অনলাইন ডেস্ক
ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী লি জে-মিয়ং দক্ষিণ কোরিয়ার পরবর্তী নেতা হিসেবে নির্বাচনে জয়লাভ করেছেন। তাঁর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী পিপল পাওয়ার পার্টির প্রার্থী কিম মুন-সু পরাজয় স্বীকার করে নিয়েছেন।
এক বিবৃতিতে কিম মুন-সু বলেছেন, ‘আমি জনগণের সিদ্ধান্ত সম্মানের সঙ্গে গ্রহণ করছি। লি জে-মিয়ং-কে বিজয়ের জন্য অভিনন্দন।’
নির্বাচনে জয়ী হয়ে দেওয়া এক ভাষণে লি জে-মিয়ং প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তিনি দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করবেন এবং কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবেন।
এই নির্বাচনে লি জে-মিয়ং সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে একটি গণভোটের মতো প্রচারণা চালিয়েছিলেন এবং সেটিই কাজে লেগেছে।
আজ থেকে ছয় মাস আগে দক্ষিণ কোরিয়ার জনগণ তাঁদের সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন সক ইয়ল-এর সামরিক অভ্যুত্থানের চেষ্টাকে প্রতিহত করেছিল। নির্বাচনের মাধ্যমে এবার জনগণ ইউন সক ইয়লের দলকে শাস্তি দিল এবং বিরোধী দলকে আবার ক্ষমতায় আনল।
সদ্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট লি জে-মিয়ং এক সময় রাজনৈতিকভাবে বিভাজন সৃষ্টিকারী চরিত্র হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তিন বছর আগে তিনি নির্বাচনে হেরেছিলেন এবং বর্তমানে তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক ফৌজদারি অভিযোগ রয়েছে। কিন্তু গত এক মাসে তিনি রাজনৈতিক মতাদর্শ নির্বিশেষে বহু মানুষকে একত্রিত করতে সক্ষম হয়েছেন। অনেকেই মনে করছেন, এই সংকটকালে শুধু তিনিই পারেন দক্ষিণ কোরিয়াকে সঠিক পথে ফেরাতে।
তবে দেশ পুনর্গঠনের আগে তাঁর সামনে রয়েছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বেশ কিছু জরুরি চ্যালেঞ্জ। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প-এর সঙ্গে কেবল শুল্ক নয়, বরং দক্ষিণ কোরিয়ার নিরাপত্তা নিয়েও গুরুতর আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার হুমকি থেকে দক্ষিণ কোরিয়াকে রক্ষা করতে যুক্তরাষ্ট্র সেখানে হাজার হাজার সেনা মোতায়েন রেখেছে। তবে খবর রয়েছে, ট্রাম্প কিছু সেনা প্রত্যাহারের কথা ভাবছেন।
লি জে-মিয়ং অতীতে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র জোট নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছিলেন। নির্বাচনী প্রচারে এ বিষয়ে তাঁর কণ্ঠ কিছুটা নরম হলেও, তিনি চীনের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারেরও কথা বলেছেন। তাঁর এমন মনোভাব ওয়াশিংটন-সিউল সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি করতে পারে।
ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী লি জে-মিয়ং দক্ষিণ কোরিয়ার পরবর্তী নেতা হিসেবে নির্বাচনে জয়লাভ করেছেন। তাঁর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী পিপল পাওয়ার পার্টির প্রার্থী কিম মুন-সু পরাজয় স্বীকার করে নিয়েছেন।
এক বিবৃতিতে কিম মুন-সু বলেছেন, ‘আমি জনগণের সিদ্ধান্ত সম্মানের সঙ্গে গ্রহণ করছি। লি জে-মিয়ং-কে বিজয়ের জন্য অভিনন্দন।’
নির্বাচনে জয়ী হয়ে দেওয়া এক ভাষণে লি জে-মিয়ং প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তিনি দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করবেন এবং কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবেন।
এই নির্বাচনে লি জে-মিয়ং সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে একটি গণভোটের মতো প্রচারণা চালিয়েছিলেন এবং সেটিই কাজে লেগেছে।
আজ থেকে ছয় মাস আগে দক্ষিণ কোরিয়ার জনগণ তাঁদের সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন সক ইয়ল-এর সামরিক অভ্যুত্থানের চেষ্টাকে প্রতিহত করেছিল। নির্বাচনের মাধ্যমে এবার জনগণ ইউন সক ইয়লের দলকে শাস্তি দিল এবং বিরোধী দলকে আবার ক্ষমতায় আনল।
সদ্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট লি জে-মিয়ং এক সময় রাজনৈতিকভাবে বিভাজন সৃষ্টিকারী চরিত্র হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তিন বছর আগে তিনি নির্বাচনে হেরেছিলেন এবং বর্তমানে তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক ফৌজদারি অভিযোগ রয়েছে। কিন্তু গত এক মাসে তিনি রাজনৈতিক মতাদর্শ নির্বিশেষে বহু মানুষকে একত্রিত করতে সক্ষম হয়েছেন। অনেকেই মনে করছেন, এই সংকটকালে শুধু তিনিই পারেন দক্ষিণ কোরিয়াকে সঠিক পথে ফেরাতে।
তবে দেশ পুনর্গঠনের আগে তাঁর সামনে রয়েছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বেশ কিছু জরুরি চ্যালেঞ্জ। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প-এর সঙ্গে কেবল শুল্ক নয়, বরং দক্ষিণ কোরিয়ার নিরাপত্তা নিয়েও গুরুতর আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার হুমকি থেকে দক্ষিণ কোরিয়াকে রক্ষা করতে যুক্তরাষ্ট্র সেখানে হাজার হাজার সেনা মোতায়েন রেখেছে। তবে খবর রয়েছে, ট্রাম্প কিছু সেনা প্রত্যাহারের কথা ভাবছেন।
লি জে-মিয়ং অতীতে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র জোট নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছিলেন। নির্বাচনী প্রচারে এ বিষয়ে তাঁর কণ্ঠ কিছুটা নরম হলেও, তিনি চীনের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারেরও কথা বলেছেন। তাঁর এমন মনোভাব ওয়াশিংটন-সিউল সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি করতে পারে।
ডব্লিউএফপি জানিয়েছে, গাজায় প্রবেশের পর তাদের ২৫টি ত্রাণের গাড়ি ঘিরে ফেলে ‘ক্ষুধার্ত গাজাবাসী’। এরপরেই সেখানে গুলি ছোড়া হয়। ডব্লিউএফপির বিবৃতিতে বলা হয়, সহায়তা চাওয়া বেসামরিকদের ওপর হামলা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য।
৯ ঘণ্টা আগেনেতানিয়াহুর কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ৭৫ বছর বয়সী প্রধানমন্ত্রী গত রাতে অসুস্থতা বোধ করেন। পরীক্ষায় দেখা গেছে, তিনি অন্ত্রের প্রদাহ এবং পানিশূন্যতায় ভুগছেন। এর জন্য তাঁকে শিরায় ফ্লুইড দেওয়া হচ্ছে।
৯ ঘণ্টা আগেপানির গাড়ি আসার শব্দ শুনলে প্রতিদিন ৪২ বছর বয়সী রাহিলা বালতি আর কনটেইনার নিয়ে ছুটে যান রাস্তায়। কারণ, দেরি করলে কিছুই জুটবে না। তিনি বলেন, ‘পানি পাওয়ার কোনো জায়গা নেই। এটা এখন আমাদের জীবন-মরণের প্রশ্ন।’
৯ ঘণ্টা আগেভারতের শীর্ষস্থানীয় ক্রিপটোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ কয়েন-ডিসিএক্স একটি বড়সড় সাইবার হামলার শিকার হয়েছে। এর ফলে প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ৪৪ মিলিয়ন ডলার ক্ষতির মুখে পড়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৫৩৩ কোটি টাকার বেশি।
১০ ঘণ্টা আগে