জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বের প্রথম দিকের সময় সম্পর্কে একটি চমৎকার ব্যাপার আবিষ্কার করেছেন। মহাবিশ্বের শুরুর দিকের নক্ষত্রগুলো সূর্যের চেয়ে ১০ হাজার গুণ বড় ছিল।
লাইভ সায়েন্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সুইজারল্যান্ডের জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্পদার্থবিজ্ঞানী করিন চারবোনেলের মতে, “জ্যোতির্বিদ্যা ও জ্যোতির্পদার্থবিদ্যা”-এ প্রকাশিত এই গবেষণায় জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ দ্বারা সংগৃহীত তথ্য নক্ষত্রের অস্তিত্ব সম্পর্কে প্রাথমিক সূত্র প্রদান করেছে।
বিজ্ঞানীরা ১ লাখ থেকে ১০ লাখ নক্ষত্র সমন্বিত নক্ষত্রের বৃহৎ গোষ্ঠীকে ‘গ্লোবুলার ক্লাস্টার’ বলে চিহ্নিত করেছেন। এই ক্লাস্টারগুলোর একই বৈশিষ্ট্য রয়েছে, এবং একই সময়ে গঠিত হয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়। প্রাচীন মহাবিশ্বের এই অবশিষ্টাংশকে গবেষকেরা ‘ফসিল’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। মূলত এই ‘গ্লোবুলার ক্লাস্টার’ থেকেই প্রাচীন বৃহদাকার নক্ষত্রের ধারণা পাওয়া গিয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, উচ্চ তাপমাত্রায় প্রচুর পরিমাণে হাইড্রোজেন জ্বলার কারণে এই প্রাচীন নক্ষত্রগুলোর কেন্দ্রগুলো বর্তমান সময়ের নক্ষত্রগুলোর তুলনায় অনেক বেশি গরম। ক্ষুদ্র নক্ষত্রগুলো তাদের শক্তির কারণে এই বিশালাকার নক্ষত্রগুলোর সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়ে থাকতে পারে। তবে, এই গ্লোবুলার ক্লাস্টারগুলোর বেশির ভাগই এখন তাদের জীবনকালের শেষের দিকে পৌঁছেছে।
বিজ্ঞানী মার্ক গিলেস বলেন, ‘গ্লোবুলার ক্লাস্টারগুলোর বয়স প্রায় ১০০ থেকে থেকে ১ হাজার ৩০০ কোটি বছর। অন্যদিকে, সুপারস্টারদের আয়ুষ্কাল সর্বোচ্চ মাত্র ২০ লাখ বছর। এই পার্থক্যের কারণে, যে ক্লাস্টারগুলি আমরা আজ দেখতে পাচ্ছি সেগুলোর তুলনায় সুপারস্টারগুলো বেশ আগে অদৃশ্য হয়ে যায়। এগুলোর অস্তিত্বের শুধু পরোক্ষ প্রমাণ খুঁজে পেতে পারি।’
গিলেস আরও বলেন, ‘যদি ভবিষ্যতের অধ্যয়নগুলো সুপারম্যাসিভ নক্ষত্রের ধারণাটি নিশ্চিত করতে পারে, তবে এটি গ্লোবুলার ক্লাস্টার ও সাধারণ সুপারম্যাসিভ নক্ষত্রগুলোর গঠন সম্পর্কে বোঝার ক্ষেত্রে আমাদের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হবে। এই আবিষ্কারটি গবেষণার সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রগুলোতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে।’
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বের প্রথম দিকের সময় সম্পর্কে একটি চমৎকার ব্যাপার আবিষ্কার করেছেন। মহাবিশ্বের শুরুর দিকের নক্ষত্রগুলো সূর্যের চেয়ে ১০ হাজার গুণ বড় ছিল।
লাইভ সায়েন্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সুইজারল্যান্ডের জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্পদার্থবিজ্ঞানী করিন চারবোনেলের মতে, “জ্যোতির্বিদ্যা ও জ্যোতির্পদার্থবিদ্যা”-এ প্রকাশিত এই গবেষণায় জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ দ্বারা সংগৃহীত তথ্য নক্ষত্রের অস্তিত্ব সম্পর্কে প্রাথমিক সূত্র প্রদান করেছে।
বিজ্ঞানীরা ১ লাখ থেকে ১০ লাখ নক্ষত্র সমন্বিত নক্ষত্রের বৃহৎ গোষ্ঠীকে ‘গ্লোবুলার ক্লাস্টার’ বলে চিহ্নিত করেছেন। এই ক্লাস্টারগুলোর একই বৈশিষ্ট্য রয়েছে, এবং একই সময়ে গঠিত হয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়। প্রাচীন মহাবিশ্বের এই অবশিষ্টাংশকে গবেষকেরা ‘ফসিল’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। মূলত এই ‘গ্লোবুলার ক্লাস্টার’ থেকেই প্রাচীন বৃহদাকার নক্ষত্রের ধারণা পাওয়া গিয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, উচ্চ তাপমাত্রায় প্রচুর পরিমাণে হাইড্রোজেন জ্বলার কারণে এই প্রাচীন নক্ষত্রগুলোর কেন্দ্রগুলো বর্তমান সময়ের নক্ষত্রগুলোর তুলনায় অনেক বেশি গরম। ক্ষুদ্র নক্ষত্রগুলো তাদের শক্তির কারণে এই বিশালাকার নক্ষত্রগুলোর সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়ে থাকতে পারে। তবে, এই গ্লোবুলার ক্লাস্টারগুলোর বেশির ভাগই এখন তাদের জীবনকালের শেষের দিকে পৌঁছেছে।
বিজ্ঞানী মার্ক গিলেস বলেন, ‘গ্লোবুলার ক্লাস্টারগুলোর বয়স প্রায় ১০০ থেকে থেকে ১ হাজার ৩০০ কোটি বছর। অন্যদিকে, সুপারস্টারদের আয়ুষ্কাল সর্বোচ্চ মাত্র ২০ লাখ বছর। এই পার্থক্যের কারণে, যে ক্লাস্টারগুলি আমরা আজ দেখতে পাচ্ছি সেগুলোর তুলনায় সুপারস্টারগুলো বেশ আগে অদৃশ্য হয়ে যায়। এগুলোর অস্তিত্বের শুধু পরোক্ষ প্রমাণ খুঁজে পেতে পারি।’
গিলেস আরও বলেন, ‘যদি ভবিষ্যতের অধ্যয়নগুলো সুপারম্যাসিভ নক্ষত্রের ধারণাটি নিশ্চিত করতে পারে, তবে এটি গ্লোবুলার ক্লাস্টার ও সাধারণ সুপারম্যাসিভ নক্ষত্রগুলোর গঠন সম্পর্কে বোঝার ক্ষেত্রে আমাদের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হবে। এই আবিষ্কারটি গবেষণার সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রগুলোতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে।’
বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে অসংখ্য শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটছে। নক্ষত্রগুলো জ্বলছে বিশাল পরমাণু বিক্রিয়ার শক্তিতে, আর বিশাল উল্কাপিণ্ড ছুটে এসে ধাক্কা দিচ্ছে গ্রহে গ্রহে। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের মহাজাগতিক বিস্ফোরণ শনাক্ত করেছেন, যা এই সব কিছুকেই পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাদের দাবি, মহাকা
৭ ঘণ্টা আগেআমাদের গ্রহে প্রাণের বিকাশ ও প্রাচুর্য টিকে আছে অক্সিজেনের কল্যাণে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সব সময় এমন ছিল না। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, ভবিষ্যতে আমাদের বায়ুমণ্ডলে আবারও মিথেনের আধিক্য হবে এবং অক্সিজেনবিহীন অবস্থায় ফিরে যাবে। তবে এখনই ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
১ দিন আগেবসন্ত এলেই গর্ত থেকে বেরিয়ে আসে লাখ লাখ পিঁপড়া। দলবদ্ধভাবে তারা ছড়িয়ে পড়ে উঠোন, বারান্দা ও রান্নাঘরের মেঝেতে—উদ্দেশ্য একটাই, কলোনির জন্য খাবার খুঁজে বের করা। তবে এদের সব সময় সারিবদ্ধভাবেই হাঁটতে দেখা যায়। তবে তাদের এই শৃঙ্খলাবদ্ধ হাঁটার পেছনে লুকিয়ে আছে চমকপ্রদ এক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা।
২ দিন আগেহাসি মানুষের সহজাত এক অভিব্যক্তি। কখনো তা আনন্দের, কখনো সৌজন্যের, আবার কখনো নিছক সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে করা একপ্রকার মুখোশ। আমরা প্রতিদিনই নানা ধরনের হাসিমাখা মুখ দেখি। তবে সব হাসিই আসল হাসি নয়। অনেক সময় মুখে হাসি থাকলেও চোখে থাকে না এক ফোঁটা উষ্ণতা। ঠিক তখনই আমাদের মন বলে ওঠে...
৩ দিন আগে