বিশাল এই মহাবিশ্বের একের পর এক বিচিত্র সব ছবি বিশ্ববাসীকে উপহার দিচ্ছে নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ। সম্প্রতি পৃথিবী থেকে সাড়ে ছয় হাজার আলোকবর্ষ দূরে ‘ইগল নেবুলায়’ অবস্থিত ‘পিলার্স অফ ক্রিয়েশন’ নামক নীহারিকার অন্ধকার অঞ্চলের ছবি প্রকাশ করেছে নাসা। মার্কিন সম্প্রচার মাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মধ্য তরঙ্গদৈর্ঘ্যের এক প্রকার আলোকরশ্মি প্রযুক্তি (মিরি) ব্যবহার করে এই ছবি তোলা হয়েছে।
ছবিতে নীহারিকার অন্ধকার অঞ্চলগুলো ধূসর বর্ণের মেঘের মত দেখা যাচ্ছে। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, ‘ছবিটি দেখে মনে হচ্ছে যেন মহাকাশ জুড়ে ভৌতিক কিছু অবয়ব ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
এদিকে নীহারিকার মেঘগুলো মূলত মহাজাগতিক ধূলিকণা এবং নতুন জন্ম নেওয়া তারা থেকে আসা গ্যাসীয় পদার্থ দিয়ে সৃষ্ট বলে জানিয়েছেন নাসার গবেষকেরা।
এর আগে গত সপ্তাহে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের নিকটবর্তী তরঙ্গদৈর্ঘ্যের অবলোহিত আলোকরশ্মি প্রযুক্তি ব্যবহার করে নীহারিকাটির পরিষ্কার ছবি প্রকাশ করে নাসা। উল্লেখ্য, অবলোহিত আলোকরশ্মি মানুষের চোখে দৃশ্যমান নয়। তাই জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের অবলোহিত রশ্মি শনাক্ত করার প্রযুক্তির সুবাদে মহাকাশের আরও পুঙ্খানুপুঙ্খ ও পরিষ্কার ছবি তোলা সম্ভব হচ্ছে বলে জানিয়েছে নাসা।
পাঁচ আলোকবর্ষ দীর্ঘ এই মহাজাগতিক বস্তুটির ছবি এর আগে সর্বপ্রথম হাবল টেলিস্কোপে ১৯৯৫ সালে এবং পরে ২০১৪ সালে আবার তোলা হয়েছিল।
বিশাল এই মহাবিশ্বের একের পর এক বিচিত্র সব ছবি বিশ্ববাসীকে উপহার দিচ্ছে নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ। সম্প্রতি পৃথিবী থেকে সাড়ে ছয় হাজার আলোকবর্ষ দূরে ‘ইগল নেবুলায়’ অবস্থিত ‘পিলার্স অফ ক্রিয়েশন’ নামক নীহারিকার অন্ধকার অঞ্চলের ছবি প্রকাশ করেছে নাসা। মার্কিন সম্প্রচার মাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মধ্য তরঙ্গদৈর্ঘ্যের এক প্রকার আলোকরশ্মি প্রযুক্তি (মিরি) ব্যবহার করে এই ছবি তোলা হয়েছে।
ছবিতে নীহারিকার অন্ধকার অঞ্চলগুলো ধূসর বর্ণের মেঘের মত দেখা যাচ্ছে। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, ‘ছবিটি দেখে মনে হচ্ছে যেন মহাকাশ জুড়ে ভৌতিক কিছু অবয়ব ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
এদিকে নীহারিকার মেঘগুলো মূলত মহাজাগতিক ধূলিকণা এবং নতুন জন্ম নেওয়া তারা থেকে আসা গ্যাসীয় পদার্থ দিয়ে সৃষ্ট বলে জানিয়েছেন নাসার গবেষকেরা।
এর আগে গত সপ্তাহে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের নিকটবর্তী তরঙ্গদৈর্ঘ্যের অবলোহিত আলোকরশ্মি প্রযুক্তি ব্যবহার করে নীহারিকাটির পরিষ্কার ছবি প্রকাশ করে নাসা। উল্লেখ্য, অবলোহিত আলোকরশ্মি মানুষের চোখে দৃশ্যমান নয়। তাই জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের অবলোহিত রশ্মি শনাক্ত করার প্রযুক্তির সুবাদে মহাকাশের আরও পুঙ্খানুপুঙ্খ ও পরিষ্কার ছবি তোলা সম্ভব হচ্ছে বলে জানিয়েছে নাসা।
পাঁচ আলোকবর্ষ দীর্ঘ এই মহাজাগতিক বস্তুটির ছবি এর আগে সর্বপ্রথম হাবল টেলিস্কোপে ১৯৯৫ সালে এবং পরে ২০১৪ সালে আবার তোলা হয়েছিল।
বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে অসংখ্য শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটছে। নক্ষত্রগুলো জ্বলছে বিশাল পরমাণু বিক্রিয়ার শক্তিতে, আর বিশাল উল্কাপিণ্ড ছুটে এসে ধাক্কা দিচ্ছে গ্রহে গ্রহে। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের মহাজাগতিক বিস্ফোরণ শনাক্ত করেছেন, যা এই সব কিছুকেই পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাদের দাবি, মহাকা
৭ ঘণ্টা আগেআমাদের গ্রহে প্রাণের বিকাশ ও প্রাচুর্য টিকে আছে অক্সিজেনের কল্যাণে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সব সময় এমন ছিল না। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, ভবিষ্যতে আমাদের বায়ুমণ্ডলে আবারও মিথেনের আধিক্য হবে এবং অক্সিজেনবিহীন অবস্থায় ফিরে যাবে। তবে এখনই ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
১ দিন আগেবসন্ত এলেই গর্ত থেকে বেরিয়ে আসে লাখ লাখ পিঁপড়া। দলবদ্ধভাবে তারা ছড়িয়ে পড়ে উঠোন, বারান্দা ও রান্নাঘরের মেঝেতে—উদ্দেশ্য একটাই, কলোনির জন্য খাবার খুঁজে বের করা। তবে এদের সব সময় সারিবদ্ধভাবেই হাঁটতে দেখা যায়। তবে তাদের এই শৃঙ্খলাবদ্ধ হাঁটার পেছনে লুকিয়ে আছে চমকপ্রদ এক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা।
২ দিন আগেহাসি মানুষের সহজাত এক অভিব্যক্তি। কখনো তা আনন্দের, কখনো সৌজন্যের, আবার কখনো নিছক সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে করা একপ্রকার মুখোশ। আমরা প্রতিদিনই নানা ধরনের হাসিমাখা মুখ দেখি। তবে সব হাসিই আসল হাসি নয়। অনেক সময় মুখে হাসি থাকলেও চোখে থাকে না এক ফোঁটা উষ্ণতা। ঠিক তখনই আমাদের মন বলে ওঠে...
৩ দিন আগে