অসাবধানবশত এক মার্কিন নারীর বিয়ের আংটির জায়গা হয় আবর্জনার স্তূপে। গতকাল বুধবার নিউ হ্যাম্পশায়ারের উইনডহ্যাম ট্রান্সফার স্টেশনে ফোন দিয়ে ওই নারী জানান, তাঁর বিয়ের আংটি ঘটনাক্রমে বাড়ির ময়লার সঙ্গে আবর্জনার স্তূপে চলে এসেছে। সৌভাগ্যক্রমে স্টেশনের কর্মীরা ২০ টন ময়লার মাঝখান থেকে খুঁজে বের করেন ওই আংটিটি। এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্টের এক প্রতিবেদনে।
উইনডহ্যাম ট্রান্সফার স্টেশনের কাজ উইনডহ্যাম শহরের বাসিন্দাদের ফেলা ময়লা স্থানান্তর ও পুনর্ব্যবহার উপযোগী করা।
স্টেশনের জেনারেল সার্ভিসেস বিভাগের পরিচালক ডেনিস সেনিবালডি জানান, নারীটি কিছু তথ্য দিয়েছিলেন। কোন সময় তাঁর স্বামী ময়লা ফেলে গিয়েছিলেন। ময়লার থলেতে কী কী ছিল, কোন ধরনের গাড়ি ভদ্রলোক ব্যবহার করেছেন ইত্যাদি।
কর্মীরা তারপর আংটিটি খুঁজে বের করতে সেখানে নজরদারির জন্য রাখা ক্যামেরাগুলোর সাহায্য নেন।
‘ভদ্রলোক কখন এখানে এসেছিলেন, ঠিক কোন সময় ময়লাটি ছুড়ে ফেলেন এবং আবর্জনার মধ্যে কোথায় ওটা আছে সেটা আমরা শনাক্ত করতে পারি।’ বলেন সেনিবালডি।
‘এটি ট্রেইলারের মধ্যে আবর্জনার ১২ ফুট নিচে ছিল। ব্যাগটি খুঁজে পেতে আমাদের ওই জায়গা পর্যন্ত ময়লা সরাতে হয়। পুরো ট্রেইলারে আনুমানিক ২০ টন ময়লা ছিল।’
আংটিটি আংশিকভাবে লাল রঙে ঢাকা ছিল বলে জানা গেছে। ময়লার থলে থেকে এটি পড়ে গিয়েছিল।
এটি নিয়ে দুই বছরের মধ্যে তৃতীয়বারের মতো কোনো বিয়ের আংটি উইনডহ্যামের আবর্জনার স্তূপে হারাল। কর্মীরা প্রত্যেকটিই খুঁজে বের করেন। প্রায় এক বছর আগে ঘটেছিল শেষবারের মতো।’
সেনিবালডি পাতার স্তূপে একটি নির্দিষ্ট পাতার সন্ধান করার সঙ্গে আংটির সন্ধানের তুলনা করেন। কারণ, সেখানে সবকিছু একই রকম দেখায়।
‘আমি আংটিটি পরিষ্কার করে তাঁকে (ওই নারীকে) ডাকি।’ বলেন সেনিবালডি, ‘বুধবার তাঁর হৃদয় ভেঙে গিয়েছিল, কিন্তু শুক্রবারে আনন্দে ভেসে যান তিনি।’
অসাবধানবশত এক মার্কিন নারীর বিয়ের আংটির জায়গা হয় আবর্জনার স্তূপে। গতকাল বুধবার নিউ হ্যাম্পশায়ারের উইনডহ্যাম ট্রান্সফার স্টেশনে ফোন দিয়ে ওই নারী জানান, তাঁর বিয়ের আংটি ঘটনাক্রমে বাড়ির ময়লার সঙ্গে আবর্জনার স্তূপে চলে এসেছে। সৌভাগ্যক্রমে স্টেশনের কর্মীরা ২০ টন ময়লার মাঝখান থেকে খুঁজে বের করেন ওই আংটিটি। এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্টের এক প্রতিবেদনে।
উইনডহ্যাম ট্রান্সফার স্টেশনের কাজ উইনডহ্যাম শহরের বাসিন্দাদের ফেলা ময়লা স্থানান্তর ও পুনর্ব্যবহার উপযোগী করা।
স্টেশনের জেনারেল সার্ভিসেস বিভাগের পরিচালক ডেনিস সেনিবালডি জানান, নারীটি কিছু তথ্য দিয়েছিলেন। কোন সময় তাঁর স্বামী ময়লা ফেলে গিয়েছিলেন। ময়লার থলেতে কী কী ছিল, কোন ধরনের গাড়ি ভদ্রলোক ব্যবহার করেছেন ইত্যাদি।
কর্মীরা তারপর আংটিটি খুঁজে বের করতে সেখানে নজরদারির জন্য রাখা ক্যামেরাগুলোর সাহায্য নেন।
‘ভদ্রলোক কখন এখানে এসেছিলেন, ঠিক কোন সময় ময়লাটি ছুড়ে ফেলেন এবং আবর্জনার মধ্যে কোথায় ওটা আছে সেটা আমরা শনাক্ত করতে পারি।’ বলেন সেনিবালডি।
‘এটি ট্রেইলারের মধ্যে আবর্জনার ১২ ফুট নিচে ছিল। ব্যাগটি খুঁজে পেতে আমাদের ওই জায়গা পর্যন্ত ময়লা সরাতে হয়। পুরো ট্রেইলারে আনুমানিক ২০ টন ময়লা ছিল।’
আংটিটি আংশিকভাবে লাল রঙে ঢাকা ছিল বলে জানা গেছে। ময়লার থলে থেকে এটি পড়ে গিয়েছিল।
এটি নিয়ে দুই বছরের মধ্যে তৃতীয়বারের মতো কোনো বিয়ের আংটি উইনডহ্যামের আবর্জনার স্তূপে হারাল। কর্মীরা প্রত্যেকটিই খুঁজে বের করেন। প্রায় এক বছর আগে ঘটেছিল শেষবারের মতো।’
সেনিবালডি পাতার স্তূপে একটি নির্দিষ্ট পাতার সন্ধান করার সঙ্গে আংটির সন্ধানের তুলনা করেন। কারণ, সেখানে সবকিছু একই রকম দেখায়।
‘আমি আংটিটি পরিষ্কার করে তাঁকে (ওই নারীকে) ডাকি।’ বলেন সেনিবালডি, ‘বুধবার তাঁর হৃদয় ভেঙে গিয়েছিল, কিন্তু শুক্রবারে আনন্দে ভেসে যান তিনি।’
ইন্টারনেট দুনিয়ায় হাতির বাচ্চাদের নিষ্পাপ ও কৌতুক উদ্রেককারী কার্যকলাপের সুন্দর ভিডিওগুলো সব সময়ই মন দর্শকদের মনে ছুঁয়ে যায়। সম্প্রতি, এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে আরও একটি ভিডিও। যেখানে একটি ছোট হাতির বাচ্চাকে একটি ভাঁজ করা চেয়ারে বসার চেষ্টা করতে দেখা যায়।
৬ ঘণ্টা আগেহিমাচল প্রদেশের সিরমৌর জেলার শিল্লাই গ্রামের ট্রান্স-গিরি অঞ্চলে প্রাচীন রীতিনীতির অনুসরণে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক ব্যতিক্রমী বিবাহ অনুষ্ঠান—এক নারী বিয়ে করেছেন দুই ভাইকে। হাট্টি সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী পলিয়ান্ড্রি বিয়েতে শত শত অতিথি অংশ নেন।
২ দিন আগেশিক্ষার্থীদের একাডেমিক ক্রেডিট তথা পরীক্ষার খাতায় বেশি নম্বর দেওয়ার বিনিময়ে রক্ত দান করতে বাধ্য করেছেন এক ফুটবল কোচ। তাইওয়ানের একটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ফুটবল কোচ এমনই অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
৩ দিন আগেআজকের ডিজিটাল দুনিয়ায় আমাদের দৈনন্দিন যোগাযোগের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে ইমোজি। ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আমরা মনের ভাব প্রকাশে ইমোজি ব্যবহার করি। ভাষার সীমা পেরিয়ে এই ছোট ছোট ডিজিটাল চিহ্নগুলো আবেগ প্রকাশের কার্যকর মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আনন্দ থেকে শুরু করে দুঃখ—সব অনুভূতিই এখন বোঝ
৬ দিন আগে