আজিজুর রহমান, চৌগাছা (যশোর)
যশোরে তীব্র গরমের মধ্যে চলছে টানা লোডশেডিং। এতে জনজীবনে নেমে এসেছে অস্বস্তি। দিনে-রাতে ৭ থেকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত চলছে লোডশেডিং। তাই গরম থেকে রক্ষা পেতে অনেকেই কিনছেন চার্জার ফ্যান। চাহিদা বেড়েছে চার্জার লাইট, এসি-ডিসি বাল্ব ও আইপিএসেরও। ক্রেতাদের অভিযোগ, চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দোকানিরা এসব জিনিসের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। তবুও বাধ্য হয়ে কিনতে হচ্ছে।
দোকানিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে এসব জিনিসের চাহিদা ৫ থেকে ১০ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। দামও বেড়েছে অনেক। ইলেকট্রনিকস সামগ্রীর দোকানগুলিতে এসব পণ্যে চলছে রমরমা ব্যবসা।
দোকানিরা জানান, চলতি সপ্তাহে যশোরে লোডশেডিংয়ের পরিমাণ বেড়ে গেছে বহুগুণ। সঙ্গে ৪০ ডিগ্রির ওপরে তাপমাত্রা। তাঁরা জানান, এই অসহনীয় লোডশেডিং থেকে বাঁচতে সাধারণ মানুষ বিকল্পভাবে বাতাস ও আলোর ব্যবস্থা করছেন। সে কারণে যাঁদের আর্থিক সামর্থ্য আছে তাঁরা বৈদ্যুতিক পাখা ও আলো চালু রাখতে আইপিএসের দিকে ঝুঁকছেন। অন্যরাও চার্জার লাইট ও ফ্যানের মাধ্যমে লোডশেডিংয়ের প্রভাব থেকে বাঁচার চেষ্টা করছেন। এ কারণে এসব পণ্যের চাহিদার পাশাপাশি বেড়েছে দামও।
গতকাল শুক্রবার দুপুর জেলার চৌগাছা শহরের কয়েকটি ইলেকট্রনিকসসহ বিভিন্ন দোকানে গিয়ে দেখা যায়, ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। তাঁদের চাহিদা মেটাতে ব্যস্ত দোকান মালিক ও কর্মচারীরা। কয়েকজন দোকানি বলেন, স্বাভাবিক সময়ে যেখানে দিনে দুই থেকে তিনটি চার্জার ফ্যান বিক্রি হতো, সেখানে বর্তমানে দিনে ১৫ থেকে ২০টি পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আরও বেশি বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া এসি-ডিসি বাল্ব ও চার্জার লাইটের বিক্রি বেড়েছে কয়েকগুণ।
দোকানি ও কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিভিন্ন মডেলের চার্জার ফ্যানের দাম চলতি সপ্তাহে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা বেড়েছে। ১২ ইঞ্চি চার্জার ফ্যান ২ হাজার ৭০০ থেকে ৩ হাজার ২০০,১৬ ইঞ্চি চার্জার ফ্যান সাড়ে ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার ২০০। এসি-ডিসি বাল্ব ৩০ থেকে ১০০ টাকা বেড়ে বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ৮০০ টাকায়। চার্জার লাইট ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।
চৌগাছার একটি দোকানে চার্জার ফ্যান কিনতে আসা এক ব্যক্তি বলেন, ‘বাড়িতে ছোট বাচ্চা রয়েছে। গ্রামে বিদ্যুৎ থাকছে না ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা। সেই সঙ্গে প্রচণ্ড গরম। একই সঙ্গে মশার উৎপাত।’
যশোরে তীব্র গরমের মধ্যে চলছে টানা লোডশেডিং। এতে জনজীবনে নেমে এসেছে অস্বস্তি। দিনে-রাতে ৭ থেকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত চলছে লোডশেডিং। তাই গরম থেকে রক্ষা পেতে অনেকেই কিনছেন চার্জার ফ্যান। চাহিদা বেড়েছে চার্জার লাইট, এসি-ডিসি বাল্ব ও আইপিএসেরও। ক্রেতাদের অভিযোগ, চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দোকানিরা এসব জিনিসের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। তবুও বাধ্য হয়ে কিনতে হচ্ছে।
দোকানিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে এসব জিনিসের চাহিদা ৫ থেকে ১০ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। দামও বেড়েছে অনেক। ইলেকট্রনিকস সামগ্রীর দোকানগুলিতে এসব পণ্যে চলছে রমরমা ব্যবসা।
দোকানিরা জানান, চলতি সপ্তাহে যশোরে লোডশেডিংয়ের পরিমাণ বেড়ে গেছে বহুগুণ। সঙ্গে ৪০ ডিগ্রির ওপরে তাপমাত্রা। তাঁরা জানান, এই অসহনীয় লোডশেডিং থেকে বাঁচতে সাধারণ মানুষ বিকল্পভাবে বাতাস ও আলোর ব্যবস্থা করছেন। সে কারণে যাঁদের আর্থিক সামর্থ্য আছে তাঁরা বৈদ্যুতিক পাখা ও আলো চালু রাখতে আইপিএসের দিকে ঝুঁকছেন। অন্যরাও চার্জার লাইট ও ফ্যানের মাধ্যমে লোডশেডিংয়ের প্রভাব থেকে বাঁচার চেষ্টা করছেন। এ কারণে এসব পণ্যের চাহিদার পাশাপাশি বেড়েছে দামও।
গতকাল শুক্রবার দুপুর জেলার চৌগাছা শহরের কয়েকটি ইলেকট্রনিকসসহ বিভিন্ন দোকানে গিয়ে দেখা যায়, ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। তাঁদের চাহিদা মেটাতে ব্যস্ত দোকান মালিক ও কর্মচারীরা। কয়েকজন দোকানি বলেন, স্বাভাবিক সময়ে যেখানে দিনে দুই থেকে তিনটি চার্জার ফ্যান বিক্রি হতো, সেখানে বর্তমানে দিনে ১৫ থেকে ২০টি পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আরও বেশি বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া এসি-ডিসি বাল্ব ও চার্জার লাইটের বিক্রি বেড়েছে কয়েকগুণ।
দোকানি ও কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিভিন্ন মডেলের চার্জার ফ্যানের দাম চলতি সপ্তাহে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা বেড়েছে। ১২ ইঞ্চি চার্জার ফ্যান ২ হাজার ৭০০ থেকে ৩ হাজার ২০০,১৬ ইঞ্চি চার্জার ফ্যান সাড়ে ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার ২০০। এসি-ডিসি বাল্ব ৩০ থেকে ১০০ টাকা বেড়ে বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ৮০০ টাকায়। চার্জার লাইট ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।
চৌগাছার একটি দোকানে চার্জার ফ্যান কিনতে আসা এক ব্যক্তি বলেন, ‘বাড়িতে ছোট বাচ্চা রয়েছে। গ্রামে বিদ্যুৎ থাকছে না ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা। সেই সঙ্গে প্রচণ্ড গরম। একই সঙ্গে মশার উৎপাত।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪