লোডশেডিং

রংপুরের গঙ্গাচড়ায় কয়েক দিন ধরে প্রচণ্ড গরম অনুভূত হচ্ছে। এর মধ্যে লোডশেডিং বাড়ায় মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। গরম থেকে স্বস্তি পেতে অনেকে হাতপাখায় শরীর জুড়িয়ে নিচ্ছেন। এ কারণে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বেড়েছে হাতপাখা বিক্রি।

যশোরে তীব্র গরমের মধ্যে চলছে টানা লোডশেডিং। এতে জনজীবনে নেমে এসেছে অস্বস্তি। দিনে-রাতে ৭ থেকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত চলছে লোডশেডিং। তাই গরম থেকে রক্ষা পেতে অনেকেই কিনছেন চার্জার ফ্যান। চাহিদা বেড়েছে চার্জার লাইট...

শিল্পনগরী নারায়ণগঞ্জে লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন বাসিন্দারা। গরমের মধ্যে কয়েক দিন ধরে বিদ্যুৎবিভ্রাটে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন বাসিন্দারা। বিভিন্ন অফিস-আদালতের কার্যক্রমেও ঘটছে ব্যাঘাত। বেশি সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন কারখানার মালিকেরা...

সরকার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেওয়ার যে কথা বলছে সেটা একটি মিথ্যা কথা। সরকার বলে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২৫ হাজার মেগাওয়াট অথচ এখন বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় ৬ থেকে ৭ হাজার মেগাওয়াট। সরকার বলেছে সেপ্টেম্বরের পরে বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান হবে

বাংলাদেশ কোনো বিচ্ছিন্ন দেশ নয়। সমস্যা হচ্ছে জ্বালানি সরবরাহ, ‍বিশ্বব্যাপী এর মূল্য বৃদ্ধি। বাস্তবতা নিয়ে চলতে হবে। প্রধানমন্ত্রী নিজেই বলেছেন বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয় করতে হবে।

জ্বালানি ঘাটতির কারণে বিদ্যুতের যে সংকট চলছে, তা শিগগিরই শেষ হচ্ছে না। ব্যবহারের চাহিদা যদি ২ হাজার মেগাওয়াট কমিয়ে আনা যায়, তাহলে সেপ্টেম্বরের শেষ নাগাদ পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী।

সারা দেশে তীব্র গরমে নানা রোগবালাইয়ে দিশেহারা জনজীবন। এর মধ্যে হঠাৎ করে সারা দেশে লোডশেডিং বাড়ায় ঘরেও থাকা দায় হয়ে পড়েছে মানুষের। প্রতিনিয়ত বিদ্যুতের বর্ধিত দাম পরিশোধের পরও অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ। তাঁরা বলছেন....

প্রচণ্ড গরমের মধ্যে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন শেরপুরের নালিতাবাড়ী ও জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দারা। দিনরাত মিলিয়ে ৮-১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে না। এ বিড়ম্বনায় পড়েছে শিশু ও বৃদ্ধরা। এ ছাড়া বিঘ্ন হচ্ছে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ও ঈদের বেচাকেনা। এতে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদে

প্রচণ্ড গরমে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলার বাসিন্দারা। দিনরাত ৮-১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে না। বিঘ্ন হচ্ছে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ও ঈদের বেচাকেনা। এ পরিস্থিতিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

হাঁসফাঁস গরমে বিদ্যুতের মাত্রাতিরিক্ত লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ চাঁদপুরবাসী। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিদ্যুৎ সংকট এতটা প্রকট হয়নি চাঁদপুরে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড চাহিদার ৬০-৭০ ভাগ সরবরাহ পেলেও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি পাচ্ছে অর্ধেকের মতো। গত তিন দিন ধরে বিদ্যুতের এই ঘনঘন আসা-যাওয়া লক্ষ্য করা গেলেও সহসা এই সমস্যা থেক

জয়পুরহাট কালাই উপজেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাটের ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অভিযোগ বিদ্যুৎ সংকটের কারণে চালকলসহ বিভিন্ন উৎপাদনমুখী প্রতিষ্ঠানের উৎপাদনও ব্যাহত হচ্ছে। প্রচণ্ড গরমে বিদ্যুৎ না থাকায় চরম দুর্ভোগের মধ্যে রয়েছে এখানকার জনজীবন। এই পরিস

দেশে যত চাহিদা, বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা তার প্রায় দ্বিগুণ। অথচ দুই দিন ধরে কমবেশি দেশের প্রায় সব জায়গায় গড়ে প্রতিদিন ১০-১২ ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে। রাজধানীর সব পাড়া-মহল্লাও এখন দিনে কয়েকবার করে লোডশেডিংয়ের কবলে পড়ছে। জানা যায়, ঢাকাসহ দেশের মহানগরী অঞ্চলে অন্তত তিন ঘণ্টার বেশি লোডশেডিং হচ্ছে।

গ্যাস স্বল্পতার কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। এতে অনেক জায়গাতেই বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘ্নিত হচ্ছে। গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হলে বিদ্যুৎ উৎপাদন পুনরায় স্বাভাবিক হবে। যুদ্ধের

ফেনীর সোনাগাজী উপজেলায় লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন। উপজেলার অধিকাংশ এলাকায় দিন-রাত বিদ্যুতের আসা-যাওয়ার খেলা চলছে। প্রতিদিন ১০-১২ বার বিদ্যুৎ আসা-যাওয়া করে। এতে বিপাকে পড়েছে আসন্ন এসএসসি পরীক্ষার্থীরা। এ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি চান ব্যবসায়ী, পরীক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ।  লোডশেডিংয়ে কর্মকাণ্ডে ব্য

গত কয়েক দিনের বগুড়ার নন্দীগ্রামে পল্লি বিদ্যুতের চলমান লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। এই সমস্যা সমাধান হতে আরও দু-এক দিন সময় লাগতে পাড়ে বলে জানিয়েছে নন্দীগ্রাম জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) সিদ্দিকুর রহমান।

‘সরকার তো খালি টিভিত কয় বিদ্যুৎ শতভাগ বাড়াইছে। কিন্তু বিদ্যুৎ থাকে কতক্ষণ? খালি টিভিতে খবর দেখি, বাস্তবে আর বিদ্যুৎ সার্ভিস পাই না। অফিসোত ফোন দিলে ফোনও ধরে না। সামান্য বৃষ্টি হলে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের নিশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। খালি বছরে

দুই বোন নিকিতা ও কারিশ্মার বিয়ে হচ্ছিল দুটি আলাদা পরিবারের যুবক দানগওরা ভোলা ও গণেশের সঙ্গে। দুই কনের পরনে ছিল একই ধরনের পোশাক, সাজগোজও একই রকম। পুরোহিত বিয়ের রীতি-রেওয়াজ শুরু করছেন, এমন সময় লোডশেডিং।