নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের (জেডব্লিউএসটি) মাধ্যমে মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় মানচিত্র তৈরি করলেন করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই মানচিত্রটি মহাবিশ্বের একটি ছোট অংশজুড়ে বিস্তৃত, যেখানে প্রায় আট লাখ গ্যালাক্সি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর মধ্যে এমন গ্যালাক্সিও আছে, যা এত দূরে অবস্থিত যে সেগুলো মহাবিশ্বের শৈশবের সময়কার,
নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ প্রথমবারের মতো নেপচুনের অরোরার (মেরুপ্রভা বা মেরুজ্যোতি) ছবি স্পষ্টভাবে ধারণ করা হয়েছে। ১৯৮৯ সালে ভয়েজার ২ মহাকাশযান নেপচুনের পাশ দিয়ে চলে যাওয়ার সময় অতিবেগুনি (ইউভি) রশ্মির মাধ্যমে প্রথমবারের মতো নেপচুনের অরোরার অস্পষ্ট ছবি তোলা হয়। এবার ওয়েব টেলিস্কোপের ইনফ্রারেড
২০৩২ সালে পৃথিবীতে আঘাত হানতে পারে এমন গ্রহাণু নিয়ে উদ্বেগ ক্রমেই বাড়ছে। প্রথমে এই গ্রহাণুর পৃথিবীর সঙ্গে সংঘর্ষের সম্ভাবনা ছিল এক শতাংশ। তবে সম্প্রতি সৌরজগতের আশপাশে এর যাত্রাপথ সম্পর্কে নতুন তথ্য পাওয়ার পর বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, সংঘর্ষের সম্ভাবনা বেড়ে দাঁড়িয়েছে দুই শতাংশে।
নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তথ্য ও ছবি ব্যবহার করে ‘ফায়ারফ্লাই স্পার্কল’ নামে একটি নতুন গ্যালাক্সি বা ছায়াপথের আবিষ্কার করেছেন বাংলাদেশি জ্যোতির্বিজ্ঞানী ড. লামিয়া মওলা। এটি একটি নবীন গ্যালাক্সি, যা বিগব্যাংয়ের মাত্র ৬০ কোটি বছর পর গঠিত হয়। বিশ্বব্যাপী মহাকাশ বিজ্ঞানীদের নজর কেড়েছে এই আবিষ্কার