বিবিসির প্রতিবেদন
অনলাইন ডেস্ক
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ২০২২ সালে যখন ২ লাখ সৈন্য পাঠিয়ে ইউক্রেনে আক্রমণের নির্দেশ দেন, তখন তাঁর লক্ষ্য ছিল কয়েক দিনের মধ্যে রাজধানী কিয়েভ দখল করা। এই আক্রমণের মাধ্যমে তিনি পশ্চিমাপন্থী সরকার উৎখাত করে ইউক্রেনকে আবার রাশিয়ায় ফিরিয়ে নিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু পুতিন ব্যর্থ হন। তিন বছর পার হলেও ইউক্রেনের মাত্র এক-পঞ্চমাংশ ভূখণ্ড দখল করতে পেরেছেন তিনি।
প্রশ্ন হলো, পুতিন কেন ইউক্রেনে হামলা চালান?
বিশ্লেষকদের মতে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপে সবচেয়ে বড় আক্রমণ হলো পুতিনের ইউক্রেন আক্রমণ। এই হামলার আগে পুতিন রাশিয়ার জাতীয় টেলিভিশনে এক জ্বালাময়ী ভাষণ দেন। এই ভাষণে তিনি বলেন, তাঁর উদ্দেশ্য হলো ইউক্রেনকে ‘নিরস্ত্রীকরণ ও নাৎসিবাদমুক্ত করা’।
রাশিয়া বহুবার ইউক্রেনকে নাৎসি রাষ্ট্র হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। কিন্তু এটি ইতিহাসের একটি বড় বিকৃতি।
২০১৪ সালে প্রথম ইউক্রেনের ক্রিমিয়া উপদ্বীপ দখল করেছিলেন পুতিন। তখন ইউক্রেনের রুশপন্থী প্রেসিডেন্ট গণবিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করলে তাঁর স্থলে পশ্চিমাপন্থী সরকার আসে। এরপর পুতিন ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চল ডনবাসে একধরনের গৃহযুদ্ধ উসকে দেন। যেখানে রুশপন্থী বাহিনী বিদ্রোহী রাষ্ট্র ঘোষণা করে মস্কোর সহায়তায় কিছু এলাকা দখল করে।
কিন্তু ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারির হামলা ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন মাত্রার। পুতিন ইউক্রেনের ক্রিমিয়া ও ডনবাসকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেন এবং দাবি করেন, ওই অঞ্চলের রুশ ভাষাভাষী জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তাঁর দায়িত্ব। তিনি ইউক্রেন সরকারের বিরুদ্ধে এসব অঞ্চলের জনগণের ওপর নিপীড়ন চালানোরও অভিযোগ তোলেন। এর এক দিন পরেই তিনি ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীকে ক্ষমতা দখলের আহ্বান জানিয়ে কিয়েভ সরকারকে ‘মাদকাসক্ত ও নাৎসি চক্র’ বলে অভিহিত করেন।
পুতিন আরও বলেন, ইউক্রেনকে অবশ্যই নিরপেক্ষ থাকতে হবে। কারণ, ন্যাটো ইউক্রেনকে ব্যবহার করে রাশিয়ার সীমান্তে সামরিক অবস্থান শক্তিশালী করতে চায়। তিনি ইউক্রেনের অস্তিত্ব নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। ২০২১ সালে এক দীর্ঘ প্রবন্ধে তিনি দাবি করেন, রুশ ও ইউক্রেনীয়রা একই জাতিগোষ্ঠীর অংশ এবং ১৯১৭ সালে কমিউনিস্ট বিপ্লবের পর ইউক্রেন মূলত রাশিয়ার সৃষ্টি।
২০২৪ সালে তিনি মার্কিন উপস্থাপক টাকার কার্লসনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ইউক্রেন একটি ‘কৃত্রিম রাষ্ট্র’।
এ ধরনের বক্তব্য এটিই প্রমাণ করে, পুতিনের আসল উদ্দেশ্য ছিল ইউক্রেন নামের রাষ্ট্রটি মুছে ফেলা। এ ছাড়া রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা রিয়া বলেছিল, নাৎসিবাদ মুক্তকরণ মানেই ইউক্রেনমুক্তকরণ—যা রুশ আগ্রাসনের মূল বক্তব্যকে স্পষ্ট করে তোলে।
রাশিয়া কখন ইউক্রেন আক্রমণ করে?
বছর ধরেই ইউক্রেনের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে রাশিয়া। ২০১৪ সালে ইউক্রেনের রুশপন্থী প্রেসিডেন্ট ভিক্টর ইয়ানুকোভিচ গণবিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করলে পুতিন ক্রিমিয়া দখল করেন এবং রুশ সমর্থিত বিদ্রোহীরা ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে যুদ্ধ শুরু করে। এরপর ফ্রান্স, জার্মানি ও রাশিয়ার মধ্যস্থতায় দুটি শান্তিচুক্তি হয়, যা ‘মিনস্ক চুক্তি’ নামে পরিচিত।
এই চুক্তিগুলো সহিংসতা কমালেও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এগুলোকে ‘একটি ফাঁদ’ বলে অভিহিত করেন। কিন্তু জেলেনস্কির এই কথাই রাশিয়াকে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে উসকে দেয়।
এই যুদ্ধের পরিস্থিতি কী?
তিন বছর ধরে চলা এই যুদ্ধে রাশিয়া ও ইউক্রেনের বাহিনী প্রায় ১ হাজার কিলোমিটারের বেশি এলাকাজুড়ে মুখোমুখি লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। তবে এই যুদ্ধে কোনো পক্ষেরই দ্রুত বিজয়ের সম্ভাবনা নেই।
২০২২ সালে রাশিয়া ইউক্রেনের চারটি অঞ্চল দখল করেছে। তবে এর মধ্যে শুধু লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ইউক্রেন কিছু এলাকা পুনরুদ্ধার করলেও সাম্প্রতিক পাল্টা আক্রমণে সেভাবে সফল হতে পারেনি।
সম্প্রতি ইউক্রেনের দোনেৎস্ক অঞ্চলের দিকে মনোযোগ দিয়েছে রাশিয়া। ধীরগতিতে কিন্তু ধারাবাহিকভাবে এই অঞ্চলে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে তারা।
কত মানুষ প্রাণ হারিয়েছে?
২০২২ সালে রাশিয়ার আক্রমণের পর থেকে ইউক্রেনে হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি জানিয়েছেন, দেশটির ৪৩ হাজার সেনা নিহত হয়েছেন। তবে কিছু সূত্র বলছে, সংখ্যাটি ৭০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ইউক্রেনে রাশিয়ার তিন বছরের আগ্রাসনে ১২ হাজারের বেশি বেসামরিক মানুষ মারা গেছে।
অন্যদিকে রাশিয়া সাধারণত তাদের সৈন্যদের মৃত্যুর সংখ্যা প্রকাশ করে না। তবে বিবিসির একটি বিশ্লেষণ থেকে ধারণা করা হয়েছে, রুশ সেনা নিহতের সংখ্যা ১ লাখ ৪৬ হাজার ১৯৪ থেকে ২ লাখ ১১ হাজার ১৬৯ হতে পারে।
এ পর্যন্ত ৬৯ লাখ ইউক্রেনীয় শরণার্থী হিসেবে দেশত্যাগ করেছে এবং আরও ৩৭ লাখ মানুষ নিজ দেশে বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ২০২২ সালে যখন ২ লাখ সৈন্য পাঠিয়ে ইউক্রেনে আক্রমণের নির্দেশ দেন, তখন তাঁর লক্ষ্য ছিল কয়েক দিনের মধ্যে রাজধানী কিয়েভ দখল করা। এই আক্রমণের মাধ্যমে তিনি পশ্চিমাপন্থী সরকার উৎখাত করে ইউক্রেনকে আবার রাশিয়ায় ফিরিয়ে নিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু পুতিন ব্যর্থ হন। তিন বছর পার হলেও ইউক্রেনের মাত্র এক-পঞ্চমাংশ ভূখণ্ড দখল করতে পেরেছেন তিনি।
প্রশ্ন হলো, পুতিন কেন ইউক্রেনে হামলা চালান?
বিশ্লেষকদের মতে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপে সবচেয়ে বড় আক্রমণ হলো পুতিনের ইউক্রেন আক্রমণ। এই হামলার আগে পুতিন রাশিয়ার জাতীয় টেলিভিশনে এক জ্বালাময়ী ভাষণ দেন। এই ভাষণে তিনি বলেন, তাঁর উদ্দেশ্য হলো ইউক্রেনকে ‘নিরস্ত্রীকরণ ও নাৎসিবাদমুক্ত করা’।
রাশিয়া বহুবার ইউক্রেনকে নাৎসি রাষ্ট্র হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। কিন্তু এটি ইতিহাসের একটি বড় বিকৃতি।
২০১৪ সালে প্রথম ইউক্রেনের ক্রিমিয়া উপদ্বীপ দখল করেছিলেন পুতিন। তখন ইউক্রেনের রুশপন্থী প্রেসিডেন্ট গণবিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করলে তাঁর স্থলে পশ্চিমাপন্থী সরকার আসে। এরপর পুতিন ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চল ডনবাসে একধরনের গৃহযুদ্ধ উসকে দেন। যেখানে রুশপন্থী বাহিনী বিদ্রোহী রাষ্ট্র ঘোষণা করে মস্কোর সহায়তায় কিছু এলাকা দখল করে।
কিন্তু ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারির হামলা ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন মাত্রার। পুতিন ইউক্রেনের ক্রিমিয়া ও ডনবাসকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেন এবং দাবি করেন, ওই অঞ্চলের রুশ ভাষাভাষী জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তাঁর দায়িত্ব। তিনি ইউক্রেন সরকারের বিরুদ্ধে এসব অঞ্চলের জনগণের ওপর নিপীড়ন চালানোরও অভিযোগ তোলেন। এর এক দিন পরেই তিনি ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীকে ক্ষমতা দখলের আহ্বান জানিয়ে কিয়েভ সরকারকে ‘মাদকাসক্ত ও নাৎসি চক্র’ বলে অভিহিত করেন।
পুতিন আরও বলেন, ইউক্রেনকে অবশ্যই নিরপেক্ষ থাকতে হবে। কারণ, ন্যাটো ইউক্রেনকে ব্যবহার করে রাশিয়ার সীমান্তে সামরিক অবস্থান শক্তিশালী করতে চায়। তিনি ইউক্রেনের অস্তিত্ব নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। ২০২১ সালে এক দীর্ঘ প্রবন্ধে তিনি দাবি করেন, রুশ ও ইউক্রেনীয়রা একই জাতিগোষ্ঠীর অংশ এবং ১৯১৭ সালে কমিউনিস্ট বিপ্লবের পর ইউক্রেন মূলত রাশিয়ার সৃষ্টি।
২০২৪ সালে তিনি মার্কিন উপস্থাপক টাকার কার্লসনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ইউক্রেন একটি ‘কৃত্রিম রাষ্ট্র’।
এ ধরনের বক্তব্য এটিই প্রমাণ করে, পুতিনের আসল উদ্দেশ্য ছিল ইউক্রেন নামের রাষ্ট্রটি মুছে ফেলা। এ ছাড়া রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা রিয়া বলেছিল, নাৎসিবাদ মুক্তকরণ মানেই ইউক্রেনমুক্তকরণ—যা রুশ আগ্রাসনের মূল বক্তব্যকে স্পষ্ট করে তোলে।
রাশিয়া কখন ইউক্রেন আক্রমণ করে?
বছর ধরেই ইউক্রেনের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে রাশিয়া। ২০১৪ সালে ইউক্রেনের রুশপন্থী প্রেসিডেন্ট ভিক্টর ইয়ানুকোভিচ গণবিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করলে পুতিন ক্রিমিয়া দখল করেন এবং রুশ সমর্থিত বিদ্রোহীরা ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে যুদ্ধ শুরু করে। এরপর ফ্রান্স, জার্মানি ও রাশিয়ার মধ্যস্থতায় দুটি শান্তিচুক্তি হয়, যা ‘মিনস্ক চুক্তি’ নামে পরিচিত।
এই চুক্তিগুলো সহিংসতা কমালেও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এগুলোকে ‘একটি ফাঁদ’ বলে অভিহিত করেন। কিন্তু জেলেনস্কির এই কথাই রাশিয়াকে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে উসকে দেয়।
এই যুদ্ধের পরিস্থিতি কী?
তিন বছর ধরে চলা এই যুদ্ধে রাশিয়া ও ইউক্রেনের বাহিনী প্রায় ১ হাজার কিলোমিটারের বেশি এলাকাজুড়ে মুখোমুখি লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। তবে এই যুদ্ধে কোনো পক্ষেরই দ্রুত বিজয়ের সম্ভাবনা নেই।
২০২২ সালে রাশিয়া ইউক্রেনের চারটি অঞ্চল দখল করেছে। তবে এর মধ্যে শুধু লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ইউক্রেন কিছু এলাকা পুনরুদ্ধার করলেও সাম্প্রতিক পাল্টা আক্রমণে সেভাবে সফল হতে পারেনি।
সম্প্রতি ইউক্রেনের দোনেৎস্ক অঞ্চলের দিকে মনোযোগ দিয়েছে রাশিয়া। ধীরগতিতে কিন্তু ধারাবাহিকভাবে এই অঞ্চলে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে তারা।
কত মানুষ প্রাণ হারিয়েছে?
২০২২ সালে রাশিয়ার আক্রমণের পর থেকে ইউক্রেনে হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি জানিয়েছেন, দেশটির ৪৩ হাজার সেনা নিহত হয়েছেন। তবে কিছু সূত্র বলছে, সংখ্যাটি ৭০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ইউক্রেনে রাশিয়ার তিন বছরের আগ্রাসনে ১২ হাজারের বেশি বেসামরিক মানুষ মারা গেছে।
অন্যদিকে রাশিয়া সাধারণত তাদের সৈন্যদের মৃত্যুর সংখ্যা প্রকাশ করে না। তবে বিবিসির একটি বিশ্লেষণ থেকে ধারণা করা হয়েছে, রুশ সেনা নিহতের সংখ্যা ১ লাখ ৪৬ হাজার ১৯৪ থেকে ২ লাখ ১১ হাজার ১৬৯ হতে পারে।
এ পর্যন্ত ৬৯ লাখ ইউক্রেনীয় শরণার্থী হিসেবে দেশত্যাগ করেছে এবং আরও ৩৭ লাখ মানুষ নিজ দেশে বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
সম্প্রতি বিশ্ব কি আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে? যদি এমনটা মনে হয়, তবে আপনার ধারণা ভুল নয়। বাস্তবিকই বিশ্বে সংঘাতের সংখ্যা বাড়ছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ থেকে শুরু করে ইসরায়েল-গাজা ও সুদান। এসব সংঘাতের একটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য হলো, এগুলো পুরুষেরাই চালাচ্ছে। অন্যদিকে, বিশ্বের অন্যান্য প্রান্তেও ক্ষমতাধর পুরুষদের
২ দিন আগেডোনাল্ড ট্রাম্পের হোয়াইট হাউসে প্রত্যাবর্তন এই পরিবর্তনকে ত্বরান্বিত করতে পারে এবং এই বিষয়টি ‘প্যাক্স আমেরিকানা’ তথা জলে–স্থলে–অন্তরিক্ষে আমেরিকার একক প্রভাবের সমাপ্তির ইঙ্গিত দেয়।
৩ দিন আগেবিশৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে শাসন—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাত ধরে আবার ফিরে এসেছে এই প্রক্রিয়া। আগের দিন কানাডা-মেক্সিকোর ওপর কঠোর শুল্ক চাপিয়ে দিয়ে পরিস্থিতি উত্তপ্ত করে তুললেন ট্রাম্প। পরদিনই স্বীকার করলেন, এই শুল্ক আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ শিল্পকে ধ্বংস করতে পারে। পরে, সেই শঙ্কা থেকে অটোমোবাইল
৪ দিন আগেভারতের মূল লক্ষ্য দেশীয় স্টেলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করা, যেখানে এরই মধ্যেই এক বিলিয়ন ডলারের বেশি বিনিয়োগ করা হয়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, কেবল জরুরি হুমকি দেখা দিলেই বিদেশি স্টেলথ জেট কেনার চিন্তা করা হবে। অতএব, স্বল্পমেয়াদে জরুরি ক্রয় হলেও দীর্ঘ মেয়াদে ভারতের লক্ষ্য পরিষ্কার—নিজস্ব প্রযুক্তিতে যুদ্ধবিমান...
৬ দিন আগে