ঢামেক প্রতিবেদক
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) ভর্তি মাইনুদ্দিন (২৯) নামে এক রোগী নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ বিষয়ে স্বজনেরা ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ শাহবাগ থানায় পৃথক সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে। নিখোঁজ মাইনুদ্দিনের বাড়ি ফেনী সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম রবিউল হক বলে জানিয়েছেন মাইনুদ্দিনের বড় ভাই জামাল উদ্দিন।
নিখোঁজের ভাই জামাল বলেন, মাইনুদ্দিনকে গত ২৩ অক্টোবর হাসপাতালের নতুন ভবনের মেডিসিন বিভাগের ৬০১ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। ওয়ার্ডের ২৯ নম্বর বেডে চিকিৎসাধীন ছিলেন মাইনুদ্দিন। আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টার দিকে এক চিকিৎসক রোগীকে ওই ভবনের ১০ তলায় নিয়ে যান কেস স্টাডির জন্য। দেখা শেষে তাঁরা রোগীকে ওয়ার্ডে পৌঁছে দেবেন বলে জানান। বেলা ১২টা পর্যন্ত রোগী ওয়ার্ডে না এলে আমরা ১০ তলায় খুঁজতে যাই। সেখানে গিয়ে রোগী কোথায় জানতে চাইলে, ‘রোগী ৭ তলায় চলে গেছে’ বলে জানান ওই চিকিৎসক। এরপর ৭ম তলায় গিয়েও রোগীকে খুঁজে পাইনি। নিরুপায় হয়ে সন্ধ্যায় শাহবাগ থানায় গিয়ে জিডি করি।
জামাল আরও বলেন, মাইনুদ্দিনের বাম পা ও নিতম্ব ফুলে গিয়েছিল। ইনফেকশনের কারণে এমনটি হয়েছে বলে ধারণা করেন তিনি।
এই ঘটনায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নতুন ভবনের ওয়ার্ড মাস্টার মো. রিয়াজ বলেন, শুনেছি ভর্তিকৃত একজন রোগীকে ১০ম তলায় বনম্যারো বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল কেস স্টাডির জন্য। এরপর থেকে তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। দিনভর পুলিশসহ হাসপাতালের সবখানেই খোঁজাখুজি করা হয়েছে। তাঁর কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে হাসপাতালের পক্ষ থেকেও শাহবাগ থানায় একটি জিডি করা হয়েছে।
ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজমুল হক বলেন, রোগী নিখোঁজ হওয়ার সংবাদের পরপরই হাসপাতালের আনসার পুলিশসহ সবাই আনাচে-কানাচে রোগীকে খুঁজে বেড়াচ্ছে। তবুও হাসপাতালের পক্ষ থেকে শাহবাগ থানায় একটি জিডি করা হয়েছে।
শাহবাগ থানার ওসি মওদুত হাওলাদার জানান, হাসপাতালে রোগীর নিখোঁজের ব্যাপারে তাঁর পরিবার ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ থেকে দুটি জিডি করা হয়েছে। জিডির সূত্র ধরে পুলিশ তদন্ত করছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) ভর্তি মাইনুদ্দিন (২৯) নামে এক রোগী নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ বিষয়ে স্বজনেরা ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ শাহবাগ থানায় পৃথক সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে। নিখোঁজ মাইনুদ্দিনের বাড়ি ফেনী সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম রবিউল হক বলে জানিয়েছেন মাইনুদ্দিনের বড় ভাই জামাল উদ্দিন।
নিখোঁজের ভাই জামাল বলেন, মাইনুদ্দিনকে গত ২৩ অক্টোবর হাসপাতালের নতুন ভবনের মেডিসিন বিভাগের ৬০১ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। ওয়ার্ডের ২৯ নম্বর বেডে চিকিৎসাধীন ছিলেন মাইনুদ্দিন। আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টার দিকে এক চিকিৎসক রোগীকে ওই ভবনের ১০ তলায় নিয়ে যান কেস স্টাডির জন্য। দেখা শেষে তাঁরা রোগীকে ওয়ার্ডে পৌঁছে দেবেন বলে জানান। বেলা ১২টা পর্যন্ত রোগী ওয়ার্ডে না এলে আমরা ১০ তলায় খুঁজতে যাই। সেখানে গিয়ে রোগী কোথায় জানতে চাইলে, ‘রোগী ৭ তলায় চলে গেছে’ বলে জানান ওই চিকিৎসক। এরপর ৭ম তলায় গিয়েও রোগীকে খুঁজে পাইনি। নিরুপায় হয়ে সন্ধ্যায় শাহবাগ থানায় গিয়ে জিডি করি।
জামাল আরও বলেন, মাইনুদ্দিনের বাম পা ও নিতম্ব ফুলে গিয়েছিল। ইনফেকশনের কারণে এমনটি হয়েছে বলে ধারণা করেন তিনি।
এই ঘটনায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নতুন ভবনের ওয়ার্ড মাস্টার মো. রিয়াজ বলেন, শুনেছি ভর্তিকৃত একজন রোগীকে ১০ম তলায় বনম্যারো বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল কেস স্টাডির জন্য। এরপর থেকে তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। দিনভর পুলিশসহ হাসপাতালের সবখানেই খোঁজাখুজি করা হয়েছে। তাঁর কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে হাসপাতালের পক্ষ থেকেও শাহবাগ থানায় একটি জিডি করা হয়েছে।
ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজমুল হক বলেন, রোগী নিখোঁজ হওয়ার সংবাদের পরপরই হাসপাতালের আনসার পুলিশসহ সবাই আনাচে-কানাচে রোগীকে খুঁজে বেড়াচ্ছে। তবুও হাসপাতালের পক্ষ থেকে শাহবাগ থানায় একটি জিডি করা হয়েছে।
শাহবাগ থানার ওসি মওদুত হাওলাদার জানান, হাসপাতালে রোগীর নিখোঁজের ব্যাপারে তাঁর পরিবার ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ থেকে দুটি জিডি করা হয়েছে। জিডির সূত্র ধরে পুলিশ তদন্ত করছে।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৫ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
৫ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৫ ঘণ্টা আগে