রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরা থানায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশের হেফাজতে (রিমান্ড) থাকা হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু হয়েছে, যার গলায় ‘মোটা দাগ’ রয়েছে বলে ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক জানিয়েছেন।
পুলিশ বলছে, নিজের ‘পরনের শার্ট দিয়ে’ গলায় ফাঁস লাগিয়ে ওই ব্যক্তি ‘আত্মহত্যা’ করেছেন। এ বিষয়ে নিহতের স্বজনদের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
নিহত সুজন মিয়া রায়পুরা উপজেলার মাহমুদপুর এলাকার মুজিবর রহমানের ছেলে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত থেকে আজ বুধবার সকাল ১০টার মধ্যে কোনো এক সময়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে ধারণা করা হচ্ছে।
নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আল আমিন সাংবাদিকদের বলেন, আজ সকাল ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে রায়পুরা থানা হাজতের ওয়াশরুমের ভেতরে ‘জানালার রডের সঙ্গে নিজের পরণের’ শার্ট দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায়’ তাঁকে উদ্ধার করা হয়। দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
“কীভাবে ঘটনা ঘটছে তা ময়নাতদন্তের পর জানা যাবে। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে মৃতদেহের সুরতহাল করা হচ্ছে। রায়পুরা থানার পুলিশ কর্তৃক আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন আছে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা খান নূরউদ্দিন মো. জাহাঙ্গীর বলেন, হাসপাতালের সঙ্গে সঙ্গে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে সুজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
‘শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তবে গলায় মোটা দাগ রয়েছে।’
রায়পুরা পুলিশের হেফাজতে এই মৃত্যুর ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে নরসিংদী জেলা পুলিশ।
মামলার সূত্রে জানা যায়, গত শনিবার (৫ নভেম্বর) মধ্যরাতে স্ত্রী লাভলী বেগমের সঙ্গে ঝগড়ার একপর্যায়ে সুজন ধারালো ছুরি দিয়ে তাঁর পেটে আঘাত করে। এতে তার স্ত্রীর মৃত্যু হলে তিনি পালিয়ে যান।
এ ঘটনায় নিহতের মা মালেকা বেগম বাদী হয়ে রায়পুরা থানায় মামলা করার পর গত সোমবার বিকেলে ফরিদপুরের সদরপুরের আটরশি দরবার শরিফের পাশ থেকে সুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুই দিনের পুলিশ হেফাজতে পাঠায় নরসিংদীর আদালত।
নরসিংদীর রায়পুরা থানায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশের হেফাজতে (রিমান্ড) থাকা হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু হয়েছে, যার গলায় ‘মোটা দাগ’ রয়েছে বলে ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক জানিয়েছেন।
পুলিশ বলছে, নিজের ‘পরনের শার্ট দিয়ে’ গলায় ফাঁস লাগিয়ে ওই ব্যক্তি ‘আত্মহত্যা’ করেছেন। এ বিষয়ে নিহতের স্বজনদের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
নিহত সুজন মিয়া রায়পুরা উপজেলার মাহমুদপুর এলাকার মুজিবর রহমানের ছেলে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত থেকে আজ বুধবার সকাল ১০টার মধ্যে কোনো এক সময়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে ধারণা করা হচ্ছে।
নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আল আমিন সাংবাদিকদের বলেন, আজ সকাল ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে রায়পুরা থানা হাজতের ওয়াশরুমের ভেতরে ‘জানালার রডের সঙ্গে নিজের পরণের’ শার্ট দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায়’ তাঁকে উদ্ধার করা হয়। দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
“কীভাবে ঘটনা ঘটছে তা ময়নাতদন্তের পর জানা যাবে। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে মৃতদেহের সুরতহাল করা হচ্ছে। রায়পুরা থানার পুলিশ কর্তৃক আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন আছে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা খান নূরউদ্দিন মো. জাহাঙ্গীর বলেন, হাসপাতালের সঙ্গে সঙ্গে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে সুজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
‘শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তবে গলায় মোটা দাগ রয়েছে।’
রায়পুরা পুলিশের হেফাজতে এই মৃত্যুর ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে নরসিংদী জেলা পুলিশ।
মামলার সূত্রে জানা যায়, গত শনিবার (৫ নভেম্বর) মধ্যরাতে স্ত্রী লাভলী বেগমের সঙ্গে ঝগড়ার একপর্যায়ে সুজন ধারালো ছুরি দিয়ে তাঁর পেটে আঘাত করে। এতে তার স্ত্রীর মৃত্যু হলে তিনি পালিয়ে যান।
এ ঘটনায় নিহতের মা মালেকা বেগম বাদী হয়ে রায়পুরা থানায় মামলা করার পর গত সোমবার বিকেলে ফরিদপুরের সদরপুরের আটরশি দরবার শরিফের পাশ থেকে সুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুই দিনের পুলিশ হেফাজতে পাঠায় নরসিংদীর আদালত।
কুমিল্লার মুরাদনগরে একই পরিবারের তিন সদস্যকে (মা, ছেলে ও মেয়ে) নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এক উপদেষ্টার বাবার বিরুদ্ধে হত্যাকাণ্ডে মদদ ও নির্দেশ দেওয়ার অভিযোগ তুলেছে ভুক্তভোগী পরিবার। আজ সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে নিহতদের পরিবার এই অভিযোগ করে হত্যাকাণ
৯ মিনিট আগেবরিশালের মুলাদীতে আফরিন আক্তার দিপুমনি নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার গাছুয়া ইউনিয়নের মধ্য গাছুয়া গ্রামের বোরহান খন্দকারের বাড়িতে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ। পরিবার বলছে, কথা-কাটাকাটির জেরে দিপুমনি স্বামীকে ভিডিও কলে রেখে গলায় ফাঁস দেন।
১৪ মিনিট আগেগতকাল রোববার রাতে চট্টগ্রামে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ। এরপর ক্লাবে এসে ৩০৮ নম্বর কক্ষে রাত্রি যাপন করছিলেন। আপাতত তাঁর মরদেহে কোনো আঘাতের চিহ্ন পায়নি পুলিশ। তাঁর বাড়ি চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায়। তাঁর মৃত্যুর খবর শুনে আত্মীয়স্বজনসহ অনেকে চট্টগ্রাম
১৬ মিনিট আগেনাছির উদ্দীন বলেন, ‘পুরো বাংলাদেশে যেখানে ইতিবাচক রাজনৈতিক পরিবেশ বিরাজ করছে, সেখানে মুরাদনগরে দমন-পীড়নের রাজনীতি চলছে। আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মী জেলে নেই, অথচ বিএনপি ও ছাত্রদলের ১৩ জন নেতা-কর্মী এখনো কারাগারে বন্দী। এটা প্রমাণ করে, আসিফ মাহমুদ তাঁর ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দ অনুযায়ী মুরাদনগরকে
৪১ মিনিট আগে