ইসলাম ডেস্ক
সড়ককে মানুষের চলাচলের উপযোগী করা ইমানের পরিচায়ক। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘ইমানের ৭০টির বেশি শাখা আছে, এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রধান শাখা হলো, এ কথার স্বীকৃতি দেওয়া যে, আল্লাহ তাআলা ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। আর সবচেয়ে নিচের শাখাটি হলো, সড়কে কোনো কষ্টদায়ক বস্তু বা প্রতিবন্ধকতা থাকলে তা সরিয়ে দেওয়া।’ (বুখারি ও মুসলিম)
তাই মানুষের চলাচলের পথ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা বড় সওয়াবের কাজ। এর বিনিময়ে রাসুল (সা.) জান্নাতের ওয়াদা করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘মানুষের ওপর প্রতিদিন তার শরীরের প্রতিটি গ্রন্থির জন্য সদকা দেওয়া আবশ্যক।... সড়ক থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সরিয়ে দেওয়াও একটি সদকা।’ (মুসলিম) অন্য হাদিসে এসেছে, ‘একবার সড়কের ওপর একটি গাছের ডাল পড়ে ছিল, যা মানুষের জন্য কষ্টদায়ক ছিল, এরপর এক লোক তা সরিয়ে দিল। ফলে আল্লাহ তাকে জান্নাত দান করেছেন।’ (বুখারি)
সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করা অনুচিত। একান্ত কোনো কারণে সড়কে অবস্থান নিতে হলে সড়কের হক আদায় করা আবশ্যক। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘খবরদার! তোমরা সড়কে বসে পড়বে না।’ সাহাবিরা জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমাদের সড়কে বসা ছাড়া গত্যন্তর নেই। কারণ আমরা সেখানে বসেই প্রয়োজনীয় কথাবার্তা সমাধা করি।’ তিনি বললেন, ‘যদি তোমাদের একান্ত বসতেই হয়, তবে সড়কের প্রতি তোমাদের কর্তব্যগুলো পালন করো।’ সাহাবিরা ফের জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সড়কের প্রতি আমাদের কর্তব্য কী?’ তিনি বললেন, ‘দৃষ্টি সংযত করা, কাউকে কষ্ট না দেওয়া, সালামের জবাব দেওয়া, ভালো কাজের আদেশ করা এবং মন্দ কাজের নিষেধ করা।’ (বুখারি)
সড়ককে মানুষের চলাচলের উপযোগী করা ইমানের পরিচায়ক। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘ইমানের ৭০টির বেশি শাখা আছে, এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রধান শাখা হলো, এ কথার স্বীকৃতি দেওয়া যে, আল্লাহ তাআলা ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। আর সবচেয়ে নিচের শাখাটি হলো, সড়কে কোনো কষ্টদায়ক বস্তু বা প্রতিবন্ধকতা থাকলে তা সরিয়ে দেওয়া।’ (বুখারি ও মুসলিম)
তাই মানুষের চলাচলের পথ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা বড় সওয়াবের কাজ। এর বিনিময়ে রাসুল (সা.) জান্নাতের ওয়াদা করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘মানুষের ওপর প্রতিদিন তার শরীরের প্রতিটি গ্রন্থির জন্য সদকা দেওয়া আবশ্যক।... সড়ক থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সরিয়ে দেওয়াও একটি সদকা।’ (মুসলিম) অন্য হাদিসে এসেছে, ‘একবার সড়কের ওপর একটি গাছের ডাল পড়ে ছিল, যা মানুষের জন্য কষ্টদায়ক ছিল, এরপর এক লোক তা সরিয়ে দিল। ফলে আল্লাহ তাকে জান্নাত দান করেছেন।’ (বুখারি)
সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করা অনুচিত। একান্ত কোনো কারণে সড়কে অবস্থান নিতে হলে সড়কের হক আদায় করা আবশ্যক। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘খবরদার! তোমরা সড়কে বসে পড়বে না।’ সাহাবিরা জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমাদের সড়কে বসা ছাড়া গত্যন্তর নেই। কারণ আমরা সেখানে বসেই প্রয়োজনীয় কথাবার্তা সমাধা করি।’ তিনি বললেন, ‘যদি তোমাদের একান্ত বসতেই হয়, তবে সড়কের প্রতি তোমাদের কর্তব্যগুলো পালন করো।’ সাহাবিরা ফের জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সড়কের প্রতি আমাদের কর্তব্য কী?’ তিনি বললেন, ‘দৃষ্টি সংযত করা, কাউকে কষ্ট না দেওয়া, সালামের জবাব দেওয়া, ভালো কাজের আদেশ করা এবং মন্দ কাজের নিষেধ করা।’ (বুখারি)
রমজান সংযমের মাস, বরকতের মাস। এ মাসে রোজা রাখা আবশ্যক করেছেন আল্লাহ তাআলা। তবে সবার জন্য রমজানের রোজা রাখা ফরজ নয়। বরং যাদের মধ্যে নিচের ৫টি শর্ত পাওয়া যাবে, কেবল তাঁদেরই রমজানের রোজা রাখতে হবে। শর্তগুলো হলো—
১ ঘণ্টা আগেপবিত্র রমজানের বিশেষ ইবাদত তারাবির নামাজ। আরবি তারবিহা শব্দের বহুবচন তারাবি, যার অর্থ বিশ্রাম করা, আরাম করা। যেহেতু এই নামাজে চার রাকাত পরপর বিশ্রাম নেওয়া হয়, তাই এর নাম তারাবি। পবিত্র রমজান মাসে এশা ও বিতরের নামাজের মাঝে যে ২০ রাকাত নামাজ আদায় করা হয়, শরিয়তের পরিভাষায় এই নামাজকেই তারাবির নামাজ..
১০ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র রমজানের চাঁদ দেখা গেছে। দেশটির চাঁদ দেখা কমিটি আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় এ ঘোষণা দিয়েছে। ঘোষণা অনুযায়ী, ইসলামিক হিজরি ক্যালেন্ডারের নবম মাস রমজান শুরু হবে আগামীকাল শনিবার (১ মার্চ) থেকে...
২০ ঘণ্টা আগেআসছে রহমতের মাস রমজান। অফুরান ফজিলতের এ মাসকে বরণ করতে আমরা কতটুকু প্রস্তুত? আল্লাহর রহমতের ঝরনাধারায় অবগাহন করে গুনাহ থেকে নিজেদের পবিত্র করার এ সুবর্ণ সুযোগ কিন্তু বছরে একবারই আসে। তাই আসুন, এ পবিত্র মাসকে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাই, এ মাসের মর্যাদা-ফজিলত উপলব্ধি করি এবং ইবাদত ও ভালো কাজের মাধ্যমে ন
১ দিন আগে