বিশ্বের ধনী ১ শতাংশ মানুষ অর্থাৎ প্রায় ৮ কোটি মানুষ ৬৬ শতাংশ গরিব জনগোষ্ঠীর চেয়েও বেশি কার্বন নিঃসরণ করে। অথচ এই কার্বন নিঃসরণের ক্ষতিকর প্রভাবের বেশির ভাগটাই ভুগতে হয় বিশ্বের দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে। অলাভজনক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান অক্সফাম ও স্টকহোম এনভায়রনমেন্ট ইনস্টিটিউটের যৌথ এক গবেষণা থেকে বিষয়টি উঠে এসেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক জলবায়ু বৈষম্য নিয়ে পরিচালিত ব্যাপক এই সমীক্ষা থেকে দেখা গেছে, ২০১৯ সালে বিশ্বজুড়ে যে পরিমাণ কার্বন ডাইঅক্সাইড নির্গত হয়েছিল তার ১৬ শতাংশই করেছিল এই অভিজাত গোষ্ঠীটি অর্থাৎ ধনী গোষ্ঠীটি (যাদের বাৎসরিক আয় ১ লাখ ৪০ হাজার ডলারের বেশি এবং সব বিলিয়নিয়ার, মিলিয়নিয়ারসহ ৭ কোটি ৭০ লাখ লোক)।
অক্সফাম ও স্টকহোম এনভায়রনমেন্ট ইনস্টিটিউটের যৌথ গবেষণা প্রতিবেদন অনুসারে, এই পরিমাণ কার্বন ডাইঅক্সাইড নির্গত হওয়ার কারণে বিশ্বে তাপজনিত যেসব শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে তার ফলে ১০ লাখ মানুষের মৃত্যুও হতে পারে।
ওই প্রতিবেদন অনুসারে এই ১ শতাংশ মানুষ বসবাস করেন এমন এক পরিবেশে যেখানে তাদের কার্বন নিঃসরণের প্রভাব খুব একটা ভুগতে হয় না। কিন্তু তার শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ বা অন্যান্য যেসব উপায়ে জীবনযাপন ও আয় করে থাকেন তার ফলে তারা প্রতি বছর গড়ে প্রায় ৬০০ কোটি (৫৯০ কোটি) টন কার্বন নিঃসরণ করেন। ২০১৯ সালেও তাঁরা এই পরিমাণ কার্বন ডাইঅক্সাইড বায়ুমণ্ডলে অবমুক্ত করেছিল।
প্রতিবেদন অনুসারে, প্রতি ১০ লাখ টন কার্বনের কারণে বিশ্বে অন্তত ২২৬ জন মানুষ মারা যায়। এই সংখ্যা বের করা হয়েছে ইউএস এনভায়রনমেন্টাল প্রোটেকশন এজেন্সি ব্যবহৃত একটি ‘মরটালিটি কস্ট ফর্মুলা’ ব্যবহার করে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বিশ্বের ধনী এক শতাংশ মানুষ যে পরিমাণ কার্বন নিঃসরণ করে তার জন্য আগামী কয়েক দশকে তাপজনিত সমস্যায় ১৩ লাখ মানুষের মৃত্যু হতে পারে।
বিশ্বের ধনী ১ শতাংশ মানুষ অর্থাৎ প্রায় ৮ কোটি মানুষ ৬৬ শতাংশ গরিব জনগোষ্ঠীর চেয়েও বেশি কার্বন নিঃসরণ করে। অথচ এই কার্বন নিঃসরণের ক্ষতিকর প্রভাবের বেশির ভাগটাই ভুগতে হয় বিশ্বের দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে। অলাভজনক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান অক্সফাম ও স্টকহোম এনভায়রনমেন্ট ইনস্টিটিউটের যৌথ এক গবেষণা থেকে বিষয়টি উঠে এসেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক জলবায়ু বৈষম্য নিয়ে পরিচালিত ব্যাপক এই সমীক্ষা থেকে দেখা গেছে, ২০১৯ সালে বিশ্বজুড়ে যে পরিমাণ কার্বন ডাইঅক্সাইড নির্গত হয়েছিল তার ১৬ শতাংশই করেছিল এই অভিজাত গোষ্ঠীটি অর্থাৎ ধনী গোষ্ঠীটি (যাদের বাৎসরিক আয় ১ লাখ ৪০ হাজার ডলারের বেশি এবং সব বিলিয়নিয়ার, মিলিয়নিয়ারসহ ৭ কোটি ৭০ লাখ লোক)।
অক্সফাম ও স্টকহোম এনভায়রনমেন্ট ইনস্টিটিউটের যৌথ গবেষণা প্রতিবেদন অনুসারে, এই পরিমাণ কার্বন ডাইঅক্সাইড নির্গত হওয়ার কারণে বিশ্বে তাপজনিত যেসব শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে তার ফলে ১০ লাখ মানুষের মৃত্যুও হতে পারে।
ওই প্রতিবেদন অনুসারে এই ১ শতাংশ মানুষ বসবাস করেন এমন এক পরিবেশে যেখানে তাদের কার্বন নিঃসরণের প্রভাব খুব একটা ভুগতে হয় না। কিন্তু তার শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ বা অন্যান্য যেসব উপায়ে জীবনযাপন ও আয় করে থাকেন তার ফলে তারা প্রতি বছর গড়ে প্রায় ৬০০ কোটি (৫৯০ কোটি) টন কার্বন নিঃসরণ করেন। ২০১৯ সালেও তাঁরা এই পরিমাণ কার্বন ডাইঅক্সাইড বায়ুমণ্ডলে অবমুক্ত করেছিল।
প্রতিবেদন অনুসারে, প্রতি ১০ লাখ টন কার্বনের কারণে বিশ্বে অন্তত ২২৬ জন মানুষ মারা যায়। এই সংখ্যা বের করা হয়েছে ইউএস এনভায়রনমেন্টাল প্রোটেকশন এজেন্সি ব্যবহৃত একটি ‘মরটালিটি কস্ট ফর্মুলা’ ব্যবহার করে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বিশ্বের ধনী এক শতাংশ মানুষ যে পরিমাণ কার্বন নিঃসরণ করে তার জন্য আগামী কয়েক দশকে তাপজনিত সমস্যায় ১৩ লাখ মানুষের মৃত্যু হতে পারে।
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় আজ বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগেআজ বেশ উন্নতি হয়েছে ঢাকার বায়ুমানে। বর্ষাকালে ঢাকার বাতাসে দূষণ সাধারণত কমই থাকে। তার ওপর গতকাল রাতে হওয়া তুমুল বৃষ্টিতে আজ ঢাকার বাতাস বেশ সতেজ। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সকাল ৮ টা ২০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার বায়ুমান ৫৫, যা সহনীয় বাতাসের নির্দেশক ।
২০ ঘণ্টা আগেপূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে, আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকারই সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ১০–১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে সামান্য বাড়তে পারে দিনের তাপমাত্রা।
২ দিন আগেগতকালের মতো আজও সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে ঢাকার বাতাস। আষাঢ়-শ্রাবণ মাসে ঢাকার বাতাসে দূষণ কমই থাকে। মাঝে মাঝে দু-একদিন বাতাসে ক্ষতিকর কণার পরিমাণ বেড়ে গেলেও বর্ষার শুরু থেকে সহনীয় পর্যায়েই থাকছে ঢাকার বাতাস। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সকাল ৮ টা ১৫ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী আজ বুধবার
২ দিন আগে