আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আজকের ডিজিটাল দুনিয়ায় আমাদের দৈনন্দিন যোগাযোগের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে ইমোজি। ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আমরা মনের ভাব প্রকাশে ইমোজি ব্যবহার করি। ভাষার সীমা পেরিয়ে এই ছোট ছোট ডিজিটাল চিহ্নগুলো আবেগ প্রকাশের কার্যকর মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আনন্দ থেকে শুরু করে দুঃখ—সব অনুভূতিই এখন বোঝানো যায় ইমোজির মাধ্যমে। আর তাই এই নম্র অথচ গুরুত্বপূর্ণ উপাদানকে সম্মান জানাতে প্রতি বছর ১৭ জুলাই পালন করা হয় ‘বিশ্ব ইমোজি দিবস।’
বিশ্ব ইমোজি দিবসের সূচনা করেন ইমোজিপিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা জেরেমি বার্জ। ইমোজিকে পিক্টোগ্রাফ, লোগোগ্রাম, আইডিওগ্রাম কিংবা ‘স্মাইলি’ও বলা হয়। এ ধরনের ভিজ্যুয়াল বার্তার ইতিহাস শুরু হয় ১৯৮০-এর দশকে। সে সময় কম্পিউটার বিজ্ঞানী স্কট ফাহলম্যান প্রস্তাব করেন যে ‘:-) ’ বা ‘:-(’ এর মতো ইমোটিকন ভাষার বিকল্প হতে পারে।
এরপর ১৯৯৯ সালে এক জাপানি ডিজাইনার মোবাইল কোম্পানির জন্য প্রথম ইমোজি সেট তৈরি করেন। সেখান থেকেই ধীরে ধীরে বিশ্বজুড়ে ইমোজির জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ে। ২০০৭ সালে গুগলের আন্তর্জাতিক সফটওয়্যার টিম ইউনিকোড কনসোর্টিয়ামকে অনুরোধ জানায়, যেন তারা ইমোজিকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়। ইউনিকোড কনসোর্টিয়াম একটি অলাভজনক সংস্থা, যারা বিশ্বজুড়ে কম্পিউটারে লেখার মানদণ্ড ঠিক করে।
২০১১ সাল নাগাদ ইমোজি জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছে যায়, যখন অ্যাপল আইওএসে অফিশিয়াল ইমোজি কিবোর্ড যুক্ত করে। এতে ইমোজির ব্যবহার বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। এরপর থেকে ইমোজি শুধু সংখ্যা নয়, বরং নানা সংস্কৃতি, গায়ের রং, লিঙ্গ ও পারিবারিক কাঠামোর প্রতিনিধিত্বকারী প্রতীক হিসেবেও রূপ নেয়।
বর্তমানে ইমোজি সাধারণ টেক্সটভিত্তিক বার্তাকেও প্রাণবন্ত করে তোলে। হাজারো ইমোজি রয়েছে—পশু-পাখি, খাবার, পতাকা, আবেগ—সবই এতে রয়েছে। সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ইমোজিগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘লাল হৃদয়’, ‘আগুন’ এবং ‘জোরে কান্নারত মুখমণ্ডল।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের যুগে ইমোজি ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, এক্স, হোয়াটসঅ্যাপের মতো প্ল্যাটফর্মে বিশাল ভূমিকা রাখে। এগুলো আমাদের কথাবার্তাকে শুধু সহজ করে না, আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। ইমোজি সাংস্কৃতিক দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ, কারণ একই প্রতীকের অর্থ আলাদা ভাষা বা সংস্কৃতিতে ভিন্ন হতে পারে। তাই অনুভূতি, ধারণা বা ভাব প্রকাশে এখন ইমোজি অনন্য এক মাধ্যম।
আজকের ডিজিটাল দুনিয়ায় আমাদের দৈনন্দিন যোগাযোগের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে ইমোজি। ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আমরা মনের ভাব প্রকাশে ইমোজি ব্যবহার করি। ভাষার সীমা পেরিয়ে এই ছোট ছোট ডিজিটাল চিহ্নগুলো আবেগ প্রকাশের কার্যকর মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আনন্দ থেকে শুরু করে দুঃখ—সব অনুভূতিই এখন বোঝানো যায় ইমোজির মাধ্যমে। আর তাই এই নম্র অথচ গুরুত্বপূর্ণ উপাদানকে সম্মান জানাতে প্রতি বছর ১৭ জুলাই পালন করা হয় ‘বিশ্ব ইমোজি দিবস।’
বিশ্ব ইমোজি দিবসের সূচনা করেন ইমোজিপিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা জেরেমি বার্জ। ইমোজিকে পিক্টোগ্রাফ, লোগোগ্রাম, আইডিওগ্রাম কিংবা ‘স্মাইলি’ও বলা হয়। এ ধরনের ভিজ্যুয়াল বার্তার ইতিহাস শুরু হয় ১৯৮০-এর দশকে। সে সময় কম্পিউটার বিজ্ঞানী স্কট ফাহলম্যান প্রস্তাব করেন যে ‘:-) ’ বা ‘:-(’ এর মতো ইমোটিকন ভাষার বিকল্প হতে পারে।
এরপর ১৯৯৯ সালে এক জাপানি ডিজাইনার মোবাইল কোম্পানির জন্য প্রথম ইমোজি সেট তৈরি করেন। সেখান থেকেই ধীরে ধীরে বিশ্বজুড়ে ইমোজির জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ে। ২০০৭ সালে গুগলের আন্তর্জাতিক সফটওয়্যার টিম ইউনিকোড কনসোর্টিয়ামকে অনুরোধ জানায়, যেন তারা ইমোজিকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়। ইউনিকোড কনসোর্টিয়াম একটি অলাভজনক সংস্থা, যারা বিশ্বজুড়ে কম্পিউটারে লেখার মানদণ্ড ঠিক করে।
২০১১ সাল নাগাদ ইমোজি জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছে যায়, যখন অ্যাপল আইওএসে অফিশিয়াল ইমোজি কিবোর্ড যুক্ত করে। এতে ইমোজির ব্যবহার বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। এরপর থেকে ইমোজি শুধু সংখ্যা নয়, বরং নানা সংস্কৃতি, গায়ের রং, লিঙ্গ ও পারিবারিক কাঠামোর প্রতিনিধিত্বকারী প্রতীক হিসেবেও রূপ নেয়।
বর্তমানে ইমোজি সাধারণ টেক্সটভিত্তিক বার্তাকেও প্রাণবন্ত করে তোলে। হাজারো ইমোজি রয়েছে—পশু-পাখি, খাবার, পতাকা, আবেগ—সবই এতে রয়েছে। সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ইমোজিগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘লাল হৃদয়’, ‘আগুন’ এবং ‘জোরে কান্নারত মুখমণ্ডল।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের যুগে ইমোজি ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, এক্স, হোয়াটসঅ্যাপের মতো প্ল্যাটফর্মে বিশাল ভূমিকা রাখে। এগুলো আমাদের কথাবার্তাকে শুধু সহজ করে না, আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। ইমোজি সাংস্কৃতিক দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ, কারণ একই প্রতীকের অর্থ আলাদা ভাষা বা সংস্কৃতিতে ভিন্ন হতে পারে। তাই অনুভূতি, ধারণা বা ভাব প্রকাশে এখন ইমোজি অনন্য এক মাধ্যম।
জাপানে ছোটখাটো বিরোধ বা ঝামেলা মেটাতে এখন আর পুলিশের দরকার নেই। দরকার নেই আদালতেরও নয়। কারণ, এবার বাজারে নেমেছে একেবারে ভিন্নধর্মী সেবা। নাম ‘রেন্টাল কোওয়াইহিতো।’ জাপানি ভাষায় এর মানে দাঁড়ায়—‘ভাড়ায় পাওয়া ভয়ংকর মানুষ।’ যেমন নাম, তেমনি কাজ।
৩ ঘণ্টা আগেবিমা জালিয়াতি এবং পর্নোগ্রাফি রাখার দায়ে এক ব্রিটিশ ভাসকুলার সার্জনকে দুই বছর আট মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ৪৯ বছর বয়সী নীল হপার, ২০১৯ সালে নিজের পা কেটে মিথ্যা বিমা দাবি করেছিলেন। এই কাণ্ড ঘটানোর আগে তিনি শত শত অঙ্গচ্ছেদের অস্ত্রোপচার করেছিলেন। সেই সব অপরাধের বিস্তারিত বিবরণ আদালতের নথিতে প্রকাশ..
৪ দিন আগেভারতের রাজস্থানের পাহাড়ি গ্রাম পিপলোডির এক কৃষক মোর সিং। ৬০ বছর বয়সী মোর সিং নিজে কখনো স্কুলে যাননি। কিন্তু তিলে তিলে গড়া নিজের একমাত্র বাড়িটি দান করে দিয়েছেন গ্রামের শিশুদের জন্য। এই অনন্য অবদানের জন্য স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে রীতিমতো হিরো বনে গেছেন মোর সিং।
৫ দিন আগেদক্ষিণ চীনের এক ব্যক্তি তাঁর ১০ বছরের মেয়ে ও ৮ বছরের ছেলেকে ৮০০ কিলোমিটার হাঁটিয়েছেন। দীর্ঘ এই হণ্ঠন যাত্রার উদ্দেশ্য ছিল সন্তানদের মানসিকভাবে শক্ত করা। তাঁদের এই অভিযানের প্রশংসা হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি দৈনিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
৮ দিন আগে