কক্সবাজার প্রতিনিধি
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় পঞ্চম দফায় দ্বিতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। আজ সোমবার কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে সকাল সাড়ে ১০টায় এ মামলার কার্যক্রম শুরু করা হয়।
এ মামলায় ২৭ নম্বর সাক্ষী সেনা সদস্য সার্জেন্ট জিয়াউর রহমানের জবানবন্দি দিয়ে সাক্ষ্য শুরু হয়েছে। আগামীকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ চলবে।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ও কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম বলেন, এ মামলায় মোট সাক্ষী ৮৩ জন। এর আগে মামলার বাদী সিনহার বড় বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌসসহ ২৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।
পিপি আরও জানান, আদালত এ মামলায় ৫৯ জন সাক্ষীকে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্যে সমন জারি করেছেন।
আজ সাক্ষী হিসেবে ৫ জনকে হাজির রাখা হয়েছে। এদের মধ্যে দুজন সেনা সদস্য, দুজন সদর হাসপাতালের মর্গের কর্মী ও একজন পুলিশ সদস্য বলে আদালত সূত্র জানায়।
এর আগে কড়া পুলিশ পাহারায় ওসি প্রদীপসহ ১৫ আসামিকে জেলা কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়।
গত বছরের ৩১ জুলাই কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের বাহারছড়া শামলাপুর পুলিশের তল্লাশিচৌকিতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। এ ঘটনায় নিহত সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বাদী হয়ে বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন ইনচার্জ পরিদর্শক লিয়াকত আলী ও টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ নয় পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্তের পর র্যাব-১৫ এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম গত বছরের ১৩ ডিসেম্বর ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। অভিযোগপত্রে সিনহা হত্যাকাণ্ডকে একটি ‘পরিকল্পিত ঘটনা’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। বর্তমানে মামলার ১৫ আসামি কারাগারে রয়েছে।
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় পঞ্চম দফায় দ্বিতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। আজ সোমবার কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে সকাল সাড়ে ১০টায় এ মামলার কার্যক্রম শুরু করা হয়।
এ মামলায় ২৭ নম্বর সাক্ষী সেনা সদস্য সার্জেন্ট জিয়াউর রহমানের জবানবন্দি দিয়ে সাক্ষ্য শুরু হয়েছে। আগামীকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ চলবে।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ও কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম বলেন, এ মামলায় মোট সাক্ষী ৮৩ জন। এর আগে মামলার বাদী সিনহার বড় বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌসসহ ২৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।
পিপি আরও জানান, আদালত এ মামলায় ৫৯ জন সাক্ষীকে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্যে সমন জারি করেছেন।
আজ সাক্ষী হিসেবে ৫ জনকে হাজির রাখা হয়েছে। এদের মধ্যে দুজন সেনা সদস্য, দুজন সদর হাসপাতালের মর্গের কর্মী ও একজন পুলিশ সদস্য বলে আদালত সূত্র জানায়।
এর আগে কড়া পুলিশ পাহারায় ওসি প্রদীপসহ ১৫ আসামিকে জেলা কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়।
গত বছরের ৩১ জুলাই কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের বাহারছড়া শামলাপুর পুলিশের তল্লাশিচৌকিতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। এ ঘটনায় নিহত সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বাদী হয়ে বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন ইনচার্জ পরিদর্শক লিয়াকত আলী ও টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ নয় পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্তের পর র্যাব-১৫ এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম গত বছরের ১৩ ডিসেম্বর ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। অভিযোগপত্রে সিনহা হত্যাকাণ্ডকে একটি ‘পরিকল্পিত ঘটনা’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। বর্তমানে মামলার ১৫ আসামি কারাগারে রয়েছে।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
১ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
২ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
২ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে