টি এইচ মাহির
প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের বর্জ্যের কারণে দূষিত হচ্ছে সমুদ্র। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এর কারণ প্লাস্টিক এবং এ জাতীয় বর্জ্য। এ ছাড়া সামুদ্রিক যানবাহন থেকেও তেল ও গ্যাসে সমুদ্র দূষিত হয়। এই ভয়াবহতা রোধে এরই মধ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তবে সেগুলোর বেশির ভাগই বেশ সময়সাপেক্ষ। এতে সমুদ্রের বর্জ্য পরিষ্কার করা সম্ভবও নয়। এটিই এখন পর্যন্ত সাধারণ ধারণা। তবে এ সমস্যা সমাধানে হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী উদ্ভাবন করেছেন এআই প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বর্জ্য নিষ্কাশন রোবট।
ক্লিয়ার বট নামে একটি স্বয়ংক্রিয় সামুদ্রিক বর্জ্য পরিষ্কার করার রোবট বানিয়েছে হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক কয়েকজন উদ্যোক্তা। এটি মূলত ব্যাটারিচালিত রোবট। এটি দেখতে ছোট বোটের মতো। সমুদ্রের অভ্যন্তরীণ ও ভাসমান আবর্জনা এবং ভাসমান তেলের স্তর সরাতে এই রোবট ডিজাইন করা হয়েছে। ক্লিয়ার বট এক দিনে ১৫ লিটার পর্যন্ত তেল এবং ২০০ কেজি ভাসমান আবর্জনা সংগ্রহ করতে পারে। একে তাই অনেকটাই সাশ্রয়ী প্রযুক্তি হিসেবে দেখা হচ্ছে।
আবর্জনা শনাক্ত করতে এ রোবটে এআই ভিশন ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে। এর ব্যাটারি চার্জ হবে সোলার প্যানেলে। রোবটটি প্রায় ৬৪ ধরনের পানির আবর্জনা শনাক্ত এবং আবর্জনার বিভিন্ন ডেটা সংগ্রহ করতে সক্ষম। ক্লিয়ার বট সমুদ্রে ঘুরে ঘুরে বিভিন্ন আবর্জনা সংগ্রহ করে এবং তা ঝুড়িতে তোলে। জনবল কমানো এবং কম খরচে এই সমুদ্র পরিষ্কার প্রযুক্তি অন্যান্য পদ্ধতির তুলনায় ৫ গুণ বেশি কাজ করতে পারে। বর্তমানে এই রোবটের বিভিন্ন সংস্করণ বাজারে এনেছেন এর উদ্ভাবকেরা।
ক্লিয়ার বটের মূল উদ্ভাবক হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ভারতীয় তরুণ সিদ্ধান্ত গুপ্ত। এই রোবট তৈরির জন্য তিনি ২০২২ সালে রোবোটিক যান স্টার্টআপে ক্যাপ্টেনস টেবিল প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন।
২০১৯ সালে ইন্দোনেশিয়ায় সৈকতের দোকানমালিকদের সঙ্গে আবর্জনা পরিষ্কার করতে গিয়ে সিদ্ধান্তের মাথায় এই উদ্ভাবনী চিন্তা আসে। হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীর উদ্যোগ এই রোবট পরিকল্পনার জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে তহবিল সংগ্রহ করা হয়। পরবর্তী সময়ে ক্লিয়ার বট বাজারে আসে।
প্রথম দিকে একটি মাত্র রোবট দিয়ে যাত্রা শুরু হলেও বর্তমানে ১০০টির বেশি ক্লিয়ার বট সমুদ্র পরিষ্কার অভিযানে আনা হয়। সেগুলোর দাম রাখা হয় প্রায় ১ হাজার ডলার। যে কেউ যেন ক্লিয়ার বট ব্যবহার করতে পারে, সেভাবেই এটি তৈরি করা হয়েছে। বর্তমানে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ক্লিয়ার বট দল কাজ করছে।
প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের বর্জ্যের কারণে দূষিত হচ্ছে সমুদ্র। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এর কারণ প্লাস্টিক এবং এ জাতীয় বর্জ্য। এ ছাড়া সামুদ্রিক যানবাহন থেকেও তেল ও গ্যাসে সমুদ্র দূষিত হয়। এই ভয়াবহতা রোধে এরই মধ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তবে সেগুলোর বেশির ভাগই বেশ সময়সাপেক্ষ। এতে সমুদ্রের বর্জ্য পরিষ্কার করা সম্ভবও নয়। এটিই এখন পর্যন্ত সাধারণ ধারণা। তবে এ সমস্যা সমাধানে হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী উদ্ভাবন করেছেন এআই প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বর্জ্য নিষ্কাশন রোবট।
ক্লিয়ার বট নামে একটি স্বয়ংক্রিয় সামুদ্রিক বর্জ্য পরিষ্কার করার রোবট বানিয়েছে হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক কয়েকজন উদ্যোক্তা। এটি মূলত ব্যাটারিচালিত রোবট। এটি দেখতে ছোট বোটের মতো। সমুদ্রের অভ্যন্তরীণ ও ভাসমান আবর্জনা এবং ভাসমান তেলের স্তর সরাতে এই রোবট ডিজাইন করা হয়েছে। ক্লিয়ার বট এক দিনে ১৫ লিটার পর্যন্ত তেল এবং ২০০ কেজি ভাসমান আবর্জনা সংগ্রহ করতে পারে। একে তাই অনেকটাই সাশ্রয়ী প্রযুক্তি হিসেবে দেখা হচ্ছে।
আবর্জনা শনাক্ত করতে এ রোবটে এআই ভিশন ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে। এর ব্যাটারি চার্জ হবে সোলার প্যানেলে। রোবটটি প্রায় ৬৪ ধরনের পানির আবর্জনা শনাক্ত এবং আবর্জনার বিভিন্ন ডেটা সংগ্রহ করতে সক্ষম। ক্লিয়ার বট সমুদ্রে ঘুরে ঘুরে বিভিন্ন আবর্জনা সংগ্রহ করে এবং তা ঝুড়িতে তোলে। জনবল কমানো এবং কম খরচে এই সমুদ্র পরিষ্কার প্রযুক্তি অন্যান্য পদ্ধতির তুলনায় ৫ গুণ বেশি কাজ করতে পারে। বর্তমানে এই রোবটের বিভিন্ন সংস্করণ বাজারে এনেছেন এর উদ্ভাবকেরা।
ক্লিয়ার বটের মূল উদ্ভাবক হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ভারতীয় তরুণ সিদ্ধান্ত গুপ্ত। এই রোবট তৈরির জন্য তিনি ২০২২ সালে রোবোটিক যান স্টার্টআপে ক্যাপ্টেনস টেবিল প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন।
২০১৯ সালে ইন্দোনেশিয়ায় সৈকতের দোকানমালিকদের সঙ্গে আবর্জনা পরিষ্কার করতে গিয়ে সিদ্ধান্তের মাথায় এই উদ্ভাবনী চিন্তা আসে। হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীর উদ্যোগ এই রোবট পরিকল্পনার জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে তহবিল সংগ্রহ করা হয়। পরবর্তী সময়ে ক্লিয়ার বট বাজারে আসে।
প্রথম দিকে একটি মাত্র রোবট দিয়ে যাত্রা শুরু হলেও বর্তমানে ১০০টির বেশি ক্লিয়ার বট সমুদ্র পরিষ্কার অভিযানে আনা হয়। সেগুলোর দাম রাখা হয় প্রায় ১ হাজার ডলার। যে কেউ যেন ক্লিয়ার বট ব্যবহার করতে পারে, সেভাবেই এটি তৈরি করা হয়েছে। বর্তমানে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ক্লিয়ার বট দল কাজ করছে।
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
৬ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১১ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১৩ ঘণ্টা আগে