অনলাইন ডেস্ক
নেদারল্যান্ডসের একটি জাদুঘরে প্রদর্শিত হচ্ছে একটি বিরল উনিশ শতকের কনডম। এর একটি বৈশিষ্ট্য হলো, এতে খোদাই করা রয়েছে তিনজন ধর্মযাজকের সঙ্গে একজন নানের সঙ্গম মুহূর্তের নগ্ন ছবি।
আমস্টারডামের রাইকসমিউজিয়ামের এক বিবৃতি অনুযায়ী, ১৮৩০ সালের এই কনডম সম্ভবত ভেড়ার অ্যাপেন্ডিক্স (অন্ত্রের একাংশ) দিয়ে তৈরি এবং এটি কোনো যৌনপল্লির স্মারক বলে ধারণা করা হচ্ছে।
রাইকসমিউজিয়ামের ছাপচিত্র বিভাগের কিউরেটর জয়েস জেলেন সিএনএনকে জানিয়েছেন, সে সময়ে কনডম মূলত গোপনে বিক্রি হতো। সংগৃহীত কনডমটি একেবারে আনকোড়া অবস্থায় রয়েছে বলেও জানান তিনি। অতিবেগুনি আলোতে পরীক্ষা করে দেখা গেছে, এটি কখনো ব্যবহৃত হয়নি।
জেলেন বলেন, ‘কনডমটির ওপরের খোদাই চিত্র এবং এর ২০ সেন্টিমিটার (৭.৯ ইঞ্চি) দৈর্ঘ্যের বিষয়টি ইঙ্গিত করে, এটি ছিল একটি বিলাসবহুল যৌনপল্লির স্মারক।’
খোদাই করা চিত্রে দেখা যায়, একজন নান নগ্ন অবস্থায় দুই পা প্রসারিত করে বসে আছেন, আর তাঁর সামনে তিনজন ধর্মযাজকও পোশাক খুলে দাঁড়িয়ে আছেন—তাঁদের উত্থিত যৌনাঙ্গ দৃশ্যমান।
খোদাই চিত্রে একটি ফরাসি বাক্য লেখা রয়েছে, বাংলায় যার অর্থ দাঁড়ায়, ‘এটাই আমার পছন্দ’। জাদুঘরের মতে, এই লেখা সন্ন্যাসজীবনের সংযম এবং গ্রিক পুরাণে উল্লেখিত চরিত্র প্যারিসের বিচারের একটি ব্যঙ্গচিত্র হিসেবে কাজ করছে।
জেলেন ব্যাখ্যা করেন, ছাপচিত্রকার প্রথমে ভেড়া বা ছাগলের অন্ত্র সমান জায়গায় রেখে তাতে কপারে খোদাই করা মুদ্রণশিল্পের সাহায্যে কালি দিয়ে এই চিত্র ছাপিয়েছিলেন। ওই কনডম বাস্তবে ব্যবহৃত না হলেও সেই সময়ের যৌনরোগ বা অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ থেকে সামান্য সুরক্ষা দিতে একই ধরনের উপাদান দিয়েই কনডম তৈরি করা হতো। ১৯ শতকে ইউরোপে সিফিলিসের মতো যৌনরোগ ছিল একটি বড় জনস্বাস্থ্য সমস্যা।
রাইকসমিউজিয়াম ছয় মাস আগে একটি নিলাম থেকে কনডমটি সংগ্রহ করে। ১৯ শতকের যৌনতা ও পতিতাবৃত্তিবিষয়ক একটি প্রদর্শনীর অংশ হিসেবে কনডমটি জাদুঘরের ছাপচিত্র গ্যালারিতে নভেম্বরের শেষ পর্যন্ত প্রদর্শিত হবে।
সম্প্রতি রাইকসমিউজিয়াম আলোচনায় উঠে এসেছে বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী জোহানেস ভারমিয়ারের বৃহত্তম চিত্র প্রদর্শনী আয়োজন এবং শ্রীলঙ্কায় ঔপনিবেশিক যুগের চুরি যাওয়া শিল্পবস্তু ফিরিয়ে দেওয়ার মতো উদ্যোগের কারণে।
নেদারল্যান্ডসের একটি জাদুঘরে প্রদর্শিত হচ্ছে একটি বিরল উনিশ শতকের কনডম। এর একটি বৈশিষ্ট্য হলো, এতে খোদাই করা রয়েছে তিনজন ধর্মযাজকের সঙ্গে একজন নানের সঙ্গম মুহূর্তের নগ্ন ছবি।
আমস্টারডামের রাইকসমিউজিয়ামের এক বিবৃতি অনুযায়ী, ১৮৩০ সালের এই কনডম সম্ভবত ভেড়ার অ্যাপেন্ডিক্স (অন্ত্রের একাংশ) দিয়ে তৈরি এবং এটি কোনো যৌনপল্লির স্মারক বলে ধারণা করা হচ্ছে।
রাইকসমিউজিয়ামের ছাপচিত্র বিভাগের কিউরেটর জয়েস জেলেন সিএনএনকে জানিয়েছেন, সে সময়ে কনডম মূলত গোপনে বিক্রি হতো। সংগৃহীত কনডমটি একেবারে আনকোড়া অবস্থায় রয়েছে বলেও জানান তিনি। অতিবেগুনি আলোতে পরীক্ষা করে দেখা গেছে, এটি কখনো ব্যবহৃত হয়নি।
জেলেন বলেন, ‘কনডমটির ওপরের খোদাই চিত্র এবং এর ২০ সেন্টিমিটার (৭.৯ ইঞ্চি) দৈর্ঘ্যের বিষয়টি ইঙ্গিত করে, এটি ছিল একটি বিলাসবহুল যৌনপল্লির স্মারক।’
খোদাই করা চিত্রে দেখা যায়, একজন নান নগ্ন অবস্থায় দুই পা প্রসারিত করে বসে আছেন, আর তাঁর সামনে তিনজন ধর্মযাজকও পোশাক খুলে দাঁড়িয়ে আছেন—তাঁদের উত্থিত যৌনাঙ্গ দৃশ্যমান।
খোদাই চিত্রে একটি ফরাসি বাক্য লেখা রয়েছে, বাংলায় যার অর্থ দাঁড়ায়, ‘এটাই আমার পছন্দ’। জাদুঘরের মতে, এই লেখা সন্ন্যাসজীবনের সংযম এবং গ্রিক পুরাণে উল্লেখিত চরিত্র প্যারিসের বিচারের একটি ব্যঙ্গচিত্র হিসেবে কাজ করছে।
জেলেন ব্যাখ্যা করেন, ছাপচিত্রকার প্রথমে ভেড়া বা ছাগলের অন্ত্র সমান জায়গায় রেখে তাতে কপারে খোদাই করা মুদ্রণশিল্পের সাহায্যে কালি দিয়ে এই চিত্র ছাপিয়েছিলেন। ওই কনডম বাস্তবে ব্যবহৃত না হলেও সেই সময়ের যৌনরোগ বা অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ থেকে সামান্য সুরক্ষা দিতে একই ধরনের উপাদান দিয়েই কনডম তৈরি করা হতো। ১৯ শতকে ইউরোপে সিফিলিসের মতো যৌনরোগ ছিল একটি বড় জনস্বাস্থ্য সমস্যা।
রাইকসমিউজিয়াম ছয় মাস আগে একটি নিলাম থেকে কনডমটি সংগ্রহ করে। ১৯ শতকের যৌনতা ও পতিতাবৃত্তিবিষয়ক একটি প্রদর্শনীর অংশ হিসেবে কনডমটি জাদুঘরের ছাপচিত্র গ্যালারিতে নভেম্বরের শেষ পর্যন্ত প্রদর্শিত হবে।
সম্প্রতি রাইকসমিউজিয়াম আলোচনায় উঠে এসেছে বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী জোহানেস ভারমিয়ারের বৃহত্তম চিত্র প্রদর্শনী আয়োজন এবং শ্রীলঙ্কায় ঔপনিবেশিক যুগের চুরি যাওয়া শিল্পবস্তু ফিরিয়ে দেওয়ার মতো উদ্যোগের কারণে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলকে ‘অবাঞ্ছিত সংগঠন’ হিসেবে ঘোষণা করেছে রাশিয়ার প্রসিকিউটর জেনারেলের দপ্তর। অভিযোগ, এই সংগঠনটি ইংরেজি শেখানোর ছদ্মবেশে যুক্তরাজ্যের স্বার্থকে তোষণ করছে এবং রাশিয়ার অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক নীতিকে ক্ষুণ্ন করছে।
১ ঘণ্টা আগেসোনা বানু, সারা জীবন আসামেই বসবাস করেছেন। কিন্তু কয়েক বছর ধরে তাঁকে বারবার প্রমাণ করতে হচ্ছে, তিনি ভারতীয় নাগরিক। বাংলাদেশের ‘অবৈধ অভিবাসী’ নন।
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীর একবার মজার এক বাজি ধরেছিলেন যুক্তরাজ্যের ওয়েলসের বাসিন্দা ম্যাট জোনস। সেই বাজিটাই এখন হয়ে গেছে ভালোবাসা আর অঙ্গীকারের প্রতীক। তাই ৪২ বছর বয়সী ম্যাট সম্প্রতি ৭০ মাইল দীর্ঘ এক পথ হেঁটেছেন পিঠে ৩৭ কেজি ওজনের একটি ফ্রিজ নিয়ে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ বলেছেন, ‘পেহেলগামের ঘটনাটি সাজানো ছিল। আমরা এই ঘটনার বিষয়ে আন্তর্জাতিক তদন্তের প্রস্তাব দিলেও ভারত এর বদলে আগ্রাসন চালিয়েছে। তারা যদি সত্যিই এমন কোনো হামলার প্রমাণ পেত, তাহলে তারা তা আন্তর্জাতিক মহলের সামনে তুলে ধরত।’
২ ঘণ্টা আগে