ল–র–ব–য–হ

পোল্যান্ডের আলকাসকা আপল্যান্ডের এক গ্রাম সুবোশকা। মজার ব্যাপার হলো, গ্রামটির ৬ হাজার বাসিন্দার সবাই থাকেন একটি রাস্তার দুপাশে বাড়ি-ঘর বানিয়ে। ইদানীং ড্রোনে তোলা কিছু ছবি ও ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর গ্রামটি নজর কাড়ে সবার।

শখের জন্য মানুষ কত কিছুই করতে পারে। তবে জাপানের সেইচি সানো এক্ষেত্রেও মনে হয় সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন। ৮৯ বছরের সেইচি গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের বিবেচনায় পৃথিবীর সবচেয়ে বয়স্ক পুরুষ সার্ফার।

হঠাৎ যদি একটি দালান ফুঁড়ে বা ভেদ করে ট্রেন যেতে দেখেন কেমন লাগবে বলুন তো? বিষয়টি পিলে চমকে দেওয়ার মতো, তাই বলে আবার গালগপ্পো ভাববেন না। তবে এ ধরনের ঘটনা দেখার জন্য আপনাকে যেতে হবে চীনের এক শহরে।

অস্ট্রেলিয়ার পোর্ট আর্থার নামের এক সময়কার পেনাল কলোনিতে ভ্রমণে যান প্রচুর পর্যটক। এঁদের অনেকেই অদ্ভুত, ভুতুড়ে সব অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হওয়ার গল্প বলেন। এর মধ্যে আছে নীল পোশাকের এক নারীর হঠাৎ উপস্থিতি, শিশুর গা শিউরে দেওয়া চিৎকার, জানালায় রহস্যময় কিছু চেহারার উপস্থিতি।

পেরুর কাসকোর ভিলকানোতা পার্বত্য এলাকায় গেলে আশ্চর্য এক নদীর দেখা পাবেন। পাথুরে উপত্যকার মাঝখান দিয়ে এঁকেবেঁকে বয়ে যাওয়া নদীটির রং যে লাল। অবশ্য বছরের নির্দিষ্ট সময়ই কেবল এই নদীর দেখা পাবেন। 

কেনিয়াতে যিশুর সাক্ষাৎ পেতে দীর্ঘ উপবাসে মারা যাওয়া প্রায় অর্ধশত মানুষের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। একই স্থানে লাশগুলো পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, আরও অনেক লাশ পাওয়া যাবে। কারণ, যেই ধর্মপ্রচারকের নির্দেশে এই উপবাস শুরু হয়েছিল, কমপক্ষে তিনটি গ্রামের মানুষ তাঁর অনুসারী। এটিকে একটি গণ-আত্মহত্যা বলেই মনে

মন্দির, প্রাচীন ধ্বংসাবশেষ, বুদ্ধের বিশাল ভাস্কর্যসহ দেখার মতো অনেক কিছুই আছে জাপানের নারা শহরে। তবে এখানে পর্যটকদের ভিড় লেগে থাকার বড় আরেকটি কারণ আছে। সেটি হলো শহরময় মনের আনন্দে ঘুরে বেড়ায় হাজারের বেশি হরিণ। 

কল্পনা করুন, গহিন এক জঙ্গলে আছেন। এ সময়ই একটি গাছের সামনে চলে এলেন, বিশাল পাতাগুলো কেমন যেন শুঁড়ের মতো। চারপাশ ভারী হয়ে আছে মিষ্টি এক গন্ধে। গাছটির নিচে কোনো একটি প্রাণীর কঙ্কাল পড়ে আছে। পাতাগুলো নড়ছে। এটা কি শুধুই বাতাসের কারণে? আরেকটি কাছে গেলেন, গাছের পাতাগুলো আপনার দিকে ঝুঁকে আসছে...। বিশাল মাংস

স্কটল্যান্ডের লখ্নেসকে ঘিরে আছে এক জলদানবের কিংবদন্তি, যার নাম নেসি। শত শত বছর ধরে রহস্যময় এই প্রাণীকে নিয়ে ডালপালা মেলেছে অনেক গল্প। সত্যি কি লখ্নেসে কোনো দানবের আবাস? ইতিহাসের পাতা ঘেঁটে আর নানা যুক্তিতর্কের মাধ্যমে সেটাই জানার চেষ্টা করছি।

এক বছরেরও কম সময়ের মধ্যে একই কুপন নম্বরে তৃতীয়বারের মতো লটারি জিতেছেন ৫২ বছর বয়সী এক ব্যক্তি। বিষয়টি কাকতালীয় হলেও এমন ঘটনাই ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ডে। বৃহস্পতিবার (২০ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে নিউইয়র্ক পোস্ট। 

১৮৯৭ সালে ড্রাকুলা চরিত্রটির জন্ম, অর্থাৎ বই প্রকাশের পর এটি যেমন পাঠকদের মনে ভালো লাগা মেশানো এক আতঙ্কের অনুভূতি ছড়িয়ে দিয়েছিল, সেটা অটুট আছে ১২৬ বছর পরও। ১৯১২ সালের আজকের দিনে অর্থাৎ ২০ এপ্রিল পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নেন ড্রাকুলার স্রষ্টা ব্রাম স্টোকার। এই দিনে পাঠকদের জন্য থাকছে ড্রাকুলা ও ব্রাম স্ট

ডেনমার্কের ফারো দ্বীপপুঞ্জের সবচেয়ে বড় হ্রদ সোভাসনভ্যান। ৩.৪ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের হ্রদটির সবচেয়ে মজার বিষয় হলো দূর থেকে দেখলে মনে হবে সাগরের ওপর ঝুলে আছে এটি। নিশ্চয় ভাবছেন, একটি হ্রদ কীভাবে সাগরের

স্লোভাকিয়ার ফুটবল ক্লাব টিজে তাতরান চিয়েরনি বালোগ তাদের স্টেডিয়ামটিকে নিয়ে গর্ব করতেই পারে। কারণ এর ভেতর দিয়ে চলে গেছে একটি রেলওয়ে ট্র্যাক। এখানেই শেষ নয়, ওই রেললাইনে নিয়মিত রেলগাড়ি চলেও।

এ যেন পৃথিবীর মধ্যেই ভিনগ্রহের এক জায়গা। সালফারে পূর্ণ উষ্ণ প্রস্রবণ, অ্যাসিডের ডোবা, বাষ্প উঠতে থাকা ভূমির ফাটল, লবণের পর্বত—সবকিছু মিলিয়ে একে মনে হতে পারে বিজ্ঞান কল্পকাহিনির কোনো দৃশ্যপট। গল্পটি পৃথিবীর উষ্ণ জায়গাগুলোর একটি হিসেবে বিবেচনা করা দানাকিল ডিপ্রেশনের। ইথিওপিয়ার পর্যটক আকৃষ্ট করে এমন জা

একটি কাঁকড়া কত বড় হতে পারে? আর যাই হোক এটা নিশ্চয় আপনি আশা করবেন না যে তিন ফুটের চেয়ে বড় হবে। কিন্তু কোকোনাট ক্র্যাব বা নারিকেল কাঁকড়াদের বেলায় এটাই সত্যি। এর এক পায়ের ডগা থেকে আরেক পায়ের ডগা পর্যন্ত এক মিটার বা তিন ফুটের বেশি হয়।

আফ্রিকার জঙ্গলে বাস করা হানিগাইড বার্ডরা কোথায় গেলে মধুর খোঁজ পাওয়া যাবে তা ভালো করেই জানে। মানুষকে পথ দেখিয়ে সেই মধুর কাছে নিয়ে যায় এসব পাখি। মোটামুটি ১৭ ধরনের পাখি এই নামে পরিচিত হলেও মধুর খোঁজ দেয় মূলত আফ্রিকান প্রজাতি গ্রেটার হানিগাইডরা। 

উত্তর ইরানের মাজানদারান প্রদেশে অবস্থান বাদাব-ই সুরতের। সেখানে গেলেই দেখবেন বিশাল জায়গাজুড়ে অনেকটা স্টেডিয়ামের গ্যালারির মতো ধাপে ধাপে নেমে গেছে সমতল তাক বা চওড়া সিঁড়ি। ভালোভাবে খেয়াল করলেই বুঝবেন উজ্জ্বল কমলা-লাল রঙের সিঁড়িগুলো মোটেই মানুষের তৈরি কিছু নয়, প্রাকৃতিকভাবেই এমন রূপ নিয়েছে।