সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
হাদিস
বিতর্কের ১০ ইসলামি শিষ্টাচার
অযথা বিতর্ক করতে নিরুৎসাহিত করে ইসলাম। তবে বিতর্ক যখন হয় মহৎ উদ্দেশ্যে, যুক্তি-তর্কের মাধ্যমে, তখন তা উপকার বয়ে আনতে পারে। এ ক্ষেত্রে রয়েছে নির্দেশিত কিছু শিষ্টাচার। যথা—
ইসলামে স্বেচ্ছাসেবকদের অসামান্য মর্যাদা
পরোপকারের মনোভাব নিয়ে নিজের জন্য আবশ্যক নয়– এমন কাজ করার নামই স্বেচ্ছাসেবা। স্বেচ্ছাসেবক কোনো আর্থিক বা সামাজিক স্বার্থের জন্য কাজ করে না, স্বার্থহীন মানবসেবাই এখানে মুখ্য। একজন বিশ্বাসী স্বেচ্ছাসেবকের আসল লক্ষ্য থাকে কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন। কোরআনে স্বেচ্ছাসেবার গুরুত্ব বোঝাতে একে কল্যাণকর হিস
ভালো কাজে সহযোগিতা করার সওয়াব
ভালো ও কল্যাণকর কাজে সহযোগিতা করা একটি মহৎ গুণ। অপরের সহযোগিতা করা মুমিনের চরিত্র ও বৈশিষ্ট্য। অপরকে সাহায্য করলে মহান আল্লাহর সাহায্য লাভ করা যায়। সৎ কাজের সহযোগী সৎ কাজ সম্পাদনকারীর সমপরিমাণ সওয়াব লাভ করে।
যে অভাবীকে দান করা অতি উত্তম
প্রকৃত অভাবীদের খুঁজে বের করা একটু কষ্টসাধ্য ব্যাপার, তবে অসম্ভব নয়। আমরা যাদের পথেঘাটে ভিক্ষা করতে বা নিজেদের অভাবী হিসেবে প্রকাশ করতে দেখি, তারা বাস্তবজীবনে অভাবী নাও হতে পারে। তাই বাহ্যিক অবস্থা দেখে অভাবী ভাবার সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেয়ে প্রকৃত অভাবীকে চিহ্নিত করাই বুদ্ধিমানের কাজ। মানুষের কাছে হাত প
ইসলামে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা
মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ব্যক্তি-অধিকারের অন্তর্ভুক্ত। ব্যক্তির এই অধিকার ইসলাম সর্বতোভাবে স্বীকার করে। ভিন্ন কিছু চিন্তা করে তা মানুষের সামনে উপস্থাপন করতে ইসলামে কোনো বিধিনিষেধ নেই। বরং নিজস্ব অনুভব-অনুভূতি ও মতামত প্রকাশে গুরুত্বারোপ করে ইসলাম। তবে তা যেন অন্যের প্রতি জুলুম হয়ে না যায়, সেদিকে খেয়াল র
সমাজে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে করণীয়
মানুষকে সমাজবদ্ধ হয়ে বসবাস করতে হয়। তাই মানুষের ভালো থাকার জন্য সমাজ ভালো থাকা শর্ত। সমাজ নষ্ট হয়ে গেলে মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। নষ্ট সমাজে মানুষের জানমালের নিরাপত্তা থাকে না। চারদিকে বিরাজ করে ভীতি ও আতঙ্ক। পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বিশ্বাস কমে যায়। সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে চুরি, ডাকাতি, অপহরণ, চাঁদাবাজ
মসজিদে যে ৫ ভুল করবেন না
মসজিদের নির্দিষ্ট কিছু আদব আছে। অনেকেই মসজিদে গিয়ে এমন সব ভুল ও অসংলগ্ন আচরণ করে বসেন, যা অন্য মুসল্লিদের ভোগান্তির কারণ হয় অথবা মহানবী (সা.)-এর নির্দেশনার বিপরীত হয়। মসজিদে ধীরে-সুস্থে আদব বজায় রেখে প্রশান্ত চিত্তে ইবাদত করা উচিত। এখানে মসজিদে মুসল্লিদের পাঁচটি সাধারণ ভুলের আলোচনা করা হলো—
বান্দার প্রতি কবরের ৪ আহ্বান
দুনিয়ার জীবন ক্ষণস্থায়ী। চিরস্থায়ী জীবন হবে আখিরাতের জীবন। মৃত্যুর পর কিয়ামত পর্যন্ত আমাদের স্থায়ী নিবাস হবে কবর। জীবনের ভালো-মন্দের কিছু ফলাফল প্রকাশ পাবে সেখানে। আমাদের মৃত্যু-পরবর্তী জীবন যেন সুখময় হয়, কবরের জীবনে আমরা যেন ভালো থাকি, সে জন্য প্রতিদিন কবর আমাদের চারটি বাক্য বলে ডাকতে থাকে। তিরমিজি
বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াই
বন্যা, ভূমিকম্প, ঝড়, জলোচ্ছ্বাস ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগের নানা ধরন। এসবের কারণে মানুষের জীবন বিপন্ন হয়। অসহায় হয়ে পড়ে বিপদগ্রস্ত মানুষ। কোরআনের ভাষায়, এসব মহান আল্লাহর পরীক্ষা। ইরশাদ হচ্ছে, ‘নিশ্চয়ই আমি তোমাদের ভয়, ক্ষুধা এবং ধনসম্পদ ও ফল-ফসলের ক্ষয়ক্ষতি দিয়ে পরীক্ষা করব। (হে রাসুল,) ধৈর্যশীলদের স
আদর্শ বিচারকের বৈশিষ্ট্য ও মর্যাদা
এক আদর্শ বিচারকের প্রধান বৈশিষ্ট্য হবে বিচারপ্রার্থীকে তাঁর কাছে পৌঁছাতে কোনো প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়তে হবে না। হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাঁর কোনো বান্দাকে যদি মুসলমানদের কোনো বিষয়ে শাসন ও দায়িত্বভার অর্পণ করেন, তারপর সেই ব্যক্তি যদি অভাবগ্রস্ত ও অসহায় লোকজনের তার কাছে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে কোনো
পরকালে তরুণদের যে প্রশ্ন করা হবে
তরুণ-যুবকদের শক্তি, কর্মক্ষমতা ও উদ্যমের সুষ্ঠু ব্যবহারে গুরুত্ব দেয় ইসলাম। কারণ সুস্থ-সবল তরুণ-যুবারা যেমন পারে রাত জেগে দীর্ঘ সময় ইবাদতে মগ্ন থাকতে, তেমনি পারে দেশ, জাতি ও সমাজের সেবায় নিজেকে পূর্ণ সঁপে দিতে। মানুষের কল্যাণে আত্মোৎসর্গের মানস তরুণেরাই সাহসের সঙ্গে লালন করতে জানে।
ইসলামি জ্ঞানের সুষ্ঠু ব্যবহারের গুরুত্ব
ইলম অহি তথা ইসলামি জ্ঞান হলো আল্লাহ প্রদত্ত নূর। তা সবাইকে দেওয়া হয় না। এটি এমন শক্তি, যা মানুষকে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বিরত রাখে। যাদের এই জ্ঞান দেওয়া হয়, তারা সম্মানিত ব্যক্তি। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘তোমাদের মধ্যে যারা ইমান এনেছে এবং ইলম দান করা হয়েছে, আল্লাহ তাদের মর্যাদা সমুন্নত করবেন।’ (সু
সড়ক পরিচ্ছন্ন রাখা ইমানি দায়িত্ব
রাস্তায় চলাচল করা আমাদের জীবনের অতি জরুরি ও মৌলিক একটি অনুষঙ্গ। সড়ক ও রাস্তার মাধ্যমেই আমাদের যোগাযোগব্যবস্থা সহজ ও দ্রুততর হয়েছে। জীবন গতি লাভ করেছে। এটি আল্লাহ তাআলার মহামূল্যবান একটি নিয়ামত। আল্লাহ তাআলা এ নিয়ামতের কথা মানুষকে স্মরণ করিয়ে দিয়ে নিজের আনুগত্যের প্রতি আহ্বান করেছেন।
উন্নত চরিত্র অর্জনের গুরুত্ব
সুন্দর চরিত্র মহান আল্লাহ তাআলার সর্বশ্রেষ্ঠ দান, সবচেয়ে মূল্যবান উপহার। মানবজীবনে সুন্দর চরিত্রের অতি গুরুত্ব রয়েছে। শান্তি ও শৃঙ্খলা রক্ষার্থে সুন্দর চরিত্রের গুরুত্ব অনেক। তাই ইসলাম তার অনুসারীদের সুন্দর চরিত্র গঠন করতে আদেশ ও উদ্বুদ্ধ করে। সুন্দর চরিত্র ও সদগুণাবলির শিক্ষা ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগু
কোরআনে জালিমদের পতনের গল্প
পবিত্র কোরআনে স্বেচ্ছাচারী, জালিম ও প্রতাপশালী শাসকদের বেশ কিছু শিক্ষণীয় গল্পের বিবরণ রয়েছে। যুগে যুগে যা নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের সংগ্রামী জীবনে অনুপ্রেরণা এবং জালিমদের জন্য শিক্ষা হিসেবে কাজ করে
ইসলামে প্রতিহিংসার স্থান নেই
কোনো সমাজ বা রাষ্ট্রে মানুষ প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধপরায়ণ হলে সেখানে শান্তি, নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা ব্যাহত হয়। দূরত্ব ও শত্রুতা বাড়ে। এ জন্য ইসলাম কঠিনভাবে তার নিন্দা করে। কারণ ইসলাম যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চায়, প্রতিহিংসার চর্চা তার জন্য বিশাল বাধা।
ধর্মীয় সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় মদিনা সনদ
হিজরতের পর মহানবী (সা.) মদিনায় বসবাসরত সব গোত্রের মধ্যে সুশাসন ও শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে একটি নীতিমালা প্রণয়ন করেন, যা ইতিহাসে ‘মদিনা সনদ’ নামে পরিচিত। মদিনা সনদে মোট ৬১টি ধারা ও উপধারা ছিল।