ইসলাম ডেস্ক
নামাজে ইমামতি করার কিছু প্রাথমিক শর্ত রয়েছে, কিছু যোগ্যতার মাপকাঠি রয়েছে। কিছু কারণে ইমামতি করা মাকরুহ হয়ে যায়। প্রাথমিক শর্তগুলো পাওয়া গেলে যেকোনো ব্যক্তির জন্য নামাজে ইমামতি করা বৈধ। অধিকতর যোগ্যতার মাপকাঠিগুলো উত্তম হওয়ার আলামত। মাকরুহ মানে, এসব পাওয়া গেলে নামাজে ইমামতি না করাই উত্তম।
নামাজে ইমামতি করার প্রাথমিক শর্তগুলো হলো পুরুষ হওয়া, মুসলমান হওয়া, সাবালক হওয়া, মানসিকভাবে সুস্থ হওয়া, নামাজ বিশুদ্ধ হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কিরাত পড়তে সক্ষম হওয়া, নামাজের ফরজ-ওয়াজিব সম্পর্কে অবগত হওয়া, সঠিকভাবে কোরআন তিলাওয়াত করতে সক্ষম হওয়া।
ইমামতির জন্য সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তি হলেন বাদশাহ বা তাঁর স্থলাভিষিক্ত ব্যক্তি। মসজিদের জন্য নিযুক্ত ইমাম ওই মসজিদে ইমামতির বেশি যোগ্য। যদি কারও ঘরে জামাত হয়, তবে ওই ঘরের মালিকই প্রাথমিক যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে ইমামতির বেশি হকদার। উপস্থিত লোকদের মধ্যে যদি বাদশাহ, তাঁর স্থলাভিষিক্ত, মহল্লার ইমাম এবং ঘরের মালিক না থাকে, তাহলে ওই ব্যক্তিই বেশি হকদার, যিনি নামাজে শুদ্ধ ও অশুদ্ধ হওয়া সম্পর্কে মাসআলাগুলোর জ্ঞান রাখেন, এরপর হাফেজ, এরপর মুত্তাকি ব্যক্তি, এরপর বয়স্ক ব্যক্তি। যদি সবাই এসব গুণে সমান হন, তাহলে তাঁদের থেকে যাঁকে নির্বাচন করা হয়, তিনিই ইমামতির হকদার।
যেসব কারণে ইমামতি মাকরুহ হয় তার মধ্যে রয়েছে প্রকাশ্য গুনাহের কাজে জড়িত থাকা, বেদআতের সঙ্গে প্রকাশ্য জড়িত থাকা, আলেমের উপস্থিতিতে ধর্মীয় জ্ঞানহীন ব্যক্তির ইমামতি করা, কোনো দুর্বলতার কারণে মুসল্লিদের অপছন্দের হওয়া, সুন্নতসম্মত পরিমাণ থেকে নামাজকে দীর্ঘ করা ইত্যাদি।
নামাজে ইমামতি করার কিছু প্রাথমিক শর্ত রয়েছে, কিছু যোগ্যতার মাপকাঠি রয়েছে। কিছু কারণে ইমামতি করা মাকরুহ হয়ে যায়। প্রাথমিক শর্তগুলো পাওয়া গেলে যেকোনো ব্যক্তির জন্য নামাজে ইমামতি করা বৈধ। অধিকতর যোগ্যতার মাপকাঠিগুলো উত্তম হওয়ার আলামত। মাকরুহ মানে, এসব পাওয়া গেলে নামাজে ইমামতি না করাই উত্তম।
নামাজে ইমামতি করার প্রাথমিক শর্তগুলো হলো পুরুষ হওয়া, মুসলমান হওয়া, সাবালক হওয়া, মানসিকভাবে সুস্থ হওয়া, নামাজ বিশুদ্ধ হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কিরাত পড়তে সক্ষম হওয়া, নামাজের ফরজ-ওয়াজিব সম্পর্কে অবগত হওয়া, সঠিকভাবে কোরআন তিলাওয়াত করতে সক্ষম হওয়া।
ইমামতির জন্য সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তি হলেন বাদশাহ বা তাঁর স্থলাভিষিক্ত ব্যক্তি। মসজিদের জন্য নিযুক্ত ইমাম ওই মসজিদে ইমামতির বেশি যোগ্য। যদি কারও ঘরে জামাত হয়, তবে ওই ঘরের মালিকই প্রাথমিক যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে ইমামতির বেশি হকদার। উপস্থিত লোকদের মধ্যে যদি বাদশাহ, তাঁর স্থলাভিষিক্ত, মহল্লার ইমাম এবং ঘরের মালিক না থাকে, তাহলে ওই ব্যক্তিই বেশি হকদার, যিনি নামাজে শুদ্ধ ও অশুদ্ধ হওয়া সম্পর্কে মাসআলাগুলোর জ্ঞান রাখেন, এরপর হাফেজ, এরপর মুত্তাকি ব্যক্তি, এরপর বয়স্ক ব্যক্তি। যদি সবাই এসব গুণে সমান হন, তাহলে তাঁদের থেকে যাঁকে নির্বাচন করা হয়, তিনিই ইমামতির হকদার।
যেসব কারণে ইমামতি মাকরুহ হয় তার মধ্যে রয়েছে প্রকাশ্য গুনাহের কাজে জড়িত থাকা, বেদআতের সঙ্গে প্রকাশ্য জড়িত থাকা, আলেমের উপস্থিতিতে ধর্মীয় জ্ঞানহীন ব্যক্তির ইমামতি করা, কোনো দুর্বলতার কারণে মুসল্লিদের অপছন্দের হওয়া, সুন্নতসম্মত পরিমাণ থেকে নামাজকে দীর্ঘ করা ইত্যাদি।
ঈদের দিনের গুরুত্বপূর্ণ আমল ঈদের নামাজ আদায় করা। তাই প্রস্তুতি গ্রহণ করে আগে আগে ঈদগাহে চলে যাওয়া উচিত। তবে অপ্রত্যাশিতভাবে ঈদের জামাত ছুটে গেলে অথবা অংশ বিশেষ না পেলে করণীয় হলো—
২ ঘণ্টা আগেখুশির বার্তা নিয়ে হাজির হয় ঈদ। ভেদাভেদ ভুলে সবাই এক কাতারে দাঁড়িয়ে ঈদের নামাজ আদায় করে। তবে বছরে মাত্র দুইবার এই নামাজ পড়ার ফলে অনেকেরই এর নিয়মকানুন মনে থাকে না। ঈদের নামাজ সংক্রান্ত যেসব বিষয় মনে রাখতে হবে, তা হলো—
২০ ঘণ্টা আগেআকাশে জিলহজের বাঁকা চাঁদ হাসি দেওয়ার দশম দিন উদ্যাপিত হয় ঈদুল আজহা। এটি মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎসব। ঈদুল আজহা মনের সব কালিমা দূর করে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ ভুলে, মান-অভিমান বিসর্জন দিয়ে একতা, সমদর্শিতা, ভ্রাতৃত্ব ও সৌহার্দ্য-সম্প্রীতির অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপনের দিন। যাবতীয় কুপ্রবৃত্তি থেকে নিজের
১ দিন আগেজুমার দিন মুসলমানদের জন্য খুবই বরকত ও ফজিলতপূর্ণ দিন। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে বিশেষভাবে এ দিনের গুরুত্ব বর্ণনা করা হয়েছে। এই দিনের নামে একটি সুরাও স্থান পেয়েছে কোরআনুল কারিমে।
১ দিন আগে