রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
জলবায়ু পরিবর্তন
অ্যান্টার্কটিকার আইসবার্গটি কি বাংলাদেশের আয়তনের এক তৃতীয়াংশ
অ্যান্টার্কটিকার ওয়েডেল সাগরে আটকে থাকা এ২৩এ নামের বিশাল এক আইসবার্গ গত ২৪ নভেম্বর সরে যেতে শুরু করেছে। দাবি করা হচ্ছে, এটি ঢাকার চেয়েও বড় এবং এর আকার বাংলাদেশের আয়তনের এক তৃতীয়াংশ।
বিলুপ্তির ঝুঁকিতে বিশ্বের স্বাদু পানির এক-চতুর্থাংশ মাছ
বিভিন্ন কারণে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের বিপুল পরিমাণ স্বাদু পানির মাছ বিলুপ্তির ঝুঁকির তালিকায় উঠে গেছে। অনেকগুলো কারণের মধ্যে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন, অতিরিক্ত মাছ শিকার এবং দূষণ এসব মাছের বিলুপ্তির ঝুঁকিতে পড়েছে। বিশ্বজুড়ে জীব বৈচিত্র্য নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব
জীবাশ্ম জ্বালানি বন্ধের বিপক্ষে ওপেক, ইউরোপীয় নেতাদের ক্ষোভ
জাতিসংঘের জলবায়ু সম্পর্কিত শীর্ষ বৈঠকে জীবাশ্ম জ্বালানি বিষয়ক যে কোনো চুক্তির বিরোধিতা করতে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জ্বালানি রপ্তানিকারক দেশগুলোর সংগঠন ওপেক৷
কপ-২৯ শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে আজারবাইজানে
বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন কপ-২৯ অনুষ্ঠিত হবে ২০২৪ সালের নভেম্বরে। এই শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে আজারবাইজানে। আয়োজকের সম্ভাব্য তালিকা থেকে বুলগেরিয়া নাম প্রত্যাহার করে নেওয়ায় একমাত্র অবশিষ্ট দেশ হিসেবে পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন করবে বাকু
ভয়াবহ যে ৫টি পরিবেশগত বিপর্যয়ের মুখে মানবজাতি
টিপিং পয়েন্টের ঝুঁকি বা বিভিন্ন লক্ষণের যেগুলোকে বিজ্ঞানীরা বিপর্যয় হিসেবে চিহ্নিত করেছেন, সেগুলোর মধ্যে গ্রিনল্যান্ড ও পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকে বিশাল যে বরফের স্তর রয়েছে, তা ধসে পড়তে পারে। এ ছাড়া পার্মাফ্রস্টের ব্যাপক গলন, কোরাল রিফের মৃত্যু, সাগরের পানি উষ্ণ হয়ে যাওয়া এবং উত্তর আটলান্টিকের বায়ুমণ্ডল
জলবায়ু সম্মেলনে দক্ষিণ এশিয়ার সাংবাদিকদের বিক্ষোভ
জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী না হয়েও জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো। তাই উন্নত বিশ্বের কার্বন নিঃসরণের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে অনুদান নয় ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবিতে দুবাইয়ে কপ-২৮ সম্মেলনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে দক্ষিণ এশিয়ার সাংবাদিকেরা।
‘জীবাশ্ম জ্বালানি বাতিলের দাবির বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই’
এমন কোনো বিজ্ঞান নেই যা নির্দেশ করে যে, বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হলে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বন্ধ করা প্রয়োজন। এমনটাই বলেছেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে চলমান জলবায়ু বিষয়ক সম্মেলন কপ-২৮ এর সভাপতি ও দেশটির শিল্প ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রী
কপ-২৮ সম্মেলনে এবার নজর তেল-গ্যাস কোম্পানিগুলোর ভূমিকায়
আইইএ বলেছে, ২০৫০ সালের মধ্যে শূন্য কার্বন নিঃসরণ লক্ষ্য অর্জনের প্রচেষ্টায় এওসি এবং বিপি, শেভরন, এক্সনমবিল, শেল ও টোটাল এনার্জির মতো বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর প্রচেষ্টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে। ন্যাশনাল অয়েল কোম্পানি বা এনওসিগুলোর মধ্যে বিশ্বের সবচেয়ে বড় তেল কোম্পানি সৌদি আরামকো, রাশিয়ার রোসেনেফট, চীনের
আয়োজক দেশ নিয়ে বিতর্কের মধ্যেই দুবাইয়ে শুরু হচ্ছে কপ-২৮ শীর্ষ সম্মেলন
প্রায় ২০০ দেশের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে আজ বৃহস্পতিবার দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জলবায়ুবিষয়ক বৈশ্বিক সম্মেলন কপ-২৮। আগামী ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে সম্মেলনটি। কার্বন নিঃসারণের জন্য দায়ী জীবাশ্ম জ্বালানির অন্যতম হচ্ছে তেল। আর বিশ্বে তেল উৎপাদনকারী শীর্ষ ১০টি দেশের একটি সংযুক্ত আরব আমিরাতকে এই সম্মেলন
জীবাশ্ম জ্বালানিতে বায়ুদূষণের কারণে প্রতিবছর মৃত্যু ৫১ লাখ: গবেষণা
জীবাশ্ম জ্বালানির কারণে বিশ্বে যে পরিমাণ বায়ুদূষণ হয় তার কারণে প্রতিবছর অন্তত ৫১ লাখ মানুষ মারা যায়। সম্প্রতি বায়ু দূষণের সঙ্গে মানুষের মৃত্যুর সম্পর্ক জানতে একটি বড় ধরনের গবেষণা চালানো হয়। সেই গবেষণার বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম এক প্রতিবেদনে
জলবায়ু পরিবর্তন ও আগামী দিনের শিশু
প্রভাবের শেষ নেই। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে শিশুরা বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হবে। আজকের পত্রিকায় এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বিশ্বের সব দেশের শিশুরাই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের শিশুরাও রয়েছে।
দেশের প্রত্যেক তিন শিশুর একটি জলবায়ু-ঝুঁকিতে
বিশ্বজুড়েই জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত শিশুরা। বাংলাদেশে প্রতি তিনজন শিশুর একজন মারাত্মকভাবে জলবায়ুর ঝুঁকির মুখে রয়েছে। তাদের মধ্যে ৫০ লাখ শিশুর বয়স পাঁচ বছরের কম। ১ কোটি ২০ লাখ শিশু বন্যাপ্রবণ এলাকার কাছাকাছি বসবাস করে। উপকূলীয় এলাকায় বসবাসকারী ৪৫ লাখ শিশু তীব্র ঘূর্ণিঝড়ের কবলে
৩৭ বছর পর সরে যাচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আইসবার্গটি
দীর্ঘ ৩৭ বছর ধরে সমুদ্রের তলদেশে আটকে থাকা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আইসবার্গটি সরে যেতে শুরু করেছে। এ২৩এ নামের বিপুল এই বরফখন্ডটি ১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকার উপকূল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। পরে এটি ওয়েডেল সাগরে গিয়ে থেমে যায়। মূলত তখন থেকেই এটি একটি বরফ দ্বীপে পরিণত হয়েছিল।
বিশ্বের ৬৬ শতাংশ গরিবের চেয়ে বেশি কার্বন নিঃসরণ করে ধনী ৮ কোটি মানুষ
বিশ্বের ধনী ১ শতাংশ মানুষ অর্থাৎ প্রায় ৮ কোটি মানুষ ৬৬ শতাংশ গরিব জনগোষ্ঠীর চেয়েও বেশি কার্বন নিঃসরণ করেন। অথচ এই কার্বন নিঃসরণের ক্ষতিকর প্রভাবের বেশির ভাগটাই ভুগতে হয় বিশ্বের দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে। অলাভজনক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান অক্সফাম ও স্টকহোম এনভায়রনমেন্ট ইনস্টিটিউটের
ঘূর্ণিঝড় ও জলবায়ু পরিবর্তনের দায়
ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস বাংলাদেশে কোনো নতুন বিষয় নয়। প্রতিবছরই কমবেশি এর মোকাবিলা করতে হয় আমাদের। এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গে বসবাসের অভ্যাস হয়ে গেছে উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের। নানা ধরনের সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ এবং জনসচেতনতা গড়ে ওঠায় এসব প্রাকৃতিক দুর্যোগে জীবন ও সম্পদহানির পরিমাণও কমে এসেছে। তারপর
জলবায়ু পরিবর্তনের ভুক্তভোগী বাংলাদেশ, ক্ষতিপূরণ দিতে হবে দায়ী রাষ্ট্রগুলোকে
দিন দিন জলবায়ু পরিবর্তনে সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে। পরিবেশে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। কিছু প্রভাব দৃশ্যমান আর কিছু মানুষের স্বাস্থ্য ও জীবন-জীবিকায় পরোক্ষভাবে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে। জলবায়ু পরিবর্তনে বেশি দায়ী ধনী রাষ্ট্রগুলো, অথচ বাংলাদেশ নির্দোষ ভুক্তভোগী। এমতাবস্থায় জলবায়ু ন্যায্যতা নিশ্চিতকরণে সম্মিলিতভাব
১০ কোটি চারা রোপণ করতে কেনিয়ায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
১০ বছরের মধ্যে দেড় হাজার কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা করেছে কেনিয়ার সরকার। এরই অংশ হিসেবে প্রাথমিকভাবে ১০ কোটি চারা রোপণের জন্য একটি সাধারণ ছুটিও ঘোষণা করেছে দেশটি।