রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
বইমেলা
মেলায় কবিতার বইয়ের খোঁজে
স্টলে সাজানো কবি আসাদ চৌধুরীর ‘প্রেম ও প্রকৃতির কবিতা’। পুরোনো বই। তবু রাখা। কেউ কেউ কবিতার বই খোঁজেন। প্রতিষ্ঠিত কবিদের। অনন্যা প্রকাশনী কবিতার নতুন বইও এনেছে। আবদুল হাই শিকদারের ‘আমরা মানুষ আমরা এসেছি’ এবং জাকির আবু জাফরের ‘মন এখন বিপ্লবের নদী’ এর মধ্যে রয়েছে।
মেলা যেন বাহারি মানুষের হাট
মোহাম্মদ, আব্দুল্লাহ, বায়জিদ, কেফায়াতুল্লাহ—চার তরুণ। রাজধানীর কাকরাইল মসজিদ মাদ্রাসা থেকে তাঁরা এসেছেন। বইমেলায় ঘুরছেন, দেখছেন। বই তখনো কেনেননি। পছন্দ হলে তবে কিনবেন। আব্দুল্লাহ বললেন, ‘আমাদের পরীক্ষা ছিল। এ কারণে এত দিন আসতে পারিনি। আজ শেষ হয়েছে, তাই চলে এলাম।’
বইমেলায় তসলিমার বই রাখায় ফেসবুকে পোস্ট, স্টল ভাঙচুর
অমর একুশে বইমেলায় সব্যসাচী স্টলে তসলিমা নাসরিনের বই ‘চুম্বন’ রাখায় সব্যসাচী স্টল ভাঙচুর করা হয়েছে। এ সময় ছাত্র ও প্রকাশকের মধ্যে হাতাহাতি হয়েছে। পরে প্রকাশক শতাব্দি ভবকে পুলিশে দেয় তৌহিদী জনতা। পরে স্টলটি ত্রিপল দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে।
নতুন ও পুরোনোর মেলবন্ধন
বইমেলায় অন্যধারা প্যাভিলিয়নের পাশে আড্ডা দিচ্ছিলেন কয়েকজন তরুণ। তাঁদের হাতে ক্ল্যাসিক সাহিত্যের কিছু বই। একজন আরেকজনকে অভিযোগের সুরে বলছিলেন, আগের বইগুলোর মলাট যতটা সুন্দর ছিল, এখনকার বইগুলোর অতটা ভালো লাগে না। তাঁর কথায় সায় দিলেন অন্যরাও।
শিশুদের কোলাহল ও বড়দের ঢল
বইমেলার দিকে গুটি গুটি পায়ে এগোচ্ছিল একদল কচিকাঁচা। ওদের মুঠোতে ধরা বাবা-মায়েদের আস্থার আঙুল। ফটক খুলতেই ওরা কলরব করে ঢুকে পড়ল মেলার শিশুদের আঙিনায়। তারপর মেতে উঠল বই দেখা ও কেনায়। ছবি তোলা বা সিসিমপুরের প্রিয় চরিত্রগুলোকে খোঁজা নিয়েও ব্যস্ত ছিল অনেক শিশু। গতকাল শুক্রবার ছুটির দিনে মেলার...
পাঠকের কাছে নতুন তারা
অমর একুশে বইমেলার পরিসর এবার অনেকখানি বেড়েছে। প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা গতবারের চেয়ে ৬৬টি বেশি। সব মিলিয়ে ৭০৮। এর মধ্যে এক শর বেশি প্রকাশনী এবারই মেলায় প্রথম এসেছে। বই বিক্রির চেয়ে পাঠকের কাছে পৌঁছানোই তাদের অনেকের এবারের মেলায় অংশগ্রহণের প্রধান কারণ। বিক্রিটা যেন উপরি পাওনা।
নতুন বইয়ের ঘ্রাণের টানে
বইমেলার পঞ্চম দিন পেরোল। স্টলের তাকে রোজ আসছে নতুন বই। আর তার ঘ্রাণই যেন টেনে আনছে পাঠকদের। তাঁরা ঘুরে ঘুরে বই দেখছেন। কেউ কিনছেন; কেউ তালিকা করছেন আরও দেখে পরে কিনবেন বলে। অমর একুশে বইমেলাকে কেন্দ্র করে দেশের প্রকাশকেরা তাঁদের বেশির ভাগ প্রকাশনা বাজারে আনেন বলে এই মেলা মূলত নতুন বইয়েরই মেলা।
নিঃসঙ্গ নজরুল মঞ্চ এবং...
বইমেলার ভিড়, বইমেলার জৌলুশ—পুরোটাই এখন সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ঘিরে। অথচ মেলা হয় বাংলা একাডেমি চত্বরেও। মূলত জায়গার অভাবে মেলা বিস্তৃত হয়েছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। এখন সৃজনশীল প্রকাশকেরা সব স্টল প্যাভিলিয়ন নিয়ে বসেন মেলার...
বইয়ের স্টল, আড্ডার মঞ্চ
একটি স্টলে বই দেখছিলেন চার তরুণ। একজনের হাতে হুমায়ূন আহমেদের বই। একজন জাপানি কোনো বই আছে কি না খুঁজছেন। তাঁদের আরেক বন্ধু চাইলেন কোরিয়ান সাহিত্যের বই। এই তরুণদের সঙ্গে আলাপে জানা গেল, কোরিয়ান চলচ্চিত্র, টিভি সিরিজ দেখে কোরীয় বইয়ের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠেছেন তাঁরা।
বইমেলার উপচে পড়া ভিড় কোথায় হারায়
তৃতীয় দিনে বইমেলার প্রবেশমুখে মানুষের উপচে পড়া ভিড়। এদিন প্রবেশমুখে ফিরেছে শৃঙ্খলাও। তল্লাশি করে সবাইকে ঢুকতে দিচ্ছে পুলিশ, তবে কিছুটা ঢিলেঢালা। গেটে মানুষের লম্বা সারি দেখে মনে হয়, বেচাবিক্রি জমে উঠেছে নিশ্চয়। কিন্তু মেলার মাঠে ঢুকে কেমন যেন খাপছাড়া লাগে সব। স্টলগুলোর বেশির ভাগই ফাঁকা।
দূরদেশে বাঙালির বইমেলা
আমি যখন সিডনি আসি, তখন বাংলা ভাষাভাষী মানুষ বিশেষত বাংলাদেশি জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ছিল হাতে গোনা। একসময় যে আমাদের একটি বা একাধিক বইমেলার প্রয়োজন পড়তে পারে, সেটা দূরদর্শী ব্যতীত কারও মাথায় আসেনি। কিন্তু বাংলা, বাঙালি মানেই বিদ্রোহ আর দ্রোহের ভেতর দিয়ে নতুন কোনো ইতিহাস রচনা। সে ইতিহাস যে শুধু দেশের মাটিতে
মেলা, পূজা ও মেট্রো
বইমেলার ঠিক পাশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেট্রো স্টেশন। একেকটি ট্রেন থামে, আর হুড়মুড় করে স্টেশনে নামে মানুষ। বড় অংশের গন্তব্য বইমেলা। আরেক অংশের গতিমুখ ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল। রাজধানীতে সরস্বতীপূজার অন্যতম আয়োজনটা হয় এখানে। গতকাল সোমবার ছিল সরস্বতীপূজা।
তাঁর সৃষ্টি এখনো স্বমহিমায়, তিনি কে
এবারের মেলায় একটা ব্যতিক্রম চোখে পড়ছে শুরুর দিন থেকে। প্রতিবছর প্রকাশনীগুলো পরিচিত ও জনপ্রিয় লেখকদের বড় বড় ছবি ব্যবহার করেন স্টল প্যাভিলিয়নের সামনে, ভেতরে, ওপরে। এবার সেটা অনেকটাই কম। তবে এই ব্যতিক্রমের মাঝেও একজন লেখক আছেন যথারীতি স্বমহিমায়। তিনি হুমায়ূন আহমেদ। তাঁর বই আছে এমন সব প্রকাশনীই তাঁর বিশ
ভাষা আন্দোলনের পোস্টারে ৭১–এর ছবি, সরিয়ে নিল বাংলা একাডেমি
বইমেলার বাইরে রাস্তায় মেলার সজ্জা উপলক্ষে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের কিছু পোস্টার দেখা যায়। ‘৫২–এর চেতনা ২৪–এর প্রেরণা’ স্লোগান লেখা একটি পোস্টারে থাকা ছবি নিয়ে ফেসবুকে সমালোচনা তৈরি হয়। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের চেতনাকে উপস্থাপন করতে এখানে যে ছবি ব্যবহার করা হয়েছে, সেটি ১৯৭১ সালের ১৫ মার্চ কেন্দ্রীয় শহীদ
বাহারি স্টলে রকমারি বই
বইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
প্রাণের মেলায় মিলেছে প্রাণ
ফেব্রুয়ারির প্রথম দিনের বিকেল। সন্ধ্যা হয় হয় সময়ে টিএসসির কোলজুড়ে বহু মানুষের ভিড়। চায়ের কাপে ঝড়। ফুলওয়ালি কিশোরীর রিনরিনে গলার আওয়াজ—একটা মালা নিবেন আফা? নেন না একটা মালা! জ্যামে আটকে পড়া গাড়ি এক্সিলেটরে ঘনঘন চাপ দেয়— ঘোঁত ঘোঁত শব্দ তোলে! মনে হয় খাটো দড়িতে বাঁধা খ্যাপা লাল ষাঁড় বাঁধনমুক্ত হতে চাই
পড়তে পারার ঐশ্বর্য
পড়তে পারাটা একটা বিশাল ব্যাপার। হাজার বছর বয়সী পৃথিবীতে কত মানুষ। কত বিচিত্র রঙের জিনিস এই দুনিয়ায়। কত মানুষের কত অভিজ্ঞতা। কত কত সভ্যতা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে পৃথিবীর প্রান্তরজুড়ে। এই বিশাল বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের এক ক্ষুদ্র কিন্তু খুব গুরুত্বপূর্ণ সৃষ্টি মানুষ। কিন্তু মাত্র সত্তর-আশি বছরের জীবন একেকজন মানুষে