উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ায় একটি কেন্দ্রে নির্মাণাধীন ভবনে এসএসসি পরীক্ষা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। এতে আজ রোববার বৈদ্যুতিক পাখার অভাবে তীব্র গরমে অস্বস্তিতে পড়ে ৪০০ পরীক্ষার্থী।
কয়েকজন পরীক্ষার্থী জানায়, আজ সারা দেশে এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু উখিয়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রের একটি নির্মাণাধীন ভবনে কোনো বিদ্যুৎ সুবিধা ছিল না। এ কারণে ওই ভবনে আসন পাওয়া ৪০০ শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেওয়ার সময় অস্বস্তিতে পড়ে।
উখিয়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে অংশ নেওয়া উপজেলার পালং আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী রুমানা আক্তার জানায়, ‘আমার হলে ফ্যান নেই, পরীক্ষায় লিখতে গিয়ে খুব কষ্ট হয়েছে। গরমে বারবার ঘেমে যাচ্ছিলাম, অস্বস্তিতে সব প্রশ্নের উত্তর লিখতে পারিনি।’
অভিভাবকদের দাবি, পরবর্তী পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে বৈদ্যুতিক পাখার ব্যবস্থা করা হোক।
মোহাম্মদ সেলিম নামের এক অভিভাবক বলেন, ‘আমার মেয়ে নতুন ভবনে পরীক্ষা দিয়েছে। গরমের কারণে সে হলে অসুস্থ হয়ে পড়ে, ফ্যান থাকলে এই অসুবিধা হতো না।’
উখিয়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রের তিনটি ভবনের ১৮টি কক্ষে উপজেলার চারটি বিদ্যালয়ের ৯৬৪ পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে বলে জানান কেন্দ্র প্রধান ও বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক ফাতেমা জাহান চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘নানা সীমাবদ্ধতার কারণে আসন সংকট সমাধানে নতুন ভবনে পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে।’
বৈদ্যুতিক পাখার ব্যবস্থা করতে প্রশাসনের সহযোগিতা চেয়ে ফাতেমা জাহান বলেন, ‘নতুন ভবনটি সবেমাত্র প্রস্তুত করা হয়েছে। এই বছর কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়ায় আসন সংকট সমাধানে সেখানে পরীক্ষা নিতে হচ্ছে। পরবর্তী বিষয়ের পরীক্ষায় যাতে অসুবিধা না হয় সে জন্য ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
এদিকে কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে নির্বিঘ্নে পরীক্ষা নেওয়ার জন্য আশ্বাস দেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান হোসাইন সজীব। তিনি বলেন, ‘উপজেলায় এসএসসি, দাখিল, ভকেশনাল পরীক্ষা সুষ্ঠু পরিবেশে সম্পন্ন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।’
কক্সবাজারের উখিয়ায় একটি কেন্দ্রে নির্মাণাধীন ভবনে এসএসসি পরীক্ষা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। এতে আজ রোববার বৈদ্যুতিক পাখার অভাবে তীব্র গরমে অস্বস্তিতে পড়ে ৪০০ পরীক্ষার্থী।
কয়েকজন পরীক্ষার্থী জানায়, আজ সারা দেশে এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু উখিয়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রের একটি নির্মাণাধীন ভবনে কোনো বিদ্যুৎ সুবিধা ছিল না। এ কারণে ওই ভবনে আসন পাওয়া ৪০০ শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেওয়ার সময় অস্বস্তিতে পড়ে।
উখিয়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে অংশ নেওয়া উপজেলার পালং আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী রুমানা আক্তার জানায়, ‘আমার হলে ফ্যান নেই, পরীক্ষায় লিখতে গিয়ে খুব কষ্ট হয়েছে। গরমে বারবার ঘেমে যাচ্ছিলাম, অস্বস্তিতে সব প্রশ্নের উত্তর লিখতে পারিনি।’
অভিভাবকদের দাবি, পরবর্তী পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে বৈদ্যুতিক পাখার ব্যবস্থা করা হোক।
মোহাম্মদ সেলিম নামের এক অভিভাবক বলেন, ‘আমার মেয়ে নতুন ভবনে পরীক্ষা দিয়েছে। গরমের কারণে সে হলে অসুস্থ হয়ে পড়ে, ফ্যান থাকলে এই অসুবিধা হতো না।’
উখিয়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রের তিনটি ভবনের ১৮টি কক্ষে উপজেলার চারটি বিদ্যালয়ের ৯৬৪ পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে বলে জানান কেন্দ্র প্রধান ও বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক ফাতেমা জাহান চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘নানা সীমাবদ্ধতার কারণে আসন সংকট সমাধানে নতুন ভবনে পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে।’
বৈদ্যুতিক পাখার ব্যবস্থা করতে প্রশাসনের সহযোগিতা চেয়ে ফাতেমা জাহান বলেন, ‘নতুন ভবনটি সবেমাত্র প্রস্তুত করা হয়েছে। এই বছর কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়ায় আসন সংকট সমাধানে সেখানে পরীক্ষা নিতে হচ্ছে। পরবর্তী বিষয়ের পরীক্ষায় যাতে অসুবিধা না হয় সে জন্য ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
এদিকে কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে নির্বিঘ্নে পরীক্ষা নেওয়ার জন্য আশ্বাস দেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান হোসাইন সজীব। তিনি বলেন, ‘উপজেলায় এসএসসি, দাখিল, ভকেশনাল পরীক্ষা সুষ্ঠু পরিবেশে সম্পন্ন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।’
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
১৬ মিনিট আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
১ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
১ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে