কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
আট ৮ মাস আগে সুজন কর্মকারকে বিয়ে করেন মিনু দাশ (৪৫)। এর মধ্যে ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হন তিনি। সতিনের সংসারে মিনু দাশের সঙ্গে পারিবারিক কলহ লেগেই থাকত। গত রোববার মিনু দাশের ভাইয়ের কাছে খবর যায় মিনু দাশ মারা গেছেন। তাঁর মরদেহ দাহ করতে শহরে শ্মশানে নিয়ে গেছে। কিন্তু শ্মশান থেকে আজ সোমবার মরদেহ আবার নিয়ে আসা হয় গ্রামের বাড়িতে। ২৮ ঘণ্টা পর মরদেহ নেওয়া হয় থানায়। পরে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল (চমেক) কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।
ঘটনাটি ঘটেছে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বটতলী ইউনিয়নের কামারপাড়া সুজন কর্মকারের দ্বিতীয় স্ত্রী গৃহবধূর মিনু দাশের সঙ্গে। স্বজনদের পরস্পরকে অভিযুক্ত বক্তব্য পাওয়ায় থানা-পুলিশ লাশ বটতলী থেকে ময়নাতদন্তের জন্য চমেক হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে বলে জানিয়েছে, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোহেল আহমেদ।
মিনু দাশের প্রথম ঘরের ছেলে আকাশ দাশ (২৪) বলেন, ‘আমার মা পোশাক কারখানায় চাকরি করত। দ্বিতীয় বিয়ে করায় আমি মায়ের সঙ্গে বেশ কিছুদিন যোগাযোগ রাখিনি। পরে দ্বিতীয় স্বামীর ঘরে আমার মাকে অত্যাচার করলে মা আমাকে বিভিন্ন জনের মাধ্যমে খবর পাঠায়। আমার মায়ের সন্তান নষ্ট করার জন্য সতিন-স্বামী মিলে নানা অত্যাচার করে। রোববার আমাকে আমার মামা জানাল আমার মা মারা গেছে। আমি তাদের বাড়িতে গেলে তারা জানায়, মরদেহ শহরে নিয়ে দাহ করে ফেলেছে। কিন্তু সোমবার সকালে আবারও জানলাম মরদেহ বাড়ি নিয়ে আসছে। আমার ধারণা স্বামী ও সতিনের অত্যাচারে আমার মায়ের মৃত্যু ঘটেছে। এখন লাশ থানা থেকে মর্গে নেওয়া হচ্ছে।’
মিনু দাশের সতিন চম্পা দাশের বলেন, ‘মিনু দাশ নিজের বাচ্চা নিজে নষ্ট করে ফেলেছে। এরপর অসুস্থ হয়ে মারা গেছে।’
স্বজনেরা জানান, স্বামীর নির্যাতনে ওই সন্তান ৮ মাসে মৃত প্রসব হয়। গত রোববার মিনু দাশের মৃত্যু হলে মিনু দাশের ভাই ও আগের ঘরের ছেলের মধ্যে সন্দেহ সৃষ্টি হয়।
ওসি সোহেল আহমেদ বলেন, ‘মিনু দাশের মৃত্যু নিয়ে সন্দেহ তৈরি হলে স্বজনেরা পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ সোমবার দুপুরে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চমেক হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন এলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আট ৮ মাস আগে সুজন কর্মকারকে বিয়ে করেন মিনু দাশ (৪৫)। এর মধ্যে ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হন তিনি। সতিনের সংসারে মিনু দাশের সঙ্গে পারিবারিক কলহ লেগেই থাকত। গত রোববার মিনু দাশের ভাইয়ের কাছে খবর যায় মিনু দাশ মারা গেছেন। তাঁর মরদেহ দাহ করতে শহরে শ্মশানে নিয়ে গেছে। কিন্তু শ্মশান থেকে আজ সোমবার মরদেহ আবার নিয়ে আসা হয় গ্রামের বাড়িতে। ২৮ ঘণ্টা পর মরদেহ নেওয়া হয় থানায়। পরে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল (চমেক) কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।
ঘটনাটি ঘটেছে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বটতলী ইউনিয়নের কামারপাড়া সুজন কর্মকারের দ্বিতীয় স্ত্রী গৃহবধূর মিনু দাশের সঙ্গে। স্বজনদের পরস্পরকে অভিযুক্ত বক্তব্য পাওয়ায় থানা-পুলিশ লাশ বটতলী থেকে ময়নাতদন্তের জন্য চমেক হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে বলে জানিয়েছে, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোহেল আহমেদ।
মিনু দাশের প্রথম ঘরের ছেলে আকাশ দাশ (২৪) বলেন, ‘আমার মা পোশাক কারখানায় চাকরি করত। দ্বিতীয় বিয়ে করায় আমি মায়ের সঙ্গে বেশ কিছুদিন যোগাযোগ রাখিনি। পরে দ্বিতীয় স্বামীর ঘরে আমার মাকে অত্যাচার করলে মা আমাকে বিভিন্ন জনের মাধ্যমে খবর পাঠায়। আমার মায়ের সন্তান নষ্ট করার জন্য সতিন-স্বামী মিলে নানা অত্যাচার করে। রোববার আমাকে আমার মামা জানাল আমার মা মারা গেছে। আমি তাদের বাড়িতে গেলে তারা জানায়, মরদেহ শহরে নিয়ে দাহ করে ফেলেছে। কিন্তু সোমবার সকালে আবারও জানলাম মরদেহ বাড়ি নিয়ে আসছে। আমার ধারণা স্বামী ও সতিনের অত্যাচারে আমার মায়ের মৃত্যু ঘটেছে। এখন লাশ থানা থেকে মর্গে নেওয়া হচ্ছে।’
মিনু দাশের সতিন চম্পা দাশের বলেন, ‘মিনু দাশ নিজের বাচ্চা নিজে নষ্ট করে ফেলেছে। এরপর অসুস্থ হয়ে মারা গেছে।’
স্বজনেরা জানান, স্বামীর নির্যাতনে ওই সন্তান ৮ মাসে মৃত প্রসব হয়। গত রোববার মিনু দাশের মৃত্যু হলে মিনু দাশের ভাই ও আগের ঘরের ছেলের মধ্যে সন্দেহ সৃষ্টি হয়।
ওসি সোহেল আহমেদ বলেন, ‘মিনু দাশের মৃত্যু নিয়ে সন্দেহ তৈরি হলে স্বজনেরা পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ সোমবার দুপুরে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চমেক হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন এলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৫ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে