অনলাইন ডেস্ক
কলার বক্রতার ধরন কিন্তু অনন্য। পৃথিবীতে প্রায় সব প্রজাতির কলাই বাঁকা। কেন এমন? এর ব্যাখ্যায় বিভিন্ন জনের মজার মজার তত্ত্ব আছে। কেউ বলেন, বাঁদর ঝুলতে যাতে সুবিধা হয় তাই বাঁকা। কৃষকেরা বলেন, কারণ এরা মহাবিশ্বের অন্য প্রান্তটাও দেখা চায়! কেউ বলেন, হতাশায়! এগুলো শুধুই মজা করে বলা। আমরা দেখতে চাই, কলার এভাবে বেঁকে যাওয়ার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা।
বিজ্ঞানীরা বলেন, কলার এই অনন্য বক্রতার পেছনে রয়েছে মহাকর্ষ! যেটিকে বলে, ঋণাত্মক জিও-ট্রপিক সক্ষমতা। অর্থাৎ মহাকর্ষের বিপরীতে ঊর্ধ্বমুখী বৃদ্ধি প্রবণতা।
বিস্তারিত ব্যাখ্যাটি হতে পারে এমন—
কলার জীবন শুরু হয় খুব সোজা অবয়ব দিয়ে। গাছের মাথা থেকে বের হয় মোচা (কেউ বলে থোড়)। ধীরে ধীরে ব্র্যাক্টগুলো উন্মুক্ত হয়ে খুলে পড়ে যায় (ব্র্যাক্ট হলো বেগুনি রঙের বড় পাতার মতো ঢাকনা। এটির মাধ্যমেই কলার ছড়িগুলো শুরুতে ঢাকা থাকে)। বেগুনি ঢাকনাটি খসে পড়ার পর কচি কলাগুলো ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। বড় হতে হতে কলা বাঁকা হয়ে ওপরের দিকে উঠতে থাকে।
এর কারণ হলো কলার ঋণাত্মক জিও-ট্রপিক। এর মানে হলো—কাঁচা সবুজ কলা সূর্যের আলোর দিকে মুখ করে বড় হতে গিয়ে সোজা ঊর্ধ্বমুখী হতে চায়। কিন্তু মহাকর্ষ বল তাকে বিপরীত দিকে টানে। এই দুই বলের দ্বন্দ্বে কলা ক্রমেই বিশেষ বক্র আকার ধারণ করে। মহাকর্ষ বল কাজ না করলে কলা অনেক বেশি বাঁকা হওয়ার কথা।
কাঁদি (কেউ বলে ঘাউর বা কাইন) বেশ বড় এবং প্রায় সোজা নিচের দিকে ঝুলে থাকে। ফলে কলাগুলো সাধারণত কাঁদির চারপাশে সমানভাবে বেঁকে যায়।
ঠিক একই কারণে ঝিঙে, ধুন্দুল, চিচিঙ্গা, মাচায় বড় করলা, বড় লম্বা বেগুন, লম্বা মরিচ, শসা বড় হতে হতে বেঁকে যায়। তবে শসার ত্বক বেশ পাতলা এবং জলীয় অংশ বেশি থাকায় ততটা বাঁকে না। আর ছায়ার মধ্যে থাকলে সেই ফল বেঁকে যাওয়ার সম্ভাবনা কম।
তবে চাঁপা, সাগর বা সবরি কলার মতো ছোট আকারের কলা (লেডি ফিঙ্গার ব্যানানা বলে) গাছ বরাবর সোজা হয়। কাঁদির ওপরের দিকের কলাগুলো ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখায়। তবে নিচের দিকের কলাগুলো চারপাশে কিছুটা মোচড় খায়। যদিও ফলগুলোর আকৃতিতে খুব একটা পার্থক্য লক্ষ্য করা যায় না।
কলার বক্রতার ধরন কিন্তু অনন্য। পৃথিবীতে প্রায় সব প্রজাতির কলাই বাঁকা। কেন এমন? এর ব্যাখ্যায় বিভিন্ন জনের মজার মজার তত্ত্ব আছে। কেউ বলেন, বাঁদর ঝুলতে যাতে সুবিধা হয় তাই বাঁকা। কৃষকেরা বলেন, কারণ এরা মহাবিশ্বের অন্য প্রান্তটাও দেখা চায়! কেউ বলেন, হতাশায়! এগুলো শুধুই মজা করে বলা। আমরা দেখতে চাই, কলার এভাবে বেঁকে যাওয়ার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা।
বিজ্ঞানীরা বলেন, কলার এই অনন্য বক্রতার পেছনে রয়েছে মহাকর্ষ! যেটিকে বলে, ঋণাত্মক জিও-ট্রপিক সক্ষমতা। অর্থাৎ মহাকর্ষের বিপরীতে ঊর্ধ্বমুখী বৃদ্ধি প্রবণতা।
বিস্তারিত ব্যাখ্যাটি হতে পারে এমন—
কলার জীবন শুরু হয় খুব সোজা অবয়ব দিয়ে। গাছের মাথা থেকে বের হয় মোচা (কেউ বলে থোড়)। ধীরে ধীরে ব্র্যাক্টগুলো উন্মুক্ত হয়ে খুলে পড়ে যায় (ব্র্যাক্ট হলো বেগুনি রঙের বড় পাতার মতো ঢাকনা। এটির মাধ্যমেই কলার ছড়িগুলো শুরুতে ঢাকা থাকে)। বেগুনি ঢাকনাটি খসে পড়ার পর কচি কলাগুলো ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। বড় হতে হতে কলা বাঁকা হয়ে ওপরের দিকে উঠতে থাকে।
এর কারণ হলো কলার ঋণাত্মক জিও-ট্রপিক। এর মানে হলো—কাঁচা সবুজ কলা সূর্যের আলোর দিকে মুখ করে বড় হতে গিয়ে সোজা ঊর্ধ্বমুখী হতে চায়। কিন্তু মহাকর্ষ বল তাকে বিপরীত দিকে টানে। এই দুই বলের দ্বন্দ্বে কলা ক্রমেই বিশেষ বক্র আকার ধারণ করে। মহাকর্ষ বল কাজ না করলে কলা অনেক বেশি বাঁকা হওয়ার কথা।
কাঁদি (কেউ বলে ঘাউর বা কাইন) বেশ বড় এবং প্রায় সোজা নিচের দিকে ঝুলে থাকে। ফলে কলাগুলো সাধারণত কাঁদির চারপাশে সমানভাবে বেঁকে যায়।
ঠিক একই কারণে ঝিঙে, ধুন্দুল, চিচিঙ্গা, মাচায় বড় করলা, বড় লম্বা বেগুন, লম্বা মরিচ, শসা বড় হতে হতে বেঁকে যায়। তবে শসার ত্বক বেশ পাতলা এবং জলীয় অংশ বেশি থাকায় ততটা বাঁকে না। আর ছায়ার মধ্যে থাকলে সেই ফল বেঁকে যাওয়ার সম্ভাবনা কম।
তবে চাঁপা, সাগর বা সবরি কলার মতো ছোট আকারের কলা (লেডি ফিঙ্গার ব্যানানা বলে) গাছ বরাবর সোজা হয়। কাঁদির ওপরের দিকের কলাগুলো ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখায়। তবে নিচের দিকের কলাগুলো চারপাশে কিছুটা মোচড় খায়। যদিও ফলগুলোর আকৃতিতে খুব একটা পার্থক্য লক্ষ্য করা যায় না।
জার্মানির একজন অ্যারোস্পেস প্রকৌশলী টানা ১২০ দিন পানির নিচে কাটিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন। পানামার উপকূলে একটি ডুবো ক্যাপসুলের ভেতরে ভূপৃষ্ঠ থেকে ১১ মিটার নিচে ছিলেন তিনি। এই সময় কৃত্রিমভাবে চাপ কমানোর কোনো কৌশলও ব্যবহার করেননি তিনি।
৬ দিন আগেঅস্ট্রেলিয়ার সিডনির একটি গ্রিনহাউস। বাইরে দাঁড়িয়ে শতাধিক মানুষ। এই মানুষগুলো দাঁড়িয়ে আছেন মূলত এমন একটি বিরল ও বিপন্ন উদ্ভিদের ফুলের ঘ্রাণ নেওয়ার জন্য। এই গন্ধ অনেকটাই পচা মাংসের মতো বা ঘামে স্যাঁতসেঁতে মোজা কিংবা পচা আবর্জনার মতোও মনে হয়...
৭ দিন আগেওনলিফ্যানস মডেল বনি ব্লু’র চাঞ্চল্যকর দাবি ইন্টারনেটে আলোচনার ঝড় তুলেছে। ২৫ বছর বয়সী এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর জানিয়েছেন, তিনি ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছেন।
১৬ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে বসবাসকারী এক নারী সম্প্রতি ৫০ হাজার ডলারের একটি লটারি জিতেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৬০ লাখ টাকার বেশি। মজার বিষয় হলো, যে সংখ্যা ব্যবহার করে এই লটারি বিজয়, সেই সংখ্যা স্বপ্নে পেয়েছিলেন ওই নারী!
২১ দিন আগে