রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
বিশ্লেষণ
মিসরের ফেরাউন ও আধুনিক স্বৈরশাসকদের যেসব মিল দেখালেন প্রখ্যাত লেখিকা
উভয় অবস্থানই একটি স্বৈরাচারী শাসনের পক্ষে কথা বলে। জিম ক্রোর মূর্তি এবং মিসরের পিরামিড একই পুরুষতান্ত্রিক দমনমূলক শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে। তাদের মধ্যে ব্যবধান কেবল হাজার বছর। এই দুটি স্থাপনা মিসরের দেহে খোদাই করা গভীর ক্ষত লুকিয়ে রেখেছে এবং মার্কিন সমাজেও দাগ কেটেছে। আর দাসত্ব এবং অর্থের বিনিময়ে
দ্য ওয়্যারের নিবন্ধ
ভারতীয় কূটনীতির গেরুয়াকরণ, প্রেক্ষিত বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়া
যদিও রাশিয়া ও চীন শেখ হাসিনার সমর্থক ছিল, তবে বাংলাদেশিরা ভারত সরকারকে সবচেয়ে বেশি দায়ী মনে করে। অন্যদের তুলনায় ভারতকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে সবচেয়ে সক্রিয় হস্তক্ষেপকারী এবং শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনের নির্লজ্জ রক্ষাকর্তা হিসেবে দেখা হয়...
সর্বোচ্চ জনসংখ্যার দেশটি কেন জন্মহার বাড়াতে চায়
ভারতের প্রজনন হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। ১৯৫০ সালে দেশটিতে যেখানে প্রত্যেক নারী গড়ে ৫ দশমিক ৭টি হারে সন্তান জন্ম দিতেন, তা বর্তমানে ২—এ নেমে এসেছে। ভারতের ১৭টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে প্রজনন হার এমন স্তরের নেমে গেছে যা আগামী কয়েক দশক অব্যাহত থাকলে দেশটির জনসংখ্যা আরও স্থিতিশীল থাকবে না, কমতে শুর
দ্য ওয়্যারের নিবন্ধ /
সংখ্যালঘু সুরক্ষায় বাংলাদেশকে লেকচার দেওয়ার অবস্থানে নেই ভারত
বাংলাদেশি হিন্দুরা প্রকৃতপক্ষে কতটা সহিংসতার শিকার হয়েছে, তা নিশ্চিতভাবে জানা কঠিন। এই সোশ্যাল মিডিয়া এবং ভুয়া খবরের যুগে প্রতিটি খবরকেই সন্দেহের চোখে দেখা উচিত। ‘গণহত্যা’ শব্দটি অবশ্যই অত্যন্ত শক্তিশালী একটি দাবি। বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে অধ্যয়নকারী হিসেবে আমি বলতে পারি যে, ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে যা পড়
দরিদ্র দেশ থেকে মুখ ফেরাচ্ছে বিশ্বব্যাংক–আইএমএফের মতো দাতারা, বাংলাদেশ কোন তালিকায়
বিগত ৭৫ বছর ধরে উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য সহজ শর্তে ঋণের অন্যতম প্রধান উৎস হয়ে আছে বিশ্বব্যাংক। বৈশ্বিক এই আর্থিক সংস্থার সহযোগী সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইডিএ) প্রতিবছর বিশ্বের ৭৮টি দেশে প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার ঋণ বিতরণ করে থাকে। বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা গত ৬ ডিসেম্ব
দ্য ডিপ্লোম্যাটের নিবন্ধ
চিন্ময় দাসের উত্থান ও বাংলাদেশে বিজেপির হিন্দুত্ববাদের বিকাশ
বাংলাদেশের হিন্দুদের ওপর আক্রমণের বিরুদ্ধে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কলকাতায় প্রথম প্রতিবাদ সমাবেশ আয়োজন করে হিন্দু জাগরণ মঞ্চ। এই ইস্যুতে ভারতের প্রতিবাদকারী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে হিন্দু জাগরণ মঞ্চই ছিল প্রথম। ৮ আগস্ট ড. ইউনূস শপথ নেওয়ার আগেই এই প্রতিবাদ সমাবেশ আয়োজন করে সংগঠনটি। কিন্তু বাংলাদেশে...
ইউক্রেনকে দুই ভাগ করাই এখন যুদ্ধ বন্ধে একমাত্র পথ
রাশিয়া ২০১৪ সালেই ইউক্রেনের ক্রিমিয়া দখল করে নিজেদের ভূখণ্ডে অন্তর্ভুক্ত করেছে। এ ছাড়া, ইউক্রেনের দনবাসের প্রায় ৮০ শতাংশ—যা দোনেৎস্ক ও লুহানস্ক নিয়ে গঠিত এবং জাপোরিঝিয়া ও খেরসনের ৭০ শতাংশেরও বেশি, এর পাশাপাশি মাইকোলাইভ ও খারকিভের কিছু অংশ এখন রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে।
আসাদের পতনে ফিলিস্তিনের কতটা ক্ষতি, কতটা লাভ ইসরায়েলের
আসাদের পতনের ফলে মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের প্রভাব–প্রতিপত্তি খর্ব হবে এতে কোনো সন্দেহ নেই। সেই সঙ্গে পরাশক্তি রাশিয়ার অবস্থানও যে দুর্বল হলো সেটিও নিশ্চিত। এর ফলে আসলেই কি ফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলের লৌহমুষ্টিকে আরও শক্তিশালী হবে? আসাদের পতন এবং সিরিয়ার সম্ভাব্য দুর্বল শাসনব্যবস্থা বা অস্থিরতায় আসলেই ফিলিস্
সিরিয়া নিয়ে উদ্বিগ্ন রাশিয়া, খেলোয়াড়ের ভূমিকায় তুরস্ক
সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের নিয়ন্ত্রণকে ঘিরে কূটনৈতিক লড়াই আরও জটিল হয়ে উঠেছে। আসাদের পতনের পর সিরিয়ার পরিস্থিতি বদলে যাওয়ায় কূটনীতির দিক থেকে রাশিয়া ও ইরানের প্রভাব খর্ব হবে। তবে তুরস্কের ভূমিকা এখন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দামেস্কের পতনে সিরিয়া ও তুরস্কের জন্য একটি নতুন যুগের সূচনা হলো। এখন সিরিয়ায় একট
ত্রিপুরা: ভারতের ঘুমন্ত রাজ্যটি হঠাৎ মুসলিম-বিদ্বেষের আঁতুড়ঘর
ত্রিপুরা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের একটি রাজ্য। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, অতীতে এই রাজ্যে কোনো ধর্মীয় সংঘাতের নজির ছিল না। তবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বদলে যেতে শুরু করে এই পরিস্থিতি।
গভীর সংকটে মার্কিন গণতন্ত্র, উত্তরণে যে পথ দেখালেন নোবেলজয়ী ড্যারন আসেমোগলু
অর্থনৈতিক বৈষম্য, বিশেষজ্ঞদের ব্যর্থতা ও মতপ্রকাশের সুযোগ সংকুচিত হতে থাকা মার্কিন গণতন্ত্রের বর্তমান সংকটগুলো তুলে ধরেছেন সদ্য নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড্যারন আসেমোগলু। তাঁর মতে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী সময় মার্কিন গণতন্ত্রের সাফল্যের পরিচায়ক হলেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তা চাপের মুখে পড়েছে...
বিশ্লেষণ /
পুত্রকে ক্ষমা করে ‘হৃদয়স্পর্শী’ এক ভণ্ডামি দেখালেন বাইডেন
কর ফাঁকি ও অস্ত্র আইন লঙ্ঘনের দায়ে দণ্ডের মুখে থাকা পুত্র হান্টার বাইডেনকে নির্বাহী ক্ষমতায় ক্ষমা করে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। জো বাইডেনের এই সিদ্ধান্তে দেশে-বিদেশে শোরগোল উঠেছে। এই সিদ্ধান্ত কতটা ন্যায্য ও মানবিক— তা নিয়ে সমালোচকরা বিভক্ত।
রয়টার্সের প্রতিবেদন /
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় যেভাবে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে চাপে ফেলার কৌশল নিয়েছে সৌদি আরব
ইসরায়েলি সংযুক্তিকরণকে বৈধতা দেওয়ায় এই মার্কিন পরিকল্পনা অনেকের কাছে দুই-রাষ্ট্র সমাধানের জন্য একটি বড় ধাক্কা এবং ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আশার ওপর গুরুতর আঘাত হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সৌদি কর্মকর্তারা জোর দিয়ে বলেছেন, পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে পূর্ববর্তী আন্তর্জাতিক চুক্তির আলোকে একটি ফিলিস্ত
ট্রাম্পের সঙ্গে মাস্কের দ্বন্দ্ব কি আসন্ন
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ধনকুবের ইলন মাস্কের সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা এখন তুঙ্গে। সমালোচকেরা বলছেন, বিভিন্ন সংবাদে মাস্ককে ট্রাম্প প্রশাসনের অন্যতম ক্ষমতাবান ব্যক্তি হিসেবে দেখানো হচ্ছে। কিন্তু ট্রাম্প এক ঘোষণায় মাস্ককে এমন একটি কমিশনের সহ-প্রধান নিযুক্ত করেছেন, যে কমিশনের কার্যত কোনো ক্ষম
দার্শনিক জিজেকের নিবন্ধ /
ইউক্রেনের হাতে পারমাণবিক অস্ত্র থাকা উচিত কি
ইউক্রেনের ছয়টি ক্ষেপণাস্ত্র সারা বিশ্বে আতঙ্ক সৃষ্টি করলেও, রাশিয়ার এ ধরনের আক্রমণকে স্বাভাবিক ঘটনা হিসেবে মেনে নেওয়া হয়েছে—যেমনটি ইসরায়েল উত্তর গাজাকে ধ্বংস করার ক্ষেত্রে হয়েছে।
বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ট্রাম্পের নীতিতে প্রাধান্য পাবে কোনটি—গণতন্ত্র নাকি বাণিজ্য
ট্রাম্প ফিরে আসায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে উদ্বেগ আরও বেড়েছে। দ্বিতীয় মেয়াদে ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতিতে দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষেত্রে বাইডেন প্রশাসনের ধারাবাহিকতাই বজায় থাকতে পারে, সামান্য কিছু পরিবর্তন নিয়ে। ট্রাম্পের নতুন মেয়াদে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতিতে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান পেছনের সারিতে থাকলেও বাংলাদেশ,
দ্য ইকোনমিস্টের নিবন্ধ
দুই শক্তির মাঝখানে ড. ইউনূস, তাঁকেই ঠিক করতে হবে গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ
ড. ইউনূস যখন অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তখন পুরো জাতি তাঁকে স্বাগত জানিয়েছিল। তবে তাঁকে পরিষ্কারভাবে এই পরিকল্পনা প্রকাশ করতে হবে যে, তিনি কীভাবে দেশ শাসন করবেন এবং ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন।