অনলাইন ডেস্ক
সরিয়ে নেওয়া হয়েছে অমর একুশে বইমেলা ২০২৫ উপলক্ষে প্রদর্শিত পোস্টারটি। বইমেলা কর্তৃপক্ষ বাংলা একাডেমি বলছে, এটি তারা তৈরি করেনি। পোস্টারে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের নাম লেখা আছে। সেটি সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
বইমেলার বাইরে রাস্তায় মেলার সজ্জা উপলক্ষে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের কিছু পোস্টার দেখা যায়। ‘৫২–এর চেতনা ২৪–এর প্রেরণা’ স্লোগান লেখা একটি পোস্টারে থাকা ছবি নিয়ে ফেসবুকে সমালোচনা তৈরি হয়। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের চেতনাকে উপস্থাপন করতে এখানে যে ছবি ব্যবহার করা হয়েছে, সেটি ১৯৭১ সালের ১৫ মার্চ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তোলা ছবি।
আলোকচিত্রী সাহাদাত পারভেজ পোস্টারের ছবি এবং পোস্টারে থাকা আসল ছবিটি দিয়ে ফেসবুকে লিখেছেন, ‘এটা কী করলো সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়! ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকালীন ছবিকে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের ছবি বলে চালিয়ে দিল। আমি মূল ছবিটা সংযুক্ত করলাম। ছবিতে মাঝখানের মেয়েটি লীনু হক। তিনি তখন অগ্রণী স্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্রী। লাঠিতে ঢেকে গেছে যার মুখ তিনি জাসদ নেত্রী শিরীন আখতার। তখন এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন। একেবারে বাম পাশের মেয়েটি মুক্তিযোদ্ধা ফোরকান বেগম। তখন তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেন।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘১৯৭১ সালের ১৫ মার্চ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কবি সুফিয়া কামালের নেতৃত্ব ও সভাপতিত্বে যে নারী সমাবেশ হয়—এটি তাঁর ছবি। ছবিটি পরদিন ১৬ মার্চ “পাক্ষিক চিত্রিতা” পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। আরেকটা কথা—বায়ান্ন সালে আমাদের এই শহীদ মিনার ছিল না। “মা–বোনেরা অস্ত্র ধর, বাংলাদেশ মুক্ত কর” এই স্লোগানও ছিল না। আর একেবারে ডান দিকের ফেস্টুনে লেখা আছে—“শেখ মুজিবের পথ ধর, বাংলাদেশ মুক্ত কর”। একাত্তরের ছবিকে বায়ান্নর বলে চালিয়ে দেওয়া অনভিপ্রেত ও দুঃখজনক ঘটনা। ”
পোস্টটি মুক্তিযোদ্ধা কাজী ফেরদৌস হক লিনুকে ট্যাগ করা হয়। এরপরে সেখানে বিভিন্নজন নানা মন্তব্য করেন। শুরু হয় সমালোচনা।
এ প্রসঙ্গে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম বলেন, ‘এটি বাংলা একাডেমি করেনি। আর পোস্টারটি ইতিমধ্যে সরিয়ে ফেলা হয়েছে।’
সরিয়ে নেওয়া হয়েছে অমর একুশে বইমেলা ২০২৫ উপলক্ষে প্রদর্শিত পোস্টারটি। বইমেলা কর্তৃপক্ষ বাংলা একাডেমি বলছে, এটি তারা তৈরি করেনি। পোস্টারে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের নাম লেখা আছে। সেটি সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
বইমেলার বাইরে রাস্তায় মেলার সজ্জা উপলক্ষে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের কিছু পোস্টার দেখা যায়। ‘৫২–এর চেতনা ২৪–এর প্রেরণা’ স্লোগান লেখা একটি পোস্টারে থাকা ছবি নিয়ে ফেসবুকে সমালোচনা তৈরি হয়। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের চেতনাকে উপস্থাপন করতে এখানে যে ছবি ব্যবহার করা হয়েছে, সেটি ১৯৭১ সালের ১৫ মার্চ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তোলা ছবি।
আলোকচিত্রী সাহাদাত পারভেজ পোস্টারের ছবি এবং পোস্টারে থাকা আসল ছবিটি দিয়ে ফেসবুকে লিখেছেন, ‘এটা কী করলো সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়! ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকালীন ছবিকে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের ছবি বলে চালিয়ে দিল। আমি মূল ছবিটা সংযুক্ত করলাম। ছবিতে মাঝখানের মেয়েটি লীনু হক। তিনি তখন অগ্রণী স্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্রী। লাঠিতে ঢেকে গেছে যার মুখ তিনি জাসদ নেত্রী শিরীন আখতার। তখন এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন। একেবারে বাম পাশের মেয়েটি মুক্তিযোদ্ধা ফোরকান বেগম। তখন তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেন।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘১৯৭১ সালের ১৫ মার্চ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কবি সুফিয়া কামালের নেতৃত্ব ও সভাপতিত্বে যে নারী সমাবেশ হয়—এটি তাঁর ছবি। ছবিটি পরদিন ১৬ মার্চ “পাক্ষিক চিত্রিতা” পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। আরেকটা কথা—বায়ান্ন সালে আমাদের এই শহীদ মিনার ছিল না। “মা–বোনেরা অস্ত্র ধর, বাংলাদেশ মুক্ত কর” এই স্লোগানও ছিল না। আর একেবারে ডান দিকের ফেস্টুনে লেখা আছে—“শেখ মুজিবের পথ ধর, বাংলাদেশ মুক্ত কর”। একাত্তরের ছবিকে বায়ান্নর বলে চালিয়ে দেওয়া অনভিপ্রেত ও দুঃখজনক ঘটনা। ”
পোস্টটি মুক্তিযোদ্ধা কাজী ফেরদৌস হক লিনুকে ট্যাগ করা হয়। এরপরে সেখানে বিভিন্নজন নানা মন্তব্য করেন। শুরু হয় সমালোচনা।
এ প্রসঙ্গে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম বলেন, ‘এটি বাংলা একাডেমি করেনি। আর পোস্টারটি ইতিমধ্যে সরিয়ে ফেলা হয়েছে।’
‘পশু নয়, কোরবানি হোক অহংকার, হিংসা ও অবিচারের।’ ঈদুল আজহা উপলক্ষে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
২ মিনিট আগেদেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
৮ ঘণ্টা আগেপবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে দেশের জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন সময়ে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারকে করিডোর দিয়েছে বলে যে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে তা সর্বৈব মিথ্যা বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১৫ ঘণ্টা আগে