আজকের পত্রিকা ডেস্ক
উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা কিম জং-উনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী চো রিয়ং-হে দেশটির সরকারের ভেতরে নিজস্ব একটি ক্ষমতার বলয় গড়ে তুলেছেন বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার সংসদের গবেষণা শাখা ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি রিসার্চ সার্ভিস (এনএআরএস)। এই ক্ষমতা বৃদ্ধি ভবিষ্যতে কিমের একচ্ছত্র কর্তৃত্বের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
চো রিয়ং-হে বর্তমানে উত্তর কোরিয়ার সবচেয়ে ক্ষমতাধর প্রশাসনিক দপ্তর, অর্গানাইজেশন অ্যান্ড গাইডেন্স ডিপার্টমেন্টের প্রধান। এই দপ্তরটি মূলত দলীয় ও সামরিক নেতৃত্বে নিয়োগ-বহিষ্কার ও নজরদারির কাজ করে। এটি কিম পরিবার ছাড়া অন্য কারও হাতে আগে কখনো ছিল না।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চো বর্তমানে ‘অদৃশ্য হাত’ হিসেবে কিমকে সহায়তা করছেন এবং নিজেকে জনসমক্ষে অনেকটা আড়ালে রাখছেন। তবে তিনি ধীরে ধীরে নিজস্ব অনুসারীদের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসিয়ে প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নিচ্ছেন।
চো রিয়ং-হে উত্তর কোরিয়ার একটি বিশিষ্ট বংশের সন্তান। তাঁর বাবা চো হিয়ন জাপানবিরোধী গেরিলা যোদ্ধা ছিলেন। চো নিজেও কিম জং-ইলের আমলে সেনাবাহিনীতে জেনারেল পদে উন্নীত হন। তিনি কিমের চাচা চ্যাং সাং-থেকের ঘনিষ্ঠ ছিলেন, যিনি ২০১৩ সালে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হন। চো ঠিক সময়মতো তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করায় নিজের জীবন বাঁচাতে সক্ষম হয়েছিলেন।
২০১৫ সালে একটি বিদ্যুৎ প্রকল্পে দুর্ঘটনার পর চোকে হঠাৎ করেই ‘শুদ্ধিকরণের’ নামে খামারে পাঠানো হয়। তবে তিনি সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ান, সম্ভবত কিমের প্রভাবশালী বোন কিম ইয়ো জং–এর সঙ্গে তাঁর ছেলের বিয়ের সুবাদে। ২০১৭ সালে তিনি আবারও ক্ষমতার কেন্দ্রে ফিরে আসেন।
২০১৯ সালে চোকে উত্তর কোরিয়ার আনুষ্ঠানিক রাষ্ট্রপ্রধান পদে নিযুক্ত করা হয়। এই পদটি অনেকটা প্রতীকী হলেও এটি তাঁকে পরিপূর্ণভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর ব্যক্তিতে পরিণত করেছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সংসদীয় গবেষণায় আরও বলা হয়েছে—চো রিয়ং-হে এখন কিমের অনুমোদনে নিজের একটি আনুষ্ঠানিক বলয় গঠন করেছেন এবং এতে তিনি তাঁর ঘনিষ্ঠদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দিচ্ছেন—যা অতীতে কিমের মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চাচা চ্যাং সাং-থেকও করেছিলেন।
তবে এই অবস্থান চোকে কিমের প্রতিপক্ষ করে তুলবে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়। দক্ষিণ কোরিয়ার গবেষক লি সেউং-ইওলের মতে, চো কিমের কর্তৃত্বে থেকেই কাজ করছেন। তবে তাঁর এই একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতার ভারসাম্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, উত্তর কোরিয়ার মতো একনায়কতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় যেখানে সামান্য সন্দেহেও মৃত্যুদণ্ড হয়, সেখানে চো বারবার বিপদ কাটিয়ে উঠেছেন এবং নিজের অবস্থান আরও মজবুত করেছেন।
উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা কিম জং-উনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী চো রিয়ং-হে দেশটির সরকারের ভেতরে নিজস্ব একটি ক্ষমতার বলয় গড়ে তুলেছেন বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার সংসদের গবেষণা শাখা ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি রিসার্চ সার্ভিস (এনএআরএস)। এই ক্ষমতা বৃদ্ধি ভবিষ্যতে কিমের একচ্ছত্র কর্তৃত্বের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
চো রিয়ং-হে বর্তমানে উত্তর কোরিয়ার সবচেয়ে ক্ষমতাধর প্রশাসনিক দপ্তর, অর্গানাইজেশন অ্যান্ড গাইডেন্স ডিপার্টমেন্টের প্রধান। এই দপ্তরটি মূলত দলীয় ও সামরিক নেতৃত্বে নিয়োগ-বহিষ্কার ও নজরদারির কাজ করে। এটি কিম পরিবার ছাড়া অন্য কারও হাতে আগে কখনো ছিল না।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চো বর্তমানে ‘অদৃশ্য হাত’ হিসেবে কিমকে সহায়তা করছেন এবং নিজেকে জনসমক্ষে অনেকটা আড়ালে রাখছেন। তবে তিনি ধীরে ধীরে নিজস্ব অনুসারীদের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসিয়ে প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নিচ্ছেন।
চো রিয়ং-হে উত্তর কোরিয়ার একটি বিশিষ্ট বংশের সন্তান। তাঁর বাবা চো হিয়ন জাপানবিরোধী গেরিলা যোদ্ধা ছিলেন। চো নিজেও কিম জং-ইলের আমলে সেনাবাহিনীতে জেনারেল পদে উন্নীত হন। তিনি কিমের চাচা চ্যাং সাং-থেকের ঘনিষ্ঠ ছিলেন, যিনি ২০১৩ সালে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হন। চো ঠিক সময়মতো তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করায় নিজের জীবন বাঁচাতে সক্ষম হয়েছিলেন।
২০১৫ সালে একটি বিদ্যুৎ প্রকল্পে দুর্ঘটনার পর চোকে হঠাৎ করেই ‘শুদ্ধিকরণের’ নামে খামারে পাঠানো হয়। তবে তিনি সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ান, সম্ভবত কিমের প্রভাবশালী বোন কিম ইয়ো জং–এর সঙ্গে তাঁর ছেলের বিয়ের সুবাদে। ২০১৭ সালে তিনি আবারও ক্ষমতার কেন্দ্রে ফিরে আসেন।
২০১৯ সালে চোকে উত্তর কোরিয়ার আনুষ্ঠানিক রাষ্ট্রপ্রধান পদে নিযুক্ত করা হয়। এই পদটি অনেকটা প্রতীকী হলেও এটি তাঁকে পরিপূর্ণভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর ব্যক্তিতে পরিণত করেছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সংসদীয় গবেষণায় আরও বলা হয়েছে—চো রিয়ং-হে এখন কিমের অনুমোদনে নিজের একটি আনুষ্ঠানিক বলয় গঠন করেছেন এবং এতে তিনি তাঁর ঘনিষ্ঠদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দিচ্ছেন—যা অতীতে কিমের মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চাচা চ্যাং সাং-থেকও করেছিলেন।
তবে এই অবস্থান চোকে কিমের প্রতিপক্ষ করে তুলবে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়। দক্ষিণ কোরিয়ার গবেষক লি সেউং-ইওলের মতে, চো কিমের কর্তৃত্বে থেকেই কাজ করছেন। তবে তাঁর এই একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতার ভারসাম্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, উত্তর কোরিয়ার মতো একনায়কতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় যেখানে সামান্য সন্দেহেও মৃত্যুদণ্ড হয়, সেখানে চো বারবার বিপদ কাটিয়ে উঠেছেন এবং নিজের অবস্থান আরও মজবুত করেছেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত মঙ্গলবার কাতারে হামাস নেতাদের টার্গেট করে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে খানিকটা স্ববিরোধী বক্তব্য দিয়েছেন। ট্রাম্প বলেছেন, এই হামলা ‘ইসরায়েল বা যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্যকে এগিয়ে নিয়ে যায় না।’ আবার তিনি বলেছেন, ‘হামাসকে নির্মূল’ করার প্রচেষ্টা একটি ‘মহৎ লক্ষ্য।’
৭ মিনিট আগেগতকাল মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকালে পূর্বাঞ্চলীয় একটি গ্রামে ভাতা গ্রহণের জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে মানুষদের ওপর চালানো ওই হামলায় অন্তত ২৪ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এপি। নিহতদের মধ্যে ২৩ জনই প্রবীণ। এ হামলায় আহত হয়েছে আরও ১৯ জন।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনকে কয়েক বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক সহায়তা আপাতত স্থগিত রাখার অনুমতি দিয়েছেন। এর ফলে নিম্ন আদালতের দেওয়া রায় সাময়িকভাবে আটকে গেল।
৮ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ৬৫ বছর বয়সী পৌডেল দৌড়ে পালাচ্ছেন, আর পেছনে শত শত মানুষ তাঁকে ধাওয়া করছে। একপর্যায়ে এক তরুণ বিক্ষোভকারী সামনে থেকে এসে লাফিয়ে তাঁকে লাথি মারেন। এতে তিনি একটি লাল দেয়ালে ধাক্কা খান। কিছুক্ষণ পর তিনি আবার উঠে দৌড়াতে শুরু করেন।
৯ ঘণ্টা আগে