নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতির মাধ্যমে আত্মসাৎ ও পাচার করা অর্থ পরিশোধ করার কথা বললেও জামিন দেওয়া হয়নি নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারকে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেনের আদালতে ৭৮১ কোটি ৩১ লাখ ২২ হাজার ৪৫৪ টাকা পাচার ও আত্মসাতের অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে করা মামলার জামিন শুনানি হয়।
নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যানের পক্ষে আইনজীবী ওয়ালিউর ইসলাম তুষার তাঁর জামিন চেয়ে শুনানি করেন।
শুনানিতে ওয়ালিউর ইসলাম বলেন, ‘আসামি বয়স্ক এবং অসুস্থ। পাঁচ মাস ধরে তিনি জেলহাজতে আছেন। তিনি একটি কোম্পানির চেয়ারম্যান। তাঁর অধীনে অনেক কর্মচারী কাজ করেন। সার্বিক দিক বিবেচনায় নিয়ে যেকোনো শর্তে তাঁর জামিনের প্রার্থনা করছি।’
রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এই জামিন আবেদনের বিরোধিতা করা হয়।
এরপর কাঠগড়ায় দাঁড়ানো নজরুল ইসলাম আদালতের কাছে কথা বলার অনুমতি চান।
আদালত অনুমতি দিলে তিনি বলেন, ‘আমি সব টাকাই শোধ করে দেব। আমাকে জামিন দিয়ে কাজ করার সুযোগ করে দেন। আমি পালিয়ে যাব না। ১৯৯০ সালে ১০ লাখ টাকা দিয়ে ব্যবসা শুরু করেছি। বর্তমানে ৩০ হাজার কোটি টাকা মূলধন নিয়ে ব্যবসা করি। আমার প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রায় ৩ লাখ মানুষ জড়িত। তাদের মাসে ৬০-৬৫ কোটি টাকা বেতন দিতে হয়।
‘আমি কারাগারে থেকে বের না হলে তারা সবাই কাজ হারাবে। আমার ব্যবসা ধরার কোনো লোক নেই। আমার দুই ছেলে লন্ডনে পরিবার নিয়ে থাকে। আমার কোম্পানিতে ৮০-৯০টি ট্রাক ছিল। এখন ২০টা আছে। আমাকে জামিন দেন, যাতে আমি সব টাকা পরিশোধ করতে পারি। দুদকের অভিযোগের বিষয়ে আমি পুরোপুরি অবগত নই। আমার পেছনে অনেক কর্মচারী আছে। তারা এসব কাজ করতে পারে। আমাকে জামিন দেন।’
বক্তব্য শেষ হলে বিচারক তাঁকে বলেন, ‘জেলহাজতে থেকে টাকা পরিশোধ করেন। ধৈর্য ধরেন। জামিন পাবেন।’
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তাঁর জামিন নামঞ্জুর করেন।
গত ১৬ ফেব্রুয়ারি নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে মামলাটি করে দুর্নীতি দমন কমিশন।
এর আগে গত ১ অক্টোবর রাজধানীর গুলশান থেকে নজরুলকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল। এর পর থেকে তিনি কারাগারে আছেন।
দুর্নীতির মাধ্যমে আত্মসাৎ ও পাচার করা অর্থ পরিশোধ করার কথা বললেও জামিন দেওয়া হয়নি নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারকে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেনের আদালতে ৭৮১ কোটি ৩১ লাখ ২২ হাজার ৪৫৪ টাকা পাচার ও আত্মসাতের অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে করা মামলার জামিন শুনানি হয়।
নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যানের পক্ষে আইনজীবী ওয়ালিউর ইসলাম তুষার তাঁর জামিন চেয়ে শুনানি করেন।
শুনানিতে ওয়ালিউর ইসলাম বলেন, ‘আসামি বয়স্ক এবং অসুস্থ। পাঁচ মাস ধরে তিনি জেলহাজতে আছেন। তিনি একটি কোম্পানির চেয়ারম্যান। তাঁর অধীনে অনেক কর্মচারী কাজ করেন। সার্বিক দিক বিবেচনায় নিয়ে যেকোনো শর্তে তাঁর জামিনের প্রার্থনা করছি।’
রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এই জামিন আবেদনের বিরোধিতা করা হয়।
এরপর কাঠগড়ায় দাঁড়ানো নজরুল ইসলাম আদালতের কাছে কথা বলার অনুমতি চান।
আদালত অনুমতি দিলে তিনি বলেন, ‘আমি সব টাকাই শোধ করে দেব। আমাকে জামিন দিয়ে কাজ করার সুযোগ করে দেন। আমি পালিয়ে যাব না। ১৯৯০ সালে ১০ লাখ টাকা দিয়ে ব্যবসা শুরু করেছি। বর্তমানে ৩০ হাজার কোটি টাকা মূলধন নিয়ে ব্যবসা করি। আমার প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রায় ৩ লাখ মানুষ জড়িত। তাদের মাসে ৬০-৬৫ কোটি টাকা বেতন দিতে হয়।
‘আমি কারাগারে থেকে বের না হলে তারা সবাই কাজ হারাবে। আমার ব্যবসা ধরার কোনো লোক নেই। আমার দুই ছেলে লন্ডনে পরিবার নিয়ে থাকে। আমার কোম্পানিতে ৮০-৯০টি ট্রাক ছিল। এখন ২০টা আছে। আমাকে জামিন দেন, যাতে আমি সব টাকা পরিশোধ করতে পারি। দুদকের অভিযোগের বিষয়ে আমি পুরোপুরি অবগত নই। আমার পেছনে অনেক কর্মচারী আছে। তারা এসব কাজ করতে পারে। আমাকে জামিন দেন।’
বক্তব্য শেষ হলে বিচারক তাঁকে বলেন, ‘জেলহাজতে থেকে টাকা পরিশোধ করেন। ধৈর্য ধরেন। জামিন পাবেন।’
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তাঁর জামিন নামঞ্জুর করেন।
গত ১৬ ফেব্রুয়ারি নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে মামলাটি করে দুর্নীতি দমন কমিশন।
এর আগে গত ১ অক্টোবর রাজধানীর গুলশান থেকে নজরুলকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল। এর পর থেকে তিনি কারাগারে আছেন।
রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক রাত সাড়ে ৯টার পর শেষ হয়।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থসহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেটিকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠলে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ি এলাকায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনার সময় উৎসুক জনতার ভিড়ে বারবার বিঘ্ন ঘটে। এতে আহত ব্যক্তিদের দ্রুত হাসপাতালে পাঠাতে সমস্যা হয়। উদ্ধারকাজে অনভিপ্রেত পরিস্থিতি সৃষ্টিকারীদের শনাক্ত করে প্রশাসনিক
৪ ঘণ্টা আগে