মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
হাদিস
ক্ষমতার অপব্যবহারকারীকে নবীজির হুঁশিয়ারি
আল্লাহ তাআলাই দুনিয়া ও আখিরাতের সর্বময় ক্ষমতার মালিক। তবে তিনি পৃথিবীতে যাকে যেভাবে চান, কিছু ক্ষমতার মালিক বানান। মহান আল্লাহর নির্দেশমতো ইনসাফের সঙ্গে ক্ষমতার সদ্ব্যবহার তাঁর নৈকট্য লাভের মাধ্যম হয়। ক্ষমতার অপব্যবহার জুলুমের শামিল।
কোরবানি কখন ওয়াজিব, কখন নফল
জিলহজের ১০ থেকে ১২ তারিখের মধ্যে কোরবানি করা সবার জন্য আবশ্যক নয়। যারা সম্পদশালী ও সামর্থ্যবান আছে, কেবল তাদের জন্যই কোরবানি করা ওয়াজিব। তাও এ ক্ষেত্রে একাধিক শর্ত প্রযোজ্য। এর বাইরে কয়েক ধরনের ওয়াজিব ও নফল কোরবানি রয়েছে। এখানে প্রতিটি সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো।
ভাগে কোরবানি দেওয়ার বিধান
সামর্থ্য থাকলে একাই একটি পশু কোরবানি করা উত্তম। তবে কোরবানির জন্য নির্ধারিত পশুগুলোর মধ্যে গরু, মহিষ ও উটের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সাত ভাগে কোরবানি করা বৈধ। অর্থাৎ সাতজন ব্যক্তি এসব পশুর একটি কোরবানি দিলেই যথেষ্ট হবে। হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেন, ‘গাভি ও উট সাত ব্যক্তির পক্ষ থেকে কোরবানি করা যাব
ওজন করে কোরবানির পশু বিক্রি করা যাবে?
আজকাল অনেক স্থানে ওজন করে কোরবানির পশু বিক্রি করতে দেখা যায়। এটি কি ইসলামি শরিয়ত মোতাবেক জায়েজ?
জিলহজের প্রথম দশকের ৫ আমল
হিজরি সনের সর্বশেষ মাস জিলহজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যময় একটি মাস। এই মাসে হজ ও কোরবানির মতো বড় দুটি বিধান পালিত হয়। এ দুটি বিধান ছাড়াও জিলহজের প্রথম ১০ দিনের রয়েছে অনেক ফজিলত এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমল। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে জিলহজের প্রথম দশকের রাতগুলোর কসম করে একে মহিমান্বিত করেছেন। ইরশাদ
জিলহজে রোজা রাখলে যে সওয়াব
হজ ও কোরবানির ঈদের মতো দুটি মৌলিক ও অবশ্য পালনীয় ইবাদতের কারণে জিলহজ মাসের মর্যাদা অনন্য। এ ছাড়া এই মাসের বেশ কিছু নফল আমলও রয়েছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নফল আমল হলো জিলহজের প্রথম দশকে রোজা রাখা। এই মাসের প্রথম ৯ দিন রোজা রাখা মুস্তাহাব ও অশেষ সওয়াবের কাজ। বিশেষ করে জিলহজের ৯ তারিখ রোজা রাখার প্রতি বেশ
কোরবানির অসামান্য ফজিলত
কোরবানি সম্পর্কে কোরআন-হাদিসে ব্যাপক আলোচনা এসেছে। কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘হে নবী, তুমি তাদের আদমের দুই পুত্র হাবিল ও কাবিলের ঘটনা ভালো করে বর্ণনা করো। তারা যখন কোরবানি করেছিল, তখন একজনের কোরবানি কবুল হলো, কিন্তু অন্যজনের কোরবানি কবুল হলো না। ক্ষিপ্ত হয়ে সে বলল, আমি তোমাকে খুন করব। অন্যজন বলল, প্রভু তো
হাদিসে সুরমার উপকারিতার কথা
সুরমা ব্যবহার মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। প্রায় প্রতি রাতেই তিনি সুরমা ব্যবহার করতেন। সুরমা ব্যবহারের কয়েকটি উপকারের কথাও হাদিসে এসেছে। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের জন্য ইসমিদ সুরমা সবচেয়ে উত্তম। কারণ তা দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় এবং এর ফলে অধিক ভ্রু জন্মায়।’
কেমন ছিল ইসলামপূর্ব যুগের কোরবানি
কোরবানি মানবজাতির সূচনাকাল থেকে চলে আসা পবিত্র ইবাদত। অতীতের সব নবী-রাসুলের শরিয়তেই কোরবানির বিধান ছিল। সময় ও পদ্ধতি ভিন্ন হলেও সব শরিয়তে কোরবানির মর্ম ছিল এক ও অভিন্ন। তা হলো, আল্লাহর দেওয়া সম্পদ তাঁর নামে, তাঁরই নির্দেশিত পদ্ধতিতে একমাত্র তাঁর জন্য উৎসর্গ করা। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘প্রত্যেক
ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়াই
বন্যা, ভূমিকম্প, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে মানুষের জীবন বিপন্ন হয়। অসহায় হয়ে পড়ে আক্রান্ত মানুষেরা। কোরআনের ভাষায়, এসব মহান আল্লাহর পরীক্ষা। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হচ্ছে, ‘নিশ্চয়ই আমি তোমাদের ভয়, ক্ষুধা, ধনসম্পদ ও ফল-ফসলের ক্ষয়ক্ষতি দিয়ে পরীক্ষা করব। (হে রাসুল,) ধৈর্যশীলদের
ইহরাম অবস্থায় যা করা যাবে না
ইহরাম পরিধানের পর কী কী কাজ করা যাবে না—বিস্তারিত জানতে চাই।
খলিফা ওমরের বাজার ব্যবস্থাপনা
ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হজরত ওমর (রা.) নাগরিকদের কল্যাণে সুষ্ঠু বাজার ব্যবস্থাপনার এক অনন্য উপমা স্থাপন করেন। তাঁর শাসনামলে অতিরিক্ত মুনাফা, মজুতদারি, কালোবাজারিসহ সব ধরনের অবৈধ লেনদেন নিষিদ্ধ ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য তিনি তদারককারী নিয়োগ দেন। তাঁর বাজার ব্যবস্থাপনার ধরন ও পদ্ধতির কথা লিখেছেন আমজাদ
সাদাসিধে জীবনযাপনে নবীজির উৎসাহ
ইসলাম সাদাসিধে জীবনযাপনে উৎসাহ দেয়। বিলাসিতা কিংবা জাঁকজমকপূর্ণ জীবনযাপন ইসলামি বিধিবিধান পালনে অনেক সময় অন্তরায় হয়ে যায়। রাসুল (সা.) অনাড়ম্বর জীবনযাপন করতে পছন্দ করতেন। তাঁর জীবন ছিল নিতান্তই সাদাসিধে। ভীষণ খাদ্যকষ্টেও তিনি দিনাতিপাত করেছেন। হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ‘তোমরা কি শুনছ না?
আমলে কাসিরের মর্ম ও বিধান
মনোযোগ ও একাগ্রতা নামাজের প্রাণ। মনোযোগ ধরে রাখার পাশাপাশি নামাজ যেন ভেঙে না যায়, মুসল্লিকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। নামাজ যেসব কারণে ভেঙে যায় তার একটি হলো আমলে কাসির। কারও নামাজে আমলে কাসির ঘটলে নামাজ নষ্ট হয়ে যায়। এর কারণে আবার নতুন করে নামাজ পড়তে হয়।
ফরজ হজ আদায় না করার শাস্তি
সামর্থ্যবানদের ফরজ হজ পালনের বিষয়ে কোরআন-হাদিসে বেশ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। হজ আদায় না করার কঠোর শাস্তির কথাও বলা হয়েছে। সামর্থ্যবান হওয়া সত্ত্বেও হজ পালন না করলে, সে আল্লাহ তাআলার দায়িত্ব থেকে মুক্ত ও হতভাগা রূপে বিবেচিত হবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মানুষের মধ্যে যারা (কাবাঘরে) পৌঁছার সামর্থ্য রাখে, তাদের
মহানবী (সা.) কখন নবুওয়ত লাভ করেন
মহানবী (সা.) কখন নবুওয়ত লাভ করেন? কোরআন-হাদিসের আলোকে জানালে উপকৃত হব।
বদনজর থেকে বাঁচতে ৩ করণীয়
বদনজর একটি সুপরিচিত শব্দ। এর অর্থ কুদৃষ্টি। সাধারণত হিংসুকের দৃষ্টির প্রভাবে ব্যক্তি বা বস্তুর যে ক্ষতি হয়, তাকে বদনজর বলা হয়। বদনজরের সত্যতা কোরআন ও হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা বদনজর থেকে আল্লাহর কাছে পানাহ চাও। কেননা, বদনজর সত্য।’ (ইবনে মাজাহ