খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ি জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে অবসরের পরও দিব্যি বহাল রয়েছেন দুই সাবেক কর্মচারী মো. মোস্তফা ও মিলন কান্তি চাকমা। সরকারি নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে অবসরে গিয়েও বছরের পর বছর তাঁরা অফিসের যাবতীয় দাপ্তরিক কাজ করছেন। জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের যোগসাজশে এই সাবেক দুই কর্মচারী এখনো বহাল তবিয়তে কাজ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
আজ বৃহস্পতিবার সরেজমিনে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, হিসাব ও নেজারত শাখায় দাপ্তরিক কাজ করছেন মো. মোস্তফা। তিনি ২০১৪ সালে অবসরে যান। অবসরে যাওয়ার পরও গত ৭ বছর ধরে তিনি দাপ্তরিক কাজ করছেন। বর্তমানে প্রধান সহকারী হিসেবে রিন্টু চাকমা পদায়ন থাকলেও অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী মো. মোস্তফাই দায়িত্ব পালন করছেন।
একইভাবে পরিদর্শক হিসেবে অবসরে যাওয়া মিলন কান্তি চাকমা জেলা খাদ্য অফিসের সংগ্রহ, স্টক, বিলি বরাদ্দ শাখায় কাজ করছেন। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে তিনি পরিদর্শক হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে অবসরে যান।
এ ছাড়া দুই বছর ধরে চেষ্টা করেও চাল কল চালানোর অনুমোদন পায়নি বলে অভিযোগ করেছেন মো. সেলিম নামে এক ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, ‘আমি মিলন বাবুর (মিলন কান্তি চাকমা) কাছে অনেকবার গেছি। ওনার কথা মতো পরিবেশ ছাড়পত্র জোগাড় করেছি। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে চালকলের অনুমোদন এখনো পায়নি।’
তবে অবসরে যাওয়া দুই কর্মচারী মো. মোস্তফা ও মিলন কান্তি চাকমা বলেন, ‘জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের অনুরোধে তাঁরা অবসরে যাওয়ার পরও অফিসে কাজ করছেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা কানিজ জাহান বিন্দু বলেন, ‘তাঁরা কাজ বুঝে। তাই আমাদের সহযোগিতা করছে। তাঁরা কাজ করবে তাই তাদের জন্য অফিস ও চেয়ার প্রয়োজন। তবে এই সময় তিনি এই বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করার অনুরোধ করেন।’
জানতে চাইলে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. জহিরুল ইসলাম খান বলেন, ‘সরকারি নিয়ম অনুযায়ী অবসরে যাওয়ার পর এভাবে কাজ করানোর কোনো সুযোগ নাই। আমি বিষয়টি জেনেছি এবং এই বিষয়ে ব্যবস্থা নিব।’
খাগড়াছড়ি জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে অবসরের পরও দিব্যি বহাল রয়েছেন দুই সাবেক কর্মচারী মো. মোস্তফা ও মিলন কান্তি চাকমা। সরকারি নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে অবসরে গিয়েও বছরের পর বছর তাঁরা অফিসের যাবতীয় দাপ্তরিক কাজ করছেন। জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের যোগসাজশে এই সাবেক দুই কর্মচারী এখনো বহাল তবিয়তে কাজ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
আজ বৃহস্পতিবার সরেজমিনে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, হিসাব ও নেজারত শাখায় দাপ্তরিক কাজ করছেন মো. মোস্তফা। তিনি ২০১৪ সালে অবসরে যান। অবসরে যাওয়ার পরও গত ৭ বছর ধরে তিনি দাপ্তরিক কাজ করছেন। বর্তমানে প্রধান সহকারী হিসেবে রিন্টু চাকমা পদায়ন থাকলেও অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী মো. মোস্তফাই দায়িত্ব পালন করছেন।
একইভাবে পরিদর্শক হিসেবে অবসরে যাওয়া মিলন কান্তি চাকমা জেলা খাদ্য অফিসের সংগ্রহ, স্টক, বিলি বরাদ্দ শাখায় কাজ করছেন। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে তিনি পরিদর্শক হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে অবসরে যান।
এ ছাড়া দুই বছর ধরে চেষ্টা করেও চাল কল চালানোর অনুমোদন পায়নি বলে অভিযোগ করেছেন মো. সেলিম নামে এক ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, ‘আমি মিলন বাবুর (মিলন কান্তি চাকমা) কাছে অনেকবার গেছি। ওনার কথা মতো পরিবেশ ছাড়পত্র জোগাড় করেছি। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে চালকলের অনুমোদন এখনো পায়নি।’
তবে অবসরে যাওয়া দুই কর্মচারী মো. মোস্তফা ও মিলন কান্তি চাকমা বলেন, ‘জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের অনুরোধে তাঁরা অবসরে যাওয়ার পরও অফিসে কাজ করছেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা কানিজ জাহান বিন্দু বলেন, ‘তাঁরা কাজ বুঝে। তাই আমাদের সহযোগিতা করছে। তাঁরা কাজ করবে তাই তাদের জন্য অফিস ও চেয়ার প্রয়োজন। তবে এই সময় তিনি এই বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করার অনুরোধ করেন।’
জানতে চাইলে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. জহিরুল ইসলাম খান বলেন, ‘সরকারি নিয়ম অনুযায়ী অবসরে যাওয়ার পর এভাবে কাজ করানোর কোনো সুযোগ নাই। আমি বিষয়টি জেনেছি এবং এই বিষয়ে ব্যবস্থা নিব।’
দুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
২৭ মিনিট আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
১ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের পীরগাছা উপজেলা দিয়ে বয়ে যাওয়া প্রমত্তা তিস্তা নদীতে এখন হাঁটুপানি। যে তিস্তায় একসময় উত্তাল ঢেউ ছিল, সেখানে এখন ধু-ধু বালুচর। নাব্যতা হারিয়ে তিস্তা নদী এখন যেন একটি মরা খাল। এর পানি শুকিয়ে যাওয়ায় প্রায় ৪ হাজার জেলে ও মাঝি বেকার হয়ে পড়েছেন। পরিবার নিয়ে তাঁদের মানবেতর জীবন কাটছে।
২ ঘণ্টা আগে