসতে থাকে। তবে ১০টার পর থেকে মোটরসাইকেলের চাপ বাড়তে থাকে। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ফেরিঘাটের ১ নম্বর পন্টুন পরিপূর্ণ হয়ে যায়। এ সময় পন্টুনের সংযোগ সড়কেও মোটরসাইকেলের দীর্ঘ সারির সৃষ্টি হয়। নারী, শিশু ও বয়স্কদের নিয়ে ফেরিঘাটে দীর্ঘ সময় আটকে থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন মোটরসাইকেল আরোহীরা। জরুরি প্রয়োজন থাকলেও পদ্মা পারাপারে অনিশ্চয়তা দেখা দেওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন যাত্রীরা।
বরিশাল থেকে আসা নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘মেয়ের টিকার তারিখ থাকায় আজ দুপুরের মধ্যে ঢাকায় ফেরা খুবই জরুরি। সকাল ৭টায় পদ্মা সেতুর টোল প্লাজায় এসে জানতে পারি সেতুতে মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। কোনো উপায় না পেয়ে পদ্মা পারাপারের জন্য মাঝিরঘাটে আসি। এখানে তিন ঘণ্টা অপেক্ষা করছি। ফেরি চলবে কি না, কেউ বলতে পারছেন না।’
মাদারীপুরে থেকে ফেরিঘাটে আসা শায়লা সোমা বলেন, ‘গতকাল রোববার মোটরসাইকেলে করে স্বামীর সঙ্গে ঢাকা থেকে মাদারীপুর আসি। ফেরি বন্ধ করে দেবে জানলে আসতাম না। সমস্যা হলে ফেরি বন্ধ করুক, তবে আমাদের পারাপারের তো ব্যবস্থা করতে হবে। আমরা এখন কি করে নদী পার হব?’
এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিসির মাঝিরঘাট শাখার সহব্যবস্থাপক জামিল আহমেদ বলেন, ‘মোটরসাইকেলের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে শিমুলিয়া থেকে মাঝিরঘাটে ফেরি আনা হবে। ঘাটে আটকে পড়া সব মোটরসাইকেল পারাপার করানো হবে।’
সহব্যবস্থাপক আরও বলেন, পদ্মা সেতু চালু হলেও ফেরিঘাট প্রস্তুত আছে। ঘাটে যানবাহন না থাকায় সব ফেরি শিমুলিয়া ঘাটে নোঙর করে রাখা হয়েছে। আজ সকাল থেকে ঘাটে মোটরসাইকেলের চাপ বাড়তে শুরু করেছে। ঘাটে আসা মোটরসাইকেল আরোহীদের পারাপারের জন্য শিমুলিয়া থেকে একটি ফেরি এনে চলাচলের ব্যবস্থা করা হবে।
পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ ঘোষণায় বিপাকে পড়েছেন আরোহীরা। সেতুতে পারাপার করতে না পারায় মোটরসাইকেল আরোহীরা মাঝিরঘাট ফেরিঘাটে ভিড় করছেন। অপরদিকে, ঘাটে ফেরি না থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন দূর-দূরান্ত থেকে আসা যাত্রীরা।
সরেজমিনে মাঝিরঘাট ফেরিঘাটে গিয়ে দেখা যায়, আজ সকাল থেকে কিছু কিছু মোটরসাইকেল মাঝিরঘাট ফেরিঘাটে আসতে থাকে। তবে ১০টার পর থেকে মোটরসাইকেলের চাপ বাড়তে থাকে। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ফেরিঘাটের ১ নম্বর পন্টুন পরিপূর্ণ হয়ে যায়। এ সময় পন্টুনের সংযোগ সড়কেও মোটরসাইকেলের দীর্ঘ সারির সৃষ্টি হয়। নারী, শিশু ও বয়স্কদের নিয়ে ফেরিঘাটে দীর্ঘ সময় আটকে থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন মোটরসাইকেল আরোহীরা। জরুরি প্রয়োজন থাকলেও পদ্মা পারাপারে অনিশ্চয়তা দেখা দেওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন যাত্রীরা।
বরিশাল থেকে আসা নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘মেয়ের টিকার তারিখ থাকায় আজ দুপুরের মধ্যে ঢাকায় ফেরা খুবই জরুরি। সকাল ৭টায় পদ্মা সেতুর টোল প্লাজায় এসে জানতে পারি সেতুতে মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। কোনো উপায় না পেয়ে পদ্মা পারাপারের জন্য মাঝিরঘাটে আসি। এখানে তিন ঘণ্টা অপেক্ষা করছি। ফেরি চলবে কি না, কেউ বলতে পারছেন না।’
মাদারীপুরে থেকে ফেরিঘাটে আসা শায়লা সোমা বলেন, ‘গতকাল রোববার মোটরসাইকেলে করে স্বামীর সঙ্গে ঢাকা থেকে মাদারীপুর আসি। ফেরি বন্ধ করে দেবে জানলে আসতাম না। সমস্যা হলে ফেরি বন্ধ করুক, তবে আমাদের পারাপারের তো ব্যবস্থা করতে হবে। আমরা এখন কি করে নদী পার হব?’
এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিসির মাঝিরঘাট শাখার সহব্যবস্থাপক জামিল আহমেদ বলেন, ‘মোটরসাইকেলের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে শিমুলিয়া থেকে মাঝিরঘাটে ফেরি আনা হবে। ঘাটে আটকে পড়া সব মোটরসাইকেল পারাপার করানো হবে।’
সহব্যবস্থাপক আরও বলেন, পদ্মা সেতু চালু হলেও ফেরিঘাট প্রস্তুত আছে। ঘাটে যানবাহন না থাকায় সব ফেরি শিমুলিয়া ঘাটে নোঙর করে রাখা হয়েছে। আজ সকাল থেকে ঘাটে মোটরসাইকেলের চাপ বাড়তে শুরু করেছে। ঘাটে আসা মোটরসাইকেল আরোহীদের পারাপারের জন্য শিমুলিয়া থেকে একটি ফেরি এনে চলাচলের ব্যবস্থা করা হবে।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
৪ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৪ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে