নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্বজুড়েই জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত শিশুরা। বাংলাদেশে প্রতি তিনজন শিশুর একজন মারাত্মকভাবে জলবায়ুর ঝুঁকির মুখে রয়েছে। তাদের মধ্যে ৫০ লাখ শিশুর বয়স পাঁচ বছরের কম। ১ কোটি ২০ লাখ শিশু বন্যাপ্রবণ এলাকার কাছাকাছি বসবাস করে। উপকূলীয় এলাকায় বসবাসকারী ৪৫ লাখ শিশু তীব্র ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।
দেশের আট বিভাগের প্রতিনিধিত্বকারী ৩৫ জন শিশুর সঙ্গে ইউনিসেফ-সমর্থিত সহযোগিতামূলক এক আলোচনা সভায় এসব তথ্য উঠে এসেছে। ইউনিসেফ বাংলাদেশ গতকাল সোমবার এ তথ্য জানিয়েছে। সভা থেকে ৩০ নভেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত দুবাইয়ে অনুষ্ঠেয় জাতিসংঘের (ইউএন) বার্ষিক জলবায়ুবিষয়ক সম্মেলন ‘কপ২৮’-এ শিশুদের জন্য জলবায়ু শিক্ষা, পানি ও স্যানিটেশন পরিষেবায় বিনিয়োগের গুরুত্ব এবং জলবায়ু সংকটের সমাধান খুঁজতে শিশুদের সম্পৃক্ত করতে নীতিনির্ধারকদের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
ইউনিসেফ বাংলাদেশ শিশু, সংসদ সদস্য ও সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীদের মধ্যে নিয়মিত সংলাপের আয়োজন করে, যাতে শিশুরা তাদের জীবনকে প্রভাবিত করা বিষয়গুলো সম্পর্কে নিজেদের মতামত প্রকাশ করতে পারে। সংশোধিত ‘শিশুদের জলবায়ু ঘোষণায়’ জোর দিয়ে বলা হয়েছে, জলবায়ু সংকট মৌলিকভাবে শিশু অধিকারের জন্য একটি সংকট।
আলোচনা সভায় শিশুদের পক্ষে চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে নায়ের হক বলেন, ‘সাম্প্রতিক ঘূর্ণিঝড়, খরা, বন্যা ও ভারী বৃষ্টির কবলে আমরা আমাদের প্রিয়জনদের হারিয়েছি। এর মানসিক ও শারীরিক বিপর্যয় আমাদের শিশুদের জন্য অসহনীয় হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় শিশুদের জীবনে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বিনিয়োগ বাড়ানোর জরুরি প্রয়োজন দেখা দিয়েছে।’
জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু বলেন, ‘জলবায়ু সংকটে বাংলাদেশের শিশুরাই আমাদের সবচেয়ে মূল্যবান অংশীজন। শুধু শিশুকেন্দ্রিক জলবায়ু নীতিমালার প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতির কথা বললেই হবে না, সক্রিয়ভাবে তা বাস্তবায়নও করতে হবে।’
বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট বলেন, ‘বাংলাদেশের শিশুরা জলবায়ু সংকট এবং একটি নিরাপদ স্বাস্থ্যকর পরিবেশে বেঁচে থাকার ও বিকশিত হওয়ার অধিকার লঙ্ঘনের দ্বৈত চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন, যার স্বীকৃতি দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিশু ও তরুণেরা যেন তাদের ভবিষ্যৎ গঠনের কার্যক্রমে সক্রিয় অংশগ্রহণকারী হয়, তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে তাদের কথা জোরালোভাবে তুলে ধরার প্রতিশ্রুতিতে ইউনিসেফ অটল রয়েছে।’
বিশ্বজুড়েই জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত শিশুরা। বাংলাদেশে প্রতি তিনজন শিশুর একজন মারাত্মকভাবে জলবায়ুর ঝুঁকির মুখে রয়েছে। তাদের মধ্যে ৫০ লাখ শিশুর বয়স পাঁচ বছরের কম। ১ কোটি ২০ লাখ শিশু বন্যাপ্রবণ এলাকার কাছাকাছি বসবাস করে। উপকূলীয় এলাকায় বসবাসকারী ৪৫ লাখ শিশু তীব্র ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।
দেশের আট বিভাগের প্রতিনিধিত্বকারী ৩৫ জন শিশুর সঙ্গে ইউনিসেফ-সমর্থিত সহযোগিতামূলক এক আলোচনা সভায় এসব তথ্য উঠে এসেছে। ইউনিসেফ বাংলাদেশ গতকাল সোমবার এ তথ্য জানিয়েছে। সভা থেকে ৩০ নভেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত দুবাইয়ে অনুষ্ঠেয় জাতিসংঘের (ইউএন) বার্ষিক জলবায়ুবিষয়ক সম্মেলন ‘কপ২৮’-এ শিশুদের জন্য জলবায়ু শিক্ষা, পানি ও স্যানিটেশন পরিষেবায় বিনিয়োগের গুরুত্ব এবং জলবায়ু সংকটের সমাধান খুঁজতে শিশুদের সম্পৃক্ত করতে নীতিনির্ধারকদের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
ইউনিসেফ বাংলাদেশ শিশু, সংসদ সদস্য ও সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীদের মধ্যে নিয়মিত সংলাপের আয়োজন করে, যাতে শিশুরা তাদের জীবনকে প্রভাবিত করা বিষয়গুলো সম্পর্কে নিজেদের মতামত প্রকাশ করতে পারে। সংশোধিত ‘শিশুদের জলবায়ু ঘোষণায়’ জোর দিয়ে বলা হয়েছে, জলবায়ু সংকট মৌলিকভাবে শিশু অধিকারের জন্য একটি সংকট।
আলোচনা সভায় শিশুদের পক্ষে চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে নায়ের হক বলেন, ‘সাম্প্রতিক ঘূর্ণিঝড়, খরা, বন্যা ও ভারী বৃষ্টির কবলে আমরা আমাদের প্রিয়জনদের হারিয়েছি। এর মানসিক ও শারীরিক বিপর্যয় আমাদের শিশুদের জন্য অসহনীয় হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় শিশুদের জীবনে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বিনিয়োগ বাড়ানোর জরুরি প্রয়োজন দেখা দিয়েছে।’
জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু বলেন, ‘জলবায়ু সংকটে বাংলাদেশের শিশুরাই আমাদের সবচেয়ে মূল্যবান অংশীজন। শুধু শিশুকেন্দ্রিক জলবায়ু নীতিমালার প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতির কথা বললেই হবে না, সক্রিয়ভাবে তা বাস্তবায়নও করতে হবে।’
বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট বলেন, ‘বাংলাদেশের শিশুরা জলবায়ু সংকট এবং একটি নিরাপদ স্বাস্থ্যকর পরিবেশে বেঁচে থাকার ও বিকশিত হওয়ার অধিকার লঙ্ঘনের দ্বৈত চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন, যার স্বীকৃতি দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিশু ও তরুণেরা যেন তাদের ভবিষ্যৎ গঠনের কার্যক্রমে সক্রিয় অংশগ্রহণকারী হয়, তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে তাদের কথা জোরালোভাবে তুলে ধরার প্রতিশ্রুতিতে ইউনিসেফ অটল রয়েছে।’
গতকাল শুক্রবার ছিল ছুটির দিন। তাই রাজধানীর বাংলাবাজারের সৃজনশীল প্রকাশনীগুলো বন্ধ থাকার কথা। কিন্তু পরদিন থেকে বইমেলার শুরু; এ কারণে প্রকাশকদের ব্যস্ততার শেষ নেই। পিকআপ ও ভ্যানে ওঠানো হচ্ছে নতুন বই। ছাপা, বাঁধাইয়ের কর্মী, শ্রমিক সবাই ব্যস্ত প্রথম দিনে নতুন বই পাঠকের সামনে তুলে ধরার কাজে। গতকাল রাতভ
২ ঘণ্টা আগেজ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
৮ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে নিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। প্রতিবেদনের বাস্তবতার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই; এটি শুধুই একটি বলিউডি রোমান্টিক কমেডি। আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাক্টস ফেসবুকে তাদের ভেরিফায়েড..
৮ ঘণ্টা আগেমজুরি বৈষম্য দূরীকরণ, চাকরির সুরক্ষা নিশ্চিত ও নিজেদের অধিকার আদায় করতে শুধু সংস্কার কমিশনের সুপারিশ যথেষ্ট নয়, বরং আন্দোলন–সংগ্রামও চালিয়ে যেতে হবে—এমনটাই বলেছেন খোদ সরকারের শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহম্মদ।
১০ ঘণ্টা আগে