কুমিল্লা প্রতিনিধি
বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে পায়ে গুলি করে পঙ্গু করার অভিযোগে নাঙ্গলকোট থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলামসহ ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে আদালতে মামলা করা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে কুমিল্লা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে এ মামলা করেন ভুক্তভোগী দৌলখার গ্রামের মসজিদের মুয়াজ্জিন বেলাল হোসেন।
মুয়াজ্জিন বেলাল হোসেন উপজেলার দোলখার ইউনিয়নের আলী হায়দারের ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি মসজিদে মুয়াজ্জিনের দায়িত্ব পালন করতেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। বেলাল হোসেনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা চলমান রয়েছে। বর্তমানে তিনি এসব মামলায় জামিনে রয়েছেন বলে জানান বাদীর আইনজীবী বদিউল আলম।
ভুক্তভোগী মুয়াজ্জিন বলেন, ২০১৫ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাতে নাঙ্গলকোটে নিজ বাড়ি থেকে পুলিশ তাঁকে তুলে নিয়ে যায়। এ সময় বেলায়েত হোসেন নামের আরও একজনকে সঙ্গে নিয়ে নাঙ্গলকোটের লুধুয়া এলাকায় নিয়ে নাঙ্গলকোট থানার তৎকালীন ওসি নজরুল ইসলাম দুই পুলিশ সদস্যকে পায়ে গুলি করতে বলেন। তাঁরা গুলি করতে রাজি না হলে ওসি নজরুল ইসলাম আমাদের দুজনকে বাম পায়ের হাঁটু বরাবর আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলি করেন। পরে তাঁদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইনে একটি মামলা করেন এবং তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এ মামলায় এক বছর কারা ভোগ করতে হয়েছে বলে জানান বেলাল হোসেন।
মুয়াজ্জিন বেলাল আরও বলেন, ‘গুরুতর আহত অবস্থায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে থাকাকালে উন্নত চিকিৎসার জন্য আমাকে ঢাকা রেফার করা হলেও ওসি নজরুল ইসলাম তা হতে দেননি। চিকিৎসার অভাবে আমার পা কেটে ফেলতে হয়েছে। আমার বিরুদ্ধে অন্যায় আচরণ ও মিথ্যা মামলা করে যে নির্যাতন চালানো হয়েছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে আমি তৎকালীন ওসি নজরুল ইসলামসহ পুলিশের সাত সদস্য, নাঙ্গলকোট উপজেলার তৎকালীন চেয়ারম্যান ও তৎকালীন পৌরসভার মেয়রসহ ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেছি। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। আশা করছি, ন্যায়বিচার পাব।’
মামলার আইনজীবী বদিউল আলম সুজন বলেন, ‘নির্যাতন ও হেফাজতের মৃত্যু নিবারণ আইন ২০১৩ এই ধারায় মামলাটি করা হয়েছে। আমরা আশা করছি, বিজ্ঞ বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে নির্দেশনা প্রদান করবেন।’
বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে পায়ে গুলি করে পঙ্গু করার অভিযোগে নাঙ্গলকোট থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলামসহ ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে আদালতে মামলা করা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে কুমিল্লা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে এ মামলা করেন ভুক্তভোগী দৌলখার গ্রামের মসজিদের মুয়াজ্জিন বেলাল হোসেন।
মুয়াজ্জিন বেলাল হোসেন উপজেলার দোলখার ইউনিয়নের আলী হায়দারের ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি মসজিদে মুয়াজ্জিনের দায়িত্ব পালন করতেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। বেলাল হোসেনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা চলমান রয়েছে। বর্তমানে তিনি এসব মামলায় জামিনে রয়েছেন বলে জানান বাদীর আইনজীবী বদিউল আলম।
ভুক্তভোগী মুয়াজ্জিন বলেন, ২০১৫ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাতে নাঙ্গলকোটে নিজ বাড়ি থেকে পুলিশ তাঁকে তুলে নিয়ে যায়। এ সময় বেলায়েত হোসেন নামের আরও একজনকে সঙ্গে নিয়ে নাঙ্গলকোটের লুধুয়া এলাকায় নিয়ে নাঙ্গলকোট থানার তৎকালীন ওসি নজরুল ইসলাম দুই পুলিশ সদস্যকে পায়ে গুলি করতে বলেন। তাঁরা গুলি করতে রাজি না হলে ওসি নজরুল ইসলাম আমাদের দুজনকে বাম পায়ের হাঁটু বরাবর আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলি করেন। পরে তাঁদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইনে একটি মামলা করেন এবং তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এ মামলায় এক বছর কারা ভোগ করতে হয়েছে বলে জানান বেলাল হোসেন।
মুয়াজ্জিন বেলাল আরও বলেন, ‘গুরুতর আহত অবস্থায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে থাকাকালে উন্নত চিকিৎসার জন্য আমাকে ঢাকা রেফার করা হলেও ওসি নজরুল ইসলাম তা হতে দেননি। চিকিৎসার অভাবে আমার পা কেটে ফেলতে হয়েছে। আমার বিরুদ্ধে অন্যায় আচরণ ও মিথ্যা মামলা করে যে নির্যাতন চালানো হয়েছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে আমি তৎকালীন ওসি নজরুল ইসলামসহ পুলিশের সাত সদস্য, নাঙ্গলকোট উপজেলার তৎকালীন চেয়ারম্যান ও তৎকালীন পৌরসভার মেয়রসহ ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেছি। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। আশা করছি, ন্যায়বিচার পাব।’
মামলার আইনজীবী বদিউল আলম সুজন বলেন, ‘নির্যাতন ও হেফাজতের মৃত্যু নিবারণ আইন ২০১৩ এই ধারায় মামলাটি করা হয়েছে। আমরা আশা করছি, বিজ্ঞ বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে নির্দেশনা প্রদান করবেন।’
মাগুরার চাঞ্চল্যকর শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। এই মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন বিচারক। এ ছাড়া বাকি তিন আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। শনিবার (১৭ মে) মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসান এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
৪ মিনিট আগেসকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত মঞ্চে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়। এরপর শুরু হয় এক ঘণ্টার এমসিকিউ পরীক্ষা। জুনিয়র ক্যাটাগরিতে (৬ষ্ঠ থেকে অষ্টম) ২১০ জন, মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (নবম ও দশম) ১৭০ জন এবং উচ্চ মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (একাদশ ও দ্বাদশ) ৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
৪৩ মিনিট আগেঝগড়ার বিষয়টি নিয়ে আজকে আমরা সালিশ করি। সালিশে উপস্থিত সকলের মতামতের ভিত্তিতে সিএনজি চালকের চিকিৎসাবাবদ মোটরসাইকেল চালককে সাত হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তাখন বিচার মেনে একহাজার টাকা জমা দেন মোটরসাইকেল চালক। দু’দিন পর বাকি টাকা পরিশোধ করবেন বলে কথা দেন। সালিশ দরবার শেষ করে সন্ধ্যায় আমরা চলে...
১ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন সময় তারা নিজেদের মতো বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেন, কারণ কৃষি অফিস থেকে কোন পরামর্শ বা সহায়তা পান না। অনেক ফসল নষ্ট হওয়ার পরও কৃষি কর্মকর্তারা চোখে পড়ে না। চাষিরা দাবি করেছেন, কৃষি অফিস শুধুমাত্র কয়েকজন চাষীর জন্য নয়, সবার জন্য কাজ করুক।
১ ঘণ্টা আগে