প্লাস্টিক বর্জ্যের দূষণরোধ ও এর নেতিবাচক প্রভাব সম্পর্কে নাগরিকদের সচেতনতা বৃদ্ধি ও জনগণকে সম্পৃক্ত করে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম বাস্তবায়নে সরকারের উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে ঝালকাঠিতে মানববন্ধন ও র্যালির আয়োজন করা হয়েছে। ‘প্লাস্টিকদূষণ আর নয়’-এই প্রতিপাদ্যের ওপর ভিত্তি করে আজ রোববার (১ জুন)
দেশের প্লাস্টিকশিল্পের দ্রুত বিকাশমান উপখাত হয়ে উঠেছে খেলনা বা টয় উৎপাদন। অভ্যন্তরীণ বাজারে চাহিদা বাড়ার পাশাপাশি বাড়ছে রপ্তানিও। গুণগতমানের দেশীয় খেলনা এখন আমদানির বিকল্প হিসেবে বাজার ধরছে। আন্তর্জাতিক বাজারে চীনের একক আধিপত্য কমে যাওয়ায় বাংলাদেশি খেলনা রপ্তানির নতুন জানালা উন্মুক্ত হয়েছে। উদ্যোক্ত
বাড়িটি তৈরির শুরুতে প্রাথমিকভাবে সিমেন্টের খুঁটি দিয়ে অবকাঠামো তৈরি করেন। এরপর প্লাস্টিকের বোতলগুলোতে বালু ও মাটিভর্তি করে সিমেন্ট দিয়ে দেয়ালের গাঁথুনি করেন। গাঁথুনির ওপরে দেন টিনের চাল। এভাবেই তৈরি হয় প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে বাড়ি। ইটের তৈরি বাড়ির চেয়ে এই বাড়িতে গরম কম লাগবে।
ফথালেটস নামটি নিরীহ মনে হলেও এই রাসায়নিক উপাদান বেশ ভয়ংকর। আমরা প্রতিদিন যে প্লাস্টিকের পাত্রে খাবার রাখি, যেসব প্রসাধনী ব্যবহার করি বা যে খেলনাগুলো শিশুদের দিই, সেগুলোর বেশির ভাগে রয়েছে উপাদানটি। সম্প্রতি প্রকাশিত এক আন্তর্জাতিক গবেষণায় এ নিয়ে উঠে এসেছে ভয়াবহ তথ্য। ফথালেটসের কারণে ২০১৮ সালে...
দৃষ্টি নেই, কিন্তু আছে দৃষ্টিভঙ্গি। আর আছে অদম্য ইচ্ছাশক্তি। শত বাধা পেরিয়ে জীবনের লড়াইয়ে জিততে চান গাইবান্ধার দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী তরুণ শরিফুল ইসলাম। প্লাস্টিকের বিকল্প হিসেবে কাগজ দিয়ে পরিবেশবান্ধব কলম ও খাতা তৈরি করে তিনি কুড়িয়েছেন প্রশংসা।
দেশের শীর্ষস্থানীয় নিত্য-ব্যবহার্য ও ভোগ্যপণ্য (এফএমসিজি) উৎপাদন ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিলিভার বাংলাদেশ চট্টগ্রামের ব্যবস্থাপনার বাইরে থাকা (অব্যবস্থাপিত) ১০ শতাংশ প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াকরণ অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছে। ২০২৩ এবং ২০২৪ সালে এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণের পর ২০২৫
উপাদানটি স্বচ্ছ পেপারবোর্ড সেলুলোজ থেকে তৈরি করা হয়েছে। এটি উদ্ভিদের কোষপ্রাচীরের মূল উপাদান। সেলোফেনের হলেও এর আগে এটিকে শক্ত করে তৈরি করা সম্ভব হয়নি। তাই এটি শুধু খাদ্য প্যাকেজিংয়ের মতো কাজে ব্যবহৃত হতো। কিন্তু লিথিয়াম ব্রোমাইড দ্রবণে সেলুলোজ প্রক্রিয়াজাত করলে কোনো কোগুল্যান্ট (জমাটকারী রাসায়
বর্তমানে পৃথিবীজুড়ে একটি গুরুতর পরিবেশগত সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে প্লাস্টিক দূষণ। এটি এমন একটি উপাদান, যা আধুনিক জীবনে অপরিহার্য হয়ে উঠেছে, তবে এর অতিরিক্ত ব্যবহার এবং সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাবে পরিবেশে বিপুল পরিমাণে প্লাস্টিক বর্জ্য সৃষ্টি হচ্ছে। এবার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন।
প্লাস্টিকের পাত্র ওজনে হালকা হওয়ায় খাবার সংরক্ষণ করতে বেশি ব্যবহার করা হয়। পুরোপুরি স্বাস্থ্যসম্মত না হলেও স্বল্পমূল্যের এবং ব্যবহার সহজ হওয়ায় প্রায় সব রান্নাঘরেই এর আধিক্য দেখা যায়। তবে প্লাস্টিকের পাত্র ব্যবহারের ক্ষেত্রে সাবধানতা কম দেখা যায়।
রাজধানীর শ্যামপুরে একটি প্লাস্টিক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার ভোর ৫টার দিকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের ৭টি ইউনিটের চেষ্টায় সকাল সোয়া ৭টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
সরকার একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পুরোপুরি নিষিদ্ধ করেনি বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেছেন, দেশীয় উদ্যোক্তাদের প্লাস্টিকের বিকল্প তৈরি করতেই এর ব্যবহারে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মাইক্রোপ্লাস্টিক ইতিমধ্যে মানুষের রক্ত, শুক্রাণু, স্তন্যপানকারী দুধ, গর্ভনালির প্লাসেন্টা ও অস্থিমজ্জায় পাওয়া গেছে। মাইক্রোপ্লাস্টিকের স্বাস্থ্যগত প্রভাব এখনো পুরোপুরি জানা যায়নি। তবে কিছু গবেষণা...
কাগজ দিয়ে পরিবেশবান্ধব কলম তৈরির পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন বরগুনার আমতলী উপজেলার এক শিক্ষার্থী। তাঁর নাম মো. আমিরুল ইসলাম। তিনি উপজেলার সেকান্দারখালী গ্রামের মো. মনিরুল ইসলামের ছেলে এবং আমতলী এমইউ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। জানা গেছে, প্লাস্টিকের ব্যবহার কমাতে শিক্ষার্থী আমিরুল এই উদ্যোগ নিয়েছেন। ক
আমাদের ঘরে বা বাইরে প্লাস্টিকের ব্যবহার খুব স্বাভাবিক ঘটনা। কিন্তু এর ব্যবহার প্রতিনিয়ত পরিবেশের ওপর ব্যাপক বিরূপ প্রভাব ফেলছে। প্লাস্টিকদূষণ কমানোর জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে, যেমন প্লাস্টিক পণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা এবং পরিবেশবান্ধব বিকল্পগুলো উৎসাহিত করা।
চট্টগ্রাম নগরীতে প্লাস্টিকের বিনিময়ে পাওয়া যাচ্ছে তেল, ডিম, চিনি, মুরগি, মাছসহ আরও অনেক পণ্য। আজ সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) নগরীর কর্ণফুলী নদীর পাড়ে বাকলিয়া স্টেডিয়ামে প্লাস্টিকমুক্ত নগর গড়তে প্লাস্টিকের বিনিময়ে এমন ব্যতিক্রমী বাজার প্রকল্প চালু করেছেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন। এক বছর
প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের বর্জ্যের কারণে দূষিত হচ্ছে সমুদ্র। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এর কারণ প্লাস্টিক এবং এ জাতীয় বর্জ্য। এ ছাড়া সামুদ্রিক যানবাহন থেকেও তেল ও গ্যাসে সমুদ্র দূষিত হয়। এই ভয়াবহতা রোধে এরই মধ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের লাবণি ও সুগন্ধা পয়েন্টের মাঝামাঝি সিগাল বিচ পয়েন্ট দাঁড়িয়ে আছে ৬২ ফুট উচ্চতার ‘দানব রোবট’। তবে বাস্তবে এটি কোনো দানব নয়। বিশালাকৃতির এই ভাস্কর্যটি বানানো হয়েছে সমুদ্রসৈকত ও আশপাশের এলাকা থেকে কুড়িয়ে পাওয়া প্লাস্টিক বর্জ্য দিয়ে। এর দুই পাশে আরও দুটি ছোট ছোট ভাস্কর্য বানানো হয়