বাংলাদেশে কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের জন্য টেকসই ক্ষতিপূরণ স্কিম প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার ও দক্ষিণ কোরিয়ার স্বনামধন্য সামাজিক সুরক্ষা প্রতিষ্ঠান কে-কোমওয়েলের মধ্যে একটি সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) এবং জিআইজেডের
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে পাঁচটি দেশ। এই দেশগুলো ২০২৬ সালের শুরু থেকে দুই বছর নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হিসেবে থাকবে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আজ থেকে ছয় মাস আগে দক্ষিণ কোরিয়ার জনগণ তাঁদের সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন সক ইয়ল-এর সামরিক অভ্যুত্থানের চেষ্টাকে প্রতিহত করেছিল। নির্বাচনের মাধ্যমে এবার জনগণ ইউন সক ইয়লের দলকে শাস্তি দিল এবং বিরোধী দলকে আবার ক্ষমতায় আনল।
দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় নির্বাচন কমিশনের (এনইসি) তথ্য অনুযায়ী, এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রেকর্ড সংখ্যক—৪ কোটি ৪৩ লাখ ৯১ হাজার ৮৭১ জন—ভোটার নিবন্ধিত হয়েছেন, যার মধ্যে ২ লাখ ৫৮ হাজার ২৫৪ জন প্রবাসী ভোটার। ২০২২ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের চেয়ে এবার ১ লাখ ৯৪ হাজার ১৭৯ জন বেশি যোগ্য ভোটার রয়েছেন।
নারীদের অভিযোগ, প্রধান দুই প্রার্থীই নারীর সমতার প্রশ্নে নীরব। নারীদের অধিকারের বিষয়ে ২০২২ সালের নির্বাচনে অভিশংসিত ইউনের অবস্থানও একই রকম ছিল। তিনি প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘অতিরিক্ত নারীবাদী’ এই সমাজে তিনি পুরুষের পক্ষ নেবেন।
কে ড্রামা বা কোরীয় ড্রামা দক্ষিণ কোরিয়ার সংস্কৃতির প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশ্বজুড়ে এর মাধ্যমে দেশটি ছড়িয়ে দিচ্ছে তাদের সংস্কৃতি, উন্মুক্ত করে দিচ্ছে ভ্রমণের জায়গাগুলো। ভ্রমণের আহ্বান জানাচ্ছে আন্তর্জাতিক পর্যটকদের। কে ড্রামাগুলোতে এমন কিছু দ্বীপ দেখানো হয়েছে যেগুলো এখন রীতিমতো পর্যটনকেন্দ্র হয়ে উঠেছ
দক্ষিণ কোরিয়ায় এখন স্টারবাকসের কাপেও রাজনীতি ঢুকে পড়েছে। দেশজুড়ে স্টারবাকসের যেকোনো শাখায় গিয়ে আপনি চাইলে ‘লিঁ জে-মিউং’ বা ‘কিম মুন-সু’ নাম দিয়ে কফি অর্ডার করতে পারবেন না—কারণ এটি এখন নিষিদ্ধ। দেশটির আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে ঘিরে স্টারবাকস ঘোষণা দিয়েছে, তারা নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে ছয় প্রেসিডেন্ট
দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার এই কর্মসূচিকে একটি মানবিক প্রচেষ্টা হিসেবে প্রচার করলেও, পর্যবেক্ষকেরা বলেন, এটি পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করতেও সহায়তা করেছে। বিবিসি ১৯৮৪ সালের একটি সরকারি নথিতে দেখেছে, দত্তক নীতির সরকারি লক্ষ্যগুলোর মধ্যে কেবল শিশুদের কল্যাণই নয়, ভবিষ্যতের জাতীয় শক্তি এবং...
দক্ষিণ কোরিয়ার জেজু দ্বীপের হ্যানেয়ো নারীরা শত শত বছর ধরে সমুদ্রের তলদেশ থেকে শৈবাল, অ্যাবালোনসহ নানা সামুদ্রিক খাবার সংগ্রহ করে আসছেন। অক্সিজেন ট্যাংক ছাড়াই দিনের পর দিন, ঘণ্টার পর ঘণ্টা ঠান্ডা জলে ডুবে থেকে এই সংগ্রহের কাজ করেন তাঁরা।
ইস্পাত আমদানিতে সাময়িকভাবে ১২ শতাংশ শুল্ক আরোপ করতে যাচ্ছে ভারত সরকার। বার্তা সংস্থা রয়টার্স ভারতের সরকারি সূত্র জানিয়েছে, সস্তা ইস্পাতের আমদানি রুখতেই এই পদক্ষেপ। বিশেষ করে, চীন এবং অন্যান্য দেশ থেকে আসা ইস্পাত আমদানির বৃদ্ধি ঠেকাতে এই সিদ্ধান্ত।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন কোনো বাণিজ্য চুক্তি হলে যা চীনের স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করে, সেই দেশের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিক্রিয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে চীন। বাণিজ্য যুদ্ধের উত্তাপ যখন বিশ্বজুড়ে ছড়াচ্ছে, তখন চীনের এই হুঁশিয়ারি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নতুন চাপ তৈরি করেছে। ইতোমধ্যে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভারত
ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষিত বর্ধিত শুল্ক এড়াতে পণ্যের প্রকৃত উৎস গোপন করে দক্ষিণ কোরিয়ার নামে রপ্তানির চেষ্টা করছে প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলো। এরই মধ্যে ২ কোটি ডলারের বেশি মূল্যের পণ্য রপ্তানিতে এ ধরনের জালিয়াতি ধরা পড়েছে। এসব পণ্যের মধ্যে ৯৭ শতাংশেরই গন্তব্য ছিল যুক্তরাষ্ট্র।
বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি প্রকল্পে সাশ্রয় হওয়া টাকায় আরও ৩৫টি কোচ (বগি) কেনার সিদ্ধান্ত হলেও নির্দিষ্ট মেয়াদে সেগুলো আসছে না। যে সময়ে আসবে, তখন টাকা পরিশোধে জটিলতার কারণে এই প্রকল্পের মেয়াদ আগামী বছর জুন পর্যন্ত এক বছর বাড়ানো হচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা কিম জং-উনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী চো রিয়ং-হে দেশটির সরকারের ভেতরে নিজস্ব একটি ক্ষমতার বলয় গড়ে তুলেছেন বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার সংসদের গবেষণা শাখা ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি রিসার্চ সার্ভিস (এনএআরএস)। এই ক্ষমতা বৃদ্ধি ভবিষ্যতে কিমের একচ্ছত্র কর্তৃত্বের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করা
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কনীতি ঘিরে অনিশ্চয়তা এবং আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা মোকাবিলায় সেমিকন্ডাক্টর খাতের জন্য প্রায় ৩৩ ট্রিলিয়ন ওন (২৩.২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) সমমূল্যের প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। গত বছর ঘোষিত ২৬ ট্রিলিয়ন ওনের প্যাকেজের তুলনায় ঘোষিত এই প্রণোদনা প্রায় এক-চতুর্থাংশ বেশি।
কিহাক সাংয়ের যাত্রা শুরু হয় ১৯৮০ সালের মে মাসে, স্থানীয় অংশীদারদের সঙ্গে ‘ইয়াংওয়ান বাংলাদেশ লিমিটেড’ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে। সুইডিশ ক্রেতার কাছ থেকে পাওয়া সাধারণ পোশাকের একটি ছোট অর্ডার দিয়ে শুরু হয় পথচলা। প্রশিক্ষিত কোরীয় কর্মীদের সাহায্যে অল্প সময়ের মধ্যে কারখানাটি সমৃদ্ধ হতে শুরু করে। ১৯৮৪ সালের
দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়াংওয়ান করপোরেশনের চেয়ারম্যান কিহাক সাংকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের আরএমজি (তৈরি পোশাক) এবং বস্ত্র খাতে অসামান্য অবদানের জন্য বাংলাদেশ বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলন ২০২৫–এ তাঁকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। এই শিল্পটি গঠনে তিনি ১৯৯০–এর দশকে প্রথম বাংলাদেশে আসার পর...