ফিচার ডেস্ক
এক পরিবারের দুজন সদস্য যদি একই দেশের প্রধানমন্ত্রী থাকেন, তাহলে তৃতীয়জনের নিজস্ব পরিচয় তৈরি করা বেশ কঠিন। এই কঠিন অবস্থার মধ্যেই পড়েছেন থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা। ‘সিনাওয়াত্রা’ শব্দটি কানে বাজলে কার কথা মনে পড়ে? ঠিকই ধরেছেন, তিনি থাইল্যান্ডের একসময়কার প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা। তাঁর নির্বাসনের পর দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন তাঁরই বোন ইংলাক সিনাওয়াত্রা। আর এবার থাইল্যান্ডের সবচেয়ে কম বয়সী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব সামলানোর ভার পড়েছে পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রার ওপর। তিনি থাকসিন সিনাওয়াত্রার মেয়ে এবং ইংলাক সিনাওয়াত্রার ভাতিজি।
১৮ আগস্ট থেকে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন শুরু করে দিয়েছেন ৩৭ বছর বয়সী পেতংতার্ন। রাজনীতিতে আসার আগে তিনি সিনাওয়াত্রা পরিবারের হোটেল ব্যবসা পরিচালনায় সহায়তা করতেন। তাঁর রাজনৈতিক জীবন শুরু হয় ২০২১ সালে। পেতংতার্ন রাজনীতিতে প্রবেশ করেছিলেন ফিউ থাই পার্টির ইনক্লুশন অ্যান্ড ইনোভেশন অ্যাডভাইজরি কমিটির প্রধান হয়ে। তারপর ভোটে অংশ নেন। থাই পার্লামেন্টে অনুষ্ঠিত ভোটাভুটিতে পেতংটার্নের ঝুলিতে পড়েছিল ৩১৯টি ভোট। আর বিপক্ষে ১৪৫টি।
থাই রাজপরিবারের প্রতি অনুগত সামরিক বাহিনী এবং ফিউ থাই পার্টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট জনতুষ্টিবাদী দলগুলোর মধ্যে ক্ষমতার লড়াই দীর্ঘদিনের। এই ক্ষমতার লড়াইয়ের মধ্যে রাজনীতির মঞ্চে আসেন পেতংতার্ন। তাঁর রাজনীতিতে আসাকে ‘রিটার্ন অব ডাইনেস্টি’ হিসেবে দেখা হবে কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের স্মার্ট জবাব দিয়েছিলেন তিনি। সিএনএন জানিয়েছে, পেতংতার্ন গণমাধ্যমের এ প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন, তিনি অন্যদের দ্বারা প্রভাবিত হবেন না। বাবার কাছে পরামর্শ চাইতে পারেন বটে, কিন্তু সিদ্ধান্ত নেবেন নিজস্ব ধারণা থেকে।
পেতংতার্নের জন্ম ১৯৮৬ সালের ২১ আগস্ট। তিনি ২০০৮ সালে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান এবং নৃবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর সারে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক হোটেল ব্যবস্থাপনা বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। থাইল্যান্ডের ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ এই প্রধানমন্ত্রী এরই মধ্যে তারুণ্যের শক্তি, উদ্ভাবনী নীতি এবং আধুনিক ও প্রথাগত শৈলীর জীবনধারার কারণে নজর কেড়েছেন সবার। পেশাদারত্ব এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে তুলে ধরে এমন পোশাকের জন্য ইতিমধ্যে তরুণদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন পেতংতার্ন। একজন সাধারণ থাই নারীর মতো জীবনযাপনে অভ্যস্ত বলে সাধারণ থাই নারীদের মধ্যেও তিনি ভীষণ জনপ্রিয়।
বলা যায়, পেতংতার্নের রাজনীতি এবং ফ্যাশন—উভয়ই প্রভাবিত করেছে থাইল্যান্ডের মানুষকে। সে জন্যই মনে হয়, শৈলী এবং শাসনের ভারসাম্য বজায় রেখে আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গির নেতৃত্বের ওপর জোর দিয়েছেন তিনি।
এক পরিবারের দুজন সদস্য যদি একই দেশের প্রধানমন্ত্রী থাকেন, তাহলে তৃতীয়জনের নিজস্ব পরিচয় তৈরি করা বেশ কঠিন। এই কঠিন অবস্থার মধ্যেই পড়েছেন থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা। ‘সিনাওয়াত্রা’ শব্দটি কানে বাজলে কার কথা মনে পড়ে? ঠিকই ধরেছেন, তিনি থাইল্যান্ডের একসময়কার প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা। তাঁর নির্বাসনের পর দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন তাঁরই বোন ইংলাক সিনাওয়াত্রা। আর এবার থাইল্যান্ডের সবচেয়ে কম বয়সী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব সামলানোর ভার পড়েছে পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রার ওপর। তিনি থাকসিন সিনাওয়াত্রার মেয়ে এবং ইংলাক সিনাওয়াত্রার ভাতিজি।
১৮ আগস্ট থেকে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন শুরু করে দিয়েছেন ৩৭ বছর বয়সী পেতংতার্ন। রাজনীতিতে আসার আগে তিনি সিনাওয়াত্রা পরিবারের হোটেল ব্যবসা পরিচালনায় সহায়তা করতেন। তাঁর রাজনৈতিক জীবন শুরু হয় ২০২১ সালে। পেতংতার্ন রাজনীতিতে প্রবেশ করেছিলেন ফিউ থাই পার্টির ইনক্লুশন অ্যান্ড ইনোভেশন অ্যাডভাইজরি কমিটির প্রধান হয়ে। তারপর ভোটে অংশ নেন। থাই পার্লামেন্টে অনুষ্ঠিত ভোটাভুটিতে পেতংটার্নের ঝুলিতে পড়েছিল ৩১৯টি ভোট। আর বিপক্ষে ১৪৫টি।
থাই রাজপরিবারের প্রতি অনুগত সামরিক বাহিনী এবং ফিউ থাই পার্টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট জনতুষ্টিবাদী দলগুলোর মধ্যে ক্ষমতার লড়াই দীর্ঘদিনের। এই ক্ষমতার লড়াইয়ের মধ্যে রাজনীতির মঞ্চে আসেন পেতংতার্ন। তাঁর রাজনীতিতে আসাকে ‘রিটার্ন অব ডাইনেস্টি’ হিসেবে দেখা হবে কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের স্মার্ট জবাব দিয়েছিলেন তিনি। সিএনএন জানিয়েছে, পেতংতার্ন গণমাধ্যমের এ প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন, তিনি অন্যদের দ্বারা প্রভাবিত হবেন না। বাবার কাছে পরামর্শ চাইতে পারেন বটে, কিন্তু সিদ্ধান্ত নেবেন নিজস্ব ধারণা থেকে।
পেতংতার্নের জন্ম ১৯৮৬ সালের ২১ আগস্ট। তিনি ২০০৮ সালে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান এবং নৃবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর সারে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক হোটেল ব্যবস্থাপনা বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। থাইল্যান্ডের ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ এই প্রধানমন্ত্রী এরই মধ্যে তারুণ্যের শক্তি, উদ্ভাবনী নীতি এবং আধুনিক ও প্রথাগত শৈলীর জীবনধারার কারণে নজর কেড়েছেন সবার। পেশাদারত্ব এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে তুলে ধরে এমন পোশাকের জন্য ইতিমধ্যে তরুণদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন পেতংতার্ন। একজন সাধারণ থাই নারীর মতো জীবনযাপনে অভ্যস্ত বলে সাধারণ থাই নারীদের মধ্যেও তিনি ভীষণ জনপ্রিয়।
বলা যায়, পেতংতার্নের রাজনীতি এবং ফ্যাশন—উভয়ই প্রভাবিত করেছে থাইল্যান্ডের মানুষকে। সে জন্যই মনে হয়, শৈলী এবং শাসনের ভারসাম্য বজায় রেখে আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গির নেতৃত্বের ওপর জোর দিয়েছেন তিনি।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ প্রায় ১৪৫ কোটি টাকা কমানো হয়েছে। নতুন বাজেটে ৫ হাজার ৭৭ কোটি ৮৯ লাখ ২৯ হাজার টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এই মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ ছিল ৫ হাজার ২২২ কোটি ১৯ লাখ ৬২ হাজার টাকা।
৪ দিন আগেবাড়ি তাঁর খুলনায়। সুন্দরবন, নদীনালা, গাছপালা মিলিয়ে এক অনিন্দ্যসুন্দর জনপদ। সুন্দরবন মানে শুধু বাঘ, মৌয়াল আর মাছ নয়; সেখানে আছে বনবিবির বিশ্বাস, আছে স্থানীয় উপকরণে তৈরি স্থানীয় শিল্প। সবাই সেগুলোর তেমন কদর না করলেও কেউ কেউ তো কদর করেনই। তেমনই একজন ফৌজিয়া ডেইজী।
৪ দিন আগেপলিথিন ও প্লাস্টিক একই জিনিস নয়। তবে পলিথিন মূলত একধরনের প্লাস্টিক। বিশ্বজুড়ে সেই প্লাস্টিকের বিরুদ্ধে চলছে আন্দোলন। আগামীকাল বিশ্ব পরিবেশ দিবস। হ্যাশট্যাগ বিট প্লাস্টিক পলিউশন স্লোগান দিয়ে এবার প্লাস্টিকদূষণের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। প্লাস্টিক পরিবেশ দূষণ করে।
৪ দিন আগেআমার স্বামী দেশের বাইরে গেছে পড়াশোনার জন্য। আমাদের দুই বছরের একটি মেয়েসন্তান আছে। রান্নাবান্না, শ্বশুর-শাশুড়ি ও নিজের যত্ন, সন্তানের যত্ন নেওয়া আমার কাজ। বাকি কাজের জন্য লোক আছে। কিন্তু সন্তান সামাল দিতেই আমি নাজেহাল। সন্তানের অতিরিক্ত কান্না সহ্য করতে না পেরে মারধর করি।
৪ দিন আগে