মহাবিশ্বের অবিশ্বাস্য কিছু ছবি তোলার জন্য ইতিমধ্যে পরিচিতি পেয়েছে জেসম ওয়েব টেলিস্কোপ। এবার টেলিস্কোপটি প্রথমবারের মতো মঙ্গল গ্রহের ছবি তুলেছে। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট গেজেটস থ্রিসিক্সটি জানিয়েছে, গত ৫ সেপ্টেম্বর নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ মঙ্গল গ্রহের কিছু ছবি তুলেছে।
গত বছরের ডিসেম্বরে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা, ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি (ইএসএ) ও কানাডিয়ান স্পেস এজেন্সির (সিএসএ) সম্মিলিত উদ্যোগে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের কার্যক্রম শুরু হয়। গত মাসে বৃহস্পতি গ্রহের অনেক ছবি তুলেছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ।
সোমবার নাসা তাদের অফিশিয়াল ব্লগে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তোলা লাল গ্রহ মঙ্গলের একটি ছবি শেয়ার করেছে। এক টুইটার পোস্টে নাসা জানিয়েছে, খুব কাছ থেকে ধারণ করা এসব ছবি থেকে মঙ্গল গ্রহের হাইজেনস ক্রেটার, অন্ধকার আগ্নেয়গিরি, হেলাস বেসিন ইত্যাদি সম্পর্কে বিশদ ধারণা পাওয়া যাবে।
নাসা আরও জানিয়েছে, ছবিগুলো নিয়ার-ইনফ্রারেড ক্যামেরা দিয়ে তোলা হয়েছে। ছবিগুলোতে পূর্ব গোলার্ধের দুটি ভিন্ন অঞ্চল দেখা যাচ্ছে।
ভবিষ্যতে মঙ্গলের বিভিন্ন অঞ্চলের পার্থক্য বুঝতে ছবিগুলো থেকে পাওয়া তথ্য বিজ্ঞানীরা ব্যবহার করবেন বলেও জানিয়েছে নাসা। সংস্থাটি বলেছে, ছবিগুলো মঙ্গলের বায়ুমণ্ডলে বিভিন্ন গ্যাসের উপস্থিতি বুঝতেও সাহায্য করবে।
গত মাসে নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ বৃহস্পতি গ্রহের কিছু কৌতূহলোদ্দীপক ছবি তুলেছিল। ছবিগুলোতে বৃহস্পতির দুর্দান্ত কিছু অরোরা ধরা পড়েছিল। ওই ছবিগুলোও নিয়ার-ইনফ্রারেড ক্যামেরা দিয়ে তোলা হয়েছিল।
মহাবিশ্বের অবিশ্বাস্য কিছু ছবি তোলার জন্য ইতিমধ্যে পরিচিতি পেয়েছে জেসম ওয়েব টেলিস্কোপ। এবার টেলিস্কোপটি প্রথমবারের মতো মঙ্গল গ্রহের ছবি তুলেছে। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট গেজেটস থ্রিসিক্সটি জানিয়েছে, গত ৫ সেপ্টেম্বর নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ মঙ্গল গ্রহের কিছু ছবি তুলেছে।
গত বছরের ডিসেম্বরে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা, ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি (ইএসএ) ও কানাডিয়ান স্পেস এজেন্সির (সিএসএ) সম্মিলিত উদ্যোগে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের কার্যক্রম শুরু হয়। গত মাসে বৃহস্পতি গ্রহের অনেক ছবি তুলেছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ।
সোমবার নাসা তাদের অফিশিয়াল ব্লগে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তোলা লাল গ্রহ মঙ্গলের একটি ছবি শেয়ার করেছে। এক টুইটার পোস্টে নাসা জানিয়েছে, খুব কাছ থেকে ধারণ করা এসব ছবি থেকে মঙ্গল গ্রহের হাইজেনস ক্রেটার, অন্ধকার আগ্নেয়গিরি, হেলাস বেসিন ইত্যাদি সম্পর্কে বিশদ ধারণা পাওয়া যাবে।
নাসা আরও জানিয়েছে, ছবিগুলো নিয়ার-ইনফ্রারেড ক্যামেরা দিয়ে তোলা হয়েছে। ছবিগুলোতে পূর্ব গোলার্ধের দুটি ভিন্ন অঞ্চল দেখা যাচ্ছে।
ভবিষ্যতে মঙ্গলের বিভিন্ন অঞ্চলের পার্থক্য বুঝতে ছবিগুলো থেকে পাওয়া তথ্য বিজ্ঞানীরা ব্যবহার করবেন বলেও জানিয়েছে নাসা। সংস্থাটি বলেছে, ছবিগুলো মঙ্গলের বায়ুমণ্ডলে বিভিন্ন গ্যাসের উপস্থিতি বুঝতেও সাহায্য করবে।
গত মাসে নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ বৃহস্পতি গ্রহের কিছু কৌতূহলোদ্দীপক ছবি তুলেছিল। ছবিগুলোতে বৃহস্পতির দুর্দান্ত কিছু অরোরা ধরা পড়েছিল। ওই ছবিগুলোও নিয়ার-ইনফ্রারেড ক্যামেরা দিয়ে তোলা হয়েছিল।
বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে অসংখ্য শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটছে। নক্ষত্রগুলো জ্বলছে বিশাল পরমাণু বিক্রিয়ার শক্তিতে, আর বিশাল উল্কাপিণ্ড ছুটে এসে ধাক্কা দিচ্ছে গ্রহে গ্রহে। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের মহাজাগতিক বিস্ফোরণ শনাক্ত করেছেন, যা এই সব কিছুকেই পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাদের দাবি, মহাকা
৭ ঘণ্টা আগেআমাদের গ্রহে প্রাণের বিকাশ ও প্রাচুর্য টিকে আছে অক্সিজেনের কল্যাণে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সব সময় এমন ছিল না। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, ভবিষ্যতে আমাদের বায়ুমণ্ডলে আবারও মিথেনের আধিক্য হবে এবং অক্সিজেনবিহীন অবস্থায় ফিরে যাবে। তবে এখনই ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
১ দিন আগেবসন্ত এলেই গর্ত থেকে বেরিয়ে আসে লাখ লাখ পিঁপড়া। দলবদ্ধভাবে তারা ছড়িয়ে পড়ে উঠোন, বারান্দা ও রান্নাঘরের মেঝেতে—উদ্দেশ্য একটাই, কলোনির জন্য খাবার খুঁজে বের করা। তবে এদের সব সময় সারিবদ্ধভাবেই হাঁটতে দেখা যায়। তবে তাদের এই শৃঙ্খলাবদ্ধ হাঁটার পেছনে লুকিয়ে আছে চমকপ্রদ এক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা।
২ দিন আগেহাসি মানুষের সহজাত এক অভিব্যক্তি। কখনো তা আনন্দের, কখনো সৌজন্যের, আবার কখনো নিছক সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে করা একপ্রকার মুখোশ। আমরা প্রতিদিনই নানা ধরনের হাসিমাখা মুখ দেখি। তবে সব হাসিই আসল হাসি নয়। অনেক সময় মুখে হাসি থাকলেও চোখে থাকে না এক ফোঁটা উষ্ণতা। ঠিক তখনই আমাদের মন বলে ওঠে...
৩ দিন আগে