নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর বিরুদ্ধে নার্সিংয়ের এক ছাত্রীর সঙ্গে অসদাচরণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার প্রতিবাদে আজ সোমবার দুপুরে বিক্ষোভ করেছেন নার্সিংয়ের শিক্ষার্থীরা। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নার্সিংয়ের এক ছাত্রী চিকিৎসার জন্য মেডিসিন বিভাগে গেলে তাঁর সঙ্গ অসদাচরণ এবং শ্লীলতাহানি করেন হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ইফাত সন্যামত। এর প্রতিবাদে জরুরি বিভাগের সামনে বিক্ষোভ করেন নার্সিং শিক্ষার্থীরা। ঘটনার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ওই কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্তের পাশাপাশি ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।
ঘটনার শিকার নার্সিং ছাত্রী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি মেডিসিন বিভাগে গিয়ে ডাক্তার দেখানোর জন্য এন্ট্রি করতে চাইলে কর্মচারী ইফাত গড়িমসি করেন। তিনি বলেন আপনারা তো রোগ দেখাতে আসেন না, ওষুধ নিতে আসেন। পরে উনি আমার গায়ে হাত দেন এবং আইডি কার্ডের ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেন।’
অভিযুক্ত চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ইফাত সন্যামত সটকে পড়ায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।’
নার্সিং শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রী হাসপাতালের বহি:বিভাগে চিকিৎসা নিতে যায়। কিন্তু সেখানে কর্তব্যরত কর্মচারী ইফাত ওই ছাত্রীর এন্ট্রি নিতে অপারগতা প্রকাশ করে। কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরির পর ইউনিফর্ম পরিহিত ওই ছাত্রী জানতে চান কেন এন্ট্রি নেবেন না। জবাবে কর্মচারী জানায় আপনার তো ডাক্তার দেখাতে আসেন না, ফ্রি ওষুধ নিতে আসেন। এ সময় ঘটনার শিকার ছাত্রী তর্কে জড়ালে কর্মচারী ইফাত হিজাব ধরে টান দেয় এবং আইডি কার্ডের ছবি তুলে রাখে। ছাত্রীদের প্রশ্ন কেন আমরা হেনস্তার শিকার হব? কেন আমাদের সঙ্গে অসদাচরণে করা হবে? এ সময় ইফাতের বিচার দাবি করেন নার্সিং ছাত্র-ছাত্রীরা।
এব্যাপারে শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নার্সিং শিক্ষার্থীদের অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এরই মধ্যে অভিযুক্ত ইফাত সন্যামতকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ঘটনায় ৩ সদস্যদের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।’
বরিশাল শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর বিরুদ্ধে নার্সিংয়ের এক ছাত্রীর সঙ্গে অসদাচরণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার প্রতিবাদে আজ সোমবার দুপুরে বিক্ষোভ করেছেন নার্সিংয়ের শিক্ষার্থীরা। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নার্সিংয়ের এক ছাত্রী চিকিৎসার জন্য মেডিসিন বিভাগে গেলে তাঁর সঙ্গ অসদাচরণ এবং শ্লীলতাহানি করেন হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ইফাত সন্যামত। এর প্রতিবাদে জরুরি বিভাগের সামনে বিক্ষোভ করেন নার্সিং শিক্ষার্থীরা। ঘটনার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ওই কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্তের পাশাপাশি ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।
ঘটনার শিকার নার্সিং ছাত্রী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি মেডিসিন বিভাগে গিয়ে ডাক্তার দেখানোর জন্য এন্ট্রি করতে চাইলে কর্মচারী ইফাত গড়িমসি করেন। তিনি বলেন আপনারা তো রোগ দেখাতে আসেন না, ওষুধ নিতে আসেন। পরে উনি আমার গায়ে হাত দেন এবং আইডি কার্ডের ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেন।’
অভিযুক্ত চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ইফাত সন্যামত সটকে পড়ায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।’
নার্সিং শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রী হাসপাতালের বহি:বিভাগে চিকিৎসা নিতে যায়। কিন্তু সেখানে কর্তব্যরত কর্মচারী ইফাত ওই ছাত্রীর এন্ট্রি নিতে অপারগতা প্রকাশ করে। কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরির পর ইউনিফর্ম পরিহিত ওই ছাত্রী জানতে চান কেন এন্ট্রি নেবেন না। জবাবে কর্মচারী জানায় আপনার তো ডাক্তার দেখাতে আসেন না, ফ্রি ওষুধ নিতে আসেন। এ সময় ঘটনার শিকার ছাত্রী তর্কে জড়ালে কর্মচারী ইফাত হিজাব ধরে টান দেয় এবং আইডি কার্ডের ছবি তুলে রাখে। ছাত্রীদের প্রশ্ন কেন আমরা হেনস্তার শিকার হব? কেন আমাদের সঙ্গে অসদাচরণে করা হবে? এ সময় ইফাতের বিচার দাবি করেন নার্সিং ছাত্র-ছাত্রীরা।
এব্যাপারে শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নার্সিং শিক্ষার্থীদের অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এরই মধ্যে অভিযুক্ত ইফাত সন্যামতকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ঘটনায় ৩ সদস্যদের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।’
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
৭ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৭ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে