সরাইল ও বাঞ্ছারামপুর প্রতিনিধি
প্রচণ্ড গরমে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলার বাসিন্দারা। দিনরাত ৮-১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে না। বিঘ্ন হচ্ছে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ও ঈদের বেচাকেনা। এ পরিস্থিতিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
বিদ্যুতের আসা-যাওয়ার কারণে ফ্রিজ, টিভি, ফ্যান, কম্পিউটার, বাতি নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়েছে। এ ছাড়া যেকোনো সময় শর্টসার্কিটের কারণে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। তবে পল্লী বিদ্যুতের কর্মকর্তারা বলছেন, দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ৫১ দশমিক ৮৭ ভাগ গ্যাসনির্ভর। গ্যাস-সংকটের কারণে বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। ফলে অতিরিক্ত লোডশেডিং দেখা দিয়েছে। তবে প্রয়োজনীয় সময়গুলোতে যেন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা যায়, সে জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করা হচ্ছে।
সরাইল হাওরাঞ্চলের অরুয়াইল, পাকশিমুল ও পানিশ্বর ইউনিয়নের বাসিন্দারা জানান, প্রতিদিন সন্ধ্যার পর থেকে সকাল পর্যন্ত বারবার লোডশেডিং হয়। প্রচণ্ড গরমে মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। শিক্ষার্থীদের পড়ালেখায় বিঘ্ন ঘটছে।
সরাইলের বরইচারা গ্রামের বাসিন্দা ডেইজি আক্তার বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে বিদ্যুৎ আসা-যাওয়া করছে। গরমে বাসায় থাকা যায় না। কেন এত লোডশেডিং হয় জানি না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, তারা যেন বিষয়টি সুরাহা করে।’
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অরুয়াইল সাব-জোনাল অফিসের এজিএম সুজন কুমার সরকার বলেন, ‘গ্যাসের সমস্যার কারণে জাতীয় গ্রিডে সমস্যা চলছে। তাই আমরা পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ পাচ্ছি না। তাই সমস্যা হচ্ছে। ঈদে কলকারখানা বন্ধ থাকলে লোডশেডিং কিছুটা কমবে।’
অন্যদিকে বাঞ্ছারামপুর পল্লী বিদ্যুৎ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় বিদ্যুতের ঘাটতি ৪০ মেগাওয়াট। সারা দিন ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে মানুষ। অতিরিক্ত লোডশেডিং নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
বাঞ্ছারামপুর সরকারি কলেজের ছাত্রী তানিয়া টানু বলেন, ফেসবুকে এখন শুধু লোডশেডিংয়ের খবর। ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে মানুষ ক্ষুব্ধ।
বাঞ্ছারামপুর পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএম ফাকরুল ইসলাম বলেন, ‘গত শনিবার থেকে আমাদের এখানে লোডশেডিং চলছে। আমরা বিদ্যুৎ পাওয়ার কথা ১৩৫ মেগাওয়াট। কিন্তু পাচ্ছি ১১০ মেগাওয়াট। আমাদের এখানে বিদ্যুতের ঘাটতি ৪০% মেগাওয়াট। সন্ধ্যায় ৩৫ মেগাওয়াট প্রয়োজন আর দিনের বেলায় ২০ মেগাওয়াট।’
প্রচণ্ড গরমে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলার বাসিন্দারা। দিনরাত ৮-১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে না। বিঘ্ন হচ্ছে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ও ঈদের বেচাকেনা। এ পরিস্থিতিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
বিদ্যুতের আসা-যাওয়ার কারণে ফ্রিজ, টিভি, ফ্যান, কম্পিউটার, বাতি নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়েছে। এ ছাড়া যেকোনো সময় শর্টসার্কিটের কারণে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। তবে পল্লী বিদ্যুতের কর্মকর্তারা বলছেন, দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ৫১ দশমিক ৮৭ ভাগ গ্যাসনির্ভর। গ্যাস-সংকটের কারণে বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। ফলে অতিরিক্ত লোডশেডিং দেখা দিয়েছে। তবে প্রয়োজনীয় সময়গুলোতে যেন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা যায়, সে জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করা হচ্ছে।
সরাইল হাওরাঞ্চলের অরুয়াইল, পাকশিমুল ও পানিশ্বর ইউনিয়নের বাসিন্দারা জানান, প্রতিদিন সন্ধ্যার পর থেকে সকাল পর্যন্ত বারবার লোডশেডিং হয়। প্রচণ্ড গরমে মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। শিক্ষার্থীদের পড়ালেখায় বিঘ্ন ঘটছে।
সরাইলের বরইচারা গ্রামের বাসিন্দা ডেইজি আক্তার বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে বিদ্যুৎ আসা-যাওয়া করছে। গরমে বাসায় থাকা যায় না। কেন এত লোডশেডিং হয় জানি না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, তারা যেন বিষয়টি সুরাহা করে।’
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অরুয়াইল সাব-জোনাল অফিসের এজিএম সুজন কুমার সরকার বলেন, ‘গ্যাসের সমস্যার কারণে জাতীয় গ্রিডে সমস্যা চলছে। তাই আমরা পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ পাচ্ছি না। তাই সমস্যা হচ্ছে। ঈদে কলকারখানা বন্ধ থাকলে লোডশেডিং কিছুটা কমবে।’
অন্যদিকে বাঞ্ছারামপুর পল্লী বিদ্যুৎ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় বিদ্যুতের ঘাটতি ৪০ মেগাওয়াট। সারা দিন ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে মানুষ। অতিরিক্ত লোডশেডিং নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
বাঞ্ছারামপুর সরকারি কলেজের ছাত্রী তানিয়া টানু বলেন, ফেসবুকে এখন শুধু লোডশেডিংয়ের খবর। ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে মানুষ ক্ষুব্ধ।
বাঞ্ছারামপুর পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএম ফাকরুল ইসলাম বলেন, ‘গত শনিবার থেকে আমাদের এখানে লোডশেডিং চলছে। আমরা বিদ্যুৎ পাওয়ার কথা ১৩৫ মেগাওয়াট। কিন্তু পাচ্ছি ১১০ মেগাওয়াট। আমাদের এখানে বিদ্যুতের ঘাটতি ৪০% মেগাওয়াট। সন্ধ্যায় ৩৫ মেগাওয়াট প্রয়োজন আর দিনের বেলায় ২০ মেগাওয়াট।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪