
মোহাম্মদ, আব্দুল্লাহ, বায়জিদ, কেফায়াতুল্লাহ—চার তরুণ। রাজধানীর কাকরাইল মসজিদ মাদ্রাসা থেকে তাঁরা এসেছেন। বইমেলায় ঘুরছেন, দেখছেন। বই তখনো কেনেননি। পছন্দ হলে তবে কিনবেন। আব্দুল্লাহ বললেন, ‘আমাদের পরীক্ষা ছিল। এ কারণে এত দিন আসতে পারিনি। আজ শেষ হয়েছে, তাই চলে এলাম।’

অমর একুশে বইমেলায় সব্যসাচী স্টলে তসলিমা নাসরিনের বই ‘চুম্বন’ রাখায় সব্যসাচী স্টল ভাঙচুর করা হয়েছে। এ সময় ছাত্র ও প্রকাশকের মধ্যে হাতাহাতি হয়েছে। পরে প্রকাশক শতাব্দি ভবকে পুলিশে দেয় তৌহিদী জনতা। পরে স্টলটি ত্রিপল দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে।

বইমেলায় অন্যধারা প্যাভিলিয়নের পাশে আড্ডা দিচ্ছিলেন কয়েকজন তরুণ। তাঁদের হাতে ক্ল্যাসিক সাহিত্যের কিছু বই। একজন আরেকজনকে অভিযোগের সুরে বলছিলেন, আগের বইগুলোর মলাট যতটা সুন্দর ছিল, এখনকার বইগুলোর অতটা ভালো লাগে না। তাঁর কথায় সায় দিলেন অন্যরাও।

বইমেলার দিকে গুটি গুটি পায়ে এগোচ্ছিল একদল কচিকাঁচা। ওদের মুঠোতে ধরা বাবা-মায়েদের আস্থার আঙুল। ফটক খুলতেই ওরা কলরব করে ঢুকে পড়ল মেলার শিশুদের আঙিনায়। তারপর মেতে উঠল বই দেখা ও কেনায়। ছবি তোলা বা সিসিমপুরের প্রিয় চরিত্রগুলোকে খোঁজা নিয়েও ব্যস্ত ছিল অনেক শিশু। গতকাল শুক্রবার ছুটির দিনে মেলার...