কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের টেকনাফের শামলাপুর বাজারের বায়তুন নূর জামে মসজিদের ইমাম হাফেজ শহীদুল ইসলাম অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যার ঘটনা দেখেছেন বলে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকাল বুধবার কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে ষষ্ঠ সাক্ষী হিসেবে তাঁর জবানবন্দি ও জেরা সম্পন্ন হয়।
শহীদুল ইসলাম আদালতকে বলেন, মসজিদে নামাজ পড়ানো শেষে আনুমানিক রাত সাড়ে ৯টার দিকে দুটি গুলির শব্দ শুনতে পান। গুলির শব্দ শুনে জানালা দিয়ে দেখেন লিয়াকত মেজর সিনহাকে গুলি করেছেন। এ সময় অন্য পুলিশ সদস্যরা চারপাশ ঘেরাও করে আছে। এর কিছুক্ষণ পর একটি গাড়িতে করে ওসি প্রদীপ ঘটনাস্থলে আসেন এবং সিনহার বুকে লাথি মারেন। এ সময় ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ১৫ আসামি কাঠগড়ায় হাজির ছিলেন।
গতকাল এই সাক্ষ্য নিয়ে মামলায় দ্বিতীয় দফায় চার দিনের কার্যক্রম শেষ হলো। এর আগের দিন ওই মসজিদের মুয়াজ্জিন হাফেজ মোহাম্মদ আমিন আদালত সাক্ষ্য দেন। চার দিনে চারজন প্রত্যক্ষদর্শী এ মামলায় সাক্ষ্য দিলেন।
প্রথম দফায় গত ২৩ থেকে ২৫ আগস্ট মামলার বাদী সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস ও ঘটনার সময় সিনহার সঙ্গে থাকা সাহেদুল ইসলাম সিফাত সাক্ষ্য দেন।
গতকাল সকাল ১০টায় আদালতের কার্যক্রম শুরু করে বেলা সোয়া ২টায় শেষ করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ও আদালতের পিপি ফরিদুল আলম জানান, সাক্ষী হাফেজ শহীদুল ইসলামের জবানবন্দি ও আসামিপক্ষের জেরা শেষে আগামী ২০ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর মামলার পরবর্তী তারিখ ঘোষণা করেন আদালত।
এ মামলায় মোট সাক্ষী ৮৩ জন। দুই দফায় ছয়জনের সাক্ষ্য ও জেরা শেষ করা হয়েছে।
আসামিপক্ষের আইনজীবী রানা দাশ গুপ্ত বলেন, মসজিদের ছাদ থেকে মেরিন ড্রাইভ সড়কের দূরত্ব অনেক। মাঝখানে অনেক গাছপালা আছে। এই দূরত্ব থেকে কোনো ঘটনা স্পষ্টভাবে দেখা সম্ভব নয়। মূলত অশুভ অপরাধী চক্রের প্ররোচনায় কিছু সাক্ষী মিথ্যা সাক্ষ্য দিচ্ছেন।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের শামলাপুর চেকপোস্টে গাড়ি তল্লাশিকে কেন্দ্র করে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। কক্সবাজার আদালতে এই মামলার বিচার চলছে।
কক্সবাজারের টেকনাফের শামলাপুর বাজারের বায়তুন নূর জামে মসজিদের ইমাম হাফেজ শহীদুল ইসলাম অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যার ঘটনা দেখেছেন বলে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকাল বুধবার কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে ষষ্ঠ সাক্ষী হিসেবে তাঁর জবানবন্দি ও জেরা সম্পন্ন হয়।
শহীদুল ইসলাম আদালতকে বলেন, মসজিদে নামাজ পড়ানো শেষে আনুমানিক রাত সাড়ে ৯টার দিকে দুটি গুলির শব্দ শুনতে পান। গুলির শব্দ শুনে জানালা দিয়ে দেখেন লিয়াকত মেজর সিনহাকে গুলি করেছেন। এ সময় অন্য পুলিশ সদস্যরা চারপাশ ঘেরাও করে আছে। এর কিছুক্ষণ পর একটি গাড়িতে করে ওসি প্রদীপ ঘটনাস্থলে আসেন এবং সিনহার বুকে লাথি মারেন। এ সময় ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ১৫ আসামি কাঠগড়ায় হাজির ছিলেন।
গতকাল এই সাক্ষ্য নিয়ে মামলায় দ্বিতীয় দফায় চার দিনের কার্যক্রম শেষ হলো। এর আগের দিন ওই মসজিদের মুয়াজ্জিন হাফেজ মোহাম্মদ আমিন আদালত সাক্ষ্য দেন। চার দিনে চারজন প্রত্যক্ষদর্শী এ মামলায় সাক্ষ্য দিলেন।
প্রথম দফায় গত ২৩ থেকে ২৫ আগস্ট মামলার বাদী সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস ও ঘটনার সময় সিনহার সঙ্গে থাকা সাহেদুল ইসলাম সিফাত সাক্ষ্য দেন।
গতকাল সকাল ১০টায় আদালতের কার্যক্রম শুরু করে বেলা সোয়া ২টায় শেষ করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ও আদালতের পিপি ফরিদুল আলম জানান, সাক্ষী হাফেজ শহীদুল ইসলামের জবানবন্দি ও আসামিপক্ষের জেরা শেষে আগামী ২০ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর মামলার পরবর্তী তারিখ ঘোষণা করেন আদালত।
এ মামলায় মোট সাক্ষী ৮৩ জন। দুই দফায় ছয়জনের সাক্ষ্য ও জেরা শেষ করা হয়েছে।
আসামিপক্ষের আইনজীবী রানা দাশ গুপ্ত বলেন, মসজিদের ছাদ থেকে মেরিন ড্রাইভ সড়কের দূরত্ব অনেক। মাঝখানে অনেক গাছপালা আছে। এই দূরত্ব থেকে কোনো ঘটনা স্পষ্টভাবে দেখা সম্ভব নয়। মূলত অশুভ অপরাধী চক্রের প্ররোচনায় কিছু সাক্ষী মিথ্যা সাক্ষ্য দিচ্ছেন।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের শামলাপুর চেকপোস্টে গাড়ি তল্লাশিকে কেন্দ্র করে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। কক্সবাজার আদালতে এই মামলার বিচার চলছে।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
১ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
২ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
২ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে