ইসলাম ডেস্ক
জিহ্বা আল্লাহর নিয়ামত। জিহ্বার সঠিক ব্যবহার করে আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ হওয়া মুমিনের দায়িত্ব। দুই পাটি দাঁতের মাঝখানের এই মাংসখণ্ডের ভুল ব্যবহার দুনিয়া-আখিরাতে ধ্বংসের কারণ হতে পারে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা তাঁর নিয়ামতের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে এরশাদ করেন, ‘আমি কি তার জন্য দুটি চোখ বানাইনি, আর একটি জিহ্বা ও দুটি ঠোঁট?’ (সুরা বালাদ: ৮-৯)
মুমিনের জীবনে জিহ্বার হেফাজত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কথাবার্তায় মার্জিত ও সংযমী না হলে তা বিপদ ডেকে আনে। উকবা ইবনে আমের (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি একবার রাসুলে কারিম (সা.)-কে প্রশ্ন করলাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আল্লাহর আজাব-গজব থেকে নাজাতের উপায় কী?’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘তুমি তোমার জবানের হেফাজত করো, গুনাহর জন্য আল্লাহর দরবারে কান্নাকাটি করো এবং প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হয়ো না।’ (সুনানে তিরমিজি: ২৫৬৯)
হাদিসে নাজাত পাওয়ার জন্য প্রথমেই জিহ্বা নিয়ন্ত্রণ করার কথা বলা হয়েছে। আলেমগণ বলেন, জিহ্বার কারণে মানুষ ৩০টির বেশি গুনাহে লিপ্ত হয়। এর মধ্যে পরনিন্দা, মিথ্যা, কূটনামি, অশ্লীলতা, গালমন্দ ইত্যাদি অতিমাত্রায় হয়ে থাকে। তাই বলা হয়, যুদ্ধের ময়দানে প্রাণ বিসর্জন দেওয়ার চেয়ে জিহ্বা সংযত রাখা বেশি কঠিন। সুফিয়ান ইবনে আবদুল্লাহ সাকাফি (রা.) বলেন, একবার আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে আরজ করলাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমার জন্য কোন বিষয়টি সর্বাধিক ভয়ংকর বলে আপনি মনে করেন?’ তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজের জিহ্বা ধরে বললেন, ‘এটা’ (অর্থাৎ জিহ্বা)। (তিরমিজি: ২৫৬৬)
তাই অতিরিক্ত কথা বলা এবং বাচালতা প্রদর্শনে নিরুৎসাহিত করে ইসলাম। বরং এ ক্ষেত্রে সংযমী হতে হাদিসে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে। রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ‘যে চুপ থাকে, সে মুক্তি পায়।’ (বুখারি: ৭৮৫৪)
জিহ্বা আল্লাহর নিয়ামত। জিহ্বার সঠিক ব্যবহার করে আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ হওয়া মুমিনের দায়িত্ব। দুই পাটি দাঁতের মাঝখানের এই মাংসখণ্ডের ভুল ব্যবহার দুনিয়া-আখিরাতে ধ্বংসের কারণ হতে পারে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা তাঁর নিয়ামতের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে এরশাদ করেন, ‘আমি কি তার জন্য দুটি চোখ বানাইনি, আর একটি জিহ্বা ও দুটি ঠোঁট?’ (সুরা বালাদ: ৮-৯)
মুমিনের জীবনে জিহ্বার হেফাজত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কথাবার্তায় মার্জিত ও সংযমী না হলে তা বিপদ ডেকে আনে। উকবা ইবনে আমের (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি একবার রাসুলে কারিম (সা.)-কে প্রশ্ন করলাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আল্লাহর আজাব-গজব থেকে নাজাতের উপায় কী?’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘তুমি তোমার জবানের হেফাজত করো, গুনাহর জন্য আল্লাহর দরবারে কান্নাকাটি করো এবং প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হয়ো না।’ (সুনানে তিরমিজি: ২৫৬৯)
হাদিসে নাজাত পাওয়ার জন্য প্রথমেই জিহ্বা নিয়ন্ত্রণ করার কথা বলা হয়েছে। আলেমগণ বলেন, জিহ্বার কারণে মানুষ ৩০টির বেশি গুনাহে লিপ্ত হয়। এর মধ্যে পরনিন্দা, মিথ্যা, কূটনামি, অশ্লীলতা, গালমন্দ ইত্যাদি অতিমাত্রায় হয়ে থাকে। তাই বলা হয়, যুদ্ধের ময়দানে প্রাণ বিসর্জন দেওয়ার চেয়ে জিহ্বা সংযত রাখা বেশি কঠিন। সুফিয়ান ইবনে আবদুল্লাহ সাকাফি (রা.) বলেন, একবার আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে আরজ করলাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমার জন্য কোন বিষয়টি সর্বাধিক ভয়ংকর বলে আপনি মনে করেন?’ তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজের জিহ্বা ধরে বললেন, ‘এটা’ (অর্থাৎ জিহ্বা)। (তিরমিজি: ২৫৬৬)
তাই অতিরিক্ত কথা বলা এবং বাচালতা প্রদর্শনে নিরুৎসাহিত করে ইসলাম। বরং এ ক্ষেত্রে সংযমী হতে হাদিসে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে। রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ‘যে চুপ থাকে, সে মুক্তি পায়।’ (বুখারি: ৭৮৫৪)
আমাদের সমাজে অনেকেই বছরের নানা সময়ে নফল রোজা রেখে থাকেন। কিন্তু ইসলামের বিধান অনুযায়ী—বছরের বেশ কিছু দিন রয়েছে, যে দিনগুলোতে রোজা রাখা যায় না। যেমন, ঈদুল আজহা কিংবা ঈদুল ফিতর রোজা রাখা নিষিদ্ধ।
১১ ঘণ্টা আগেমহানবী (সা.)-এর রওজা জিয়ারত করা এবং সরাসরি তাঁকে সালাম জানানো নিঃসন্দেহে সৌভাগ্যের ব্যাপার। তবে এর জন্য রয়েছে নির্দিষ্ট কিছু শিষ্টাচার ও আদব। এখানে কয়েকটি তুলে ধরা হলো—
১৪ ঘণ্টা আগেসামাজিক সম্পর্কের অসামান্য বন্ধন দাওয়াত, যেখানে খাবারের সঙ্গে মিশে যায় আন্তরিকতা, স্নেহ ও ভালোবাসা। দেশ, ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে এই সংস্কৃতি চলে আসছে যুগ যুগ ধরে। এ ছাড়া মেহমানদারি নবী-রাসুলেরও আদর্শ।
১৫ ঘণ্টা আগেনবী আদম (আ.) থেকে নিয়ে মহানবী (সা.) পর্যন্ত সব নবীর যুগেই কোরবানির বিধান ছিল। (সুরা হজ: ৩৪)। তবে ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত হয়ে আছে হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর কোরবানির ঘটনা। কেননা তা ছিল কঠিন ত্যাগের অধ্যায়।
১ দিন আগে