বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন কপ-২৯ অনুষ্ঠিত হবে ২০২৪ সালের নভেম্বরে। এই শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে আজারবাইজানে। আয়োজকের সম্ভাব্য তালিকা থেকে বুলগেরিয়ার নাম প্রত্যাহার করে নেওয়ায় একমাত্র অবশিষ্ট দেশ হিসেবে পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন করবে বাকু। মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকোর এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আয়োজক দেশের তালিকা থেকে বুলগেরিয়ার নাম প্রত্যাহার করার বিষয়টি নিশ্চিত করে দেশটি পরিবেশবিষয়ক মন্ত্রী জুলিয়ান পোপভ পলিটিকোকে বলেছেন, তাঁর দেশ গতকাল শুক্রবার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিতে চিঠি পাঠিয়েছে জাতিসংঘে। এর এক দিন আগে আর্মেনিয়াও নিজেদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেয় এবং আয়োজক হিসেবে বাকুকে সমর্থন দেয়।
বুলগেরিয়ার মন্ত্রী জুলিয়ান পোপভ বলেছেন, ‘সদিচ্ছার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে একটি সফল জলবায়ু সম্মেলন আয়োজনের স্বার্থে বুলগেরিয়া প্রজাতন্ত্র কপ-২৯ শীর্ষ সম্মেলন আয়োজনের ক্ষেত্রে তার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করছে। আমরা আজারবাইজান প্রজাতন্ত্রকে শীর্ষ সম্মেলন আয়োজনে সমর্থন করছি।’
কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকলেও আজারবাইজানের কপ-২৯ সম্মেলন আয়োজনের বিষয়টি এখনো চূড়ান্তভাবে নিশ্চিত হয়নি। জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোর অনুমোদনক্রমেই কেবল দেশটি এই শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন করতে পারবে। তবে আয়োজকের সম্ভাব্য তালিকায় কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় আজারবাইজানে সম্মেলন আয়োজিত হওয়ার বিষয়টি এখন আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।
আজারবাইজানে কপ-২৯ সম্মেলন আয়োজিত হওয়ার ফলে টানা দুই বছর তেলসমৃদ্ধ কোনো দেশে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। চলতি বছর এই সম্মেলনের আয়োজক ছিল মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটি বিশ্বের সপ্তম শীর্ষ তেল উৎপাদক দেশ। এই তালিকায় আজারবাইজানের অবস্থান ২০তম।
আজারবাইজানের আয়োজক হতে যাওয়ার পেছনে রাশিয়ার প্রচ্ছন্ন সমর্থন রয়েছে। নইলে জাতিসংঘের নিয়ম অনুসারে, আগামী বছর পূর্ব ইউরোপের কোনো একটি দেশেই কপ-২৯ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। এ ক্ষেত্রে বুলগেরিয়া প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও রাশিয়ার প্রচ্ছন্ন বাধার কারণে দেশটি আয়োজক হতে পারছে না বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন কপ-২৯ অনুষ্ঠিত হবে ২০২৪ সালের নভেম্বরে। এই শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে আজারবাইজানে। আয়োজকের সম্ভাব্য তালিকা থেকে বুলগেরিয়ার নাম প্রত্যাহার করে নেওয়ায় একমাত্র অবশিষ্ট দেশ হিসেবে পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন করবে বাকু। মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকোর এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আয়োজক দেশের তালিকা থেকে বুলগেরিয়ার নাম প্রত্যাহার করার বিষয়টি নিশ্চিত করে দেশটি পরিবেশবিষয়ক মন্ত্রী জুলিয়ান পোপভ পলিটিকোকে বলেছেন, তাঁর দেশ গতকাল শুক্রবার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিতে চিঠি পাঠিয়েছে জাতিসংঘে। এর এক দিন আগে আর্মেনিয়াও নিজেদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেয় এবং আয়োজক হিসেবে বাকুকে সমর্থন দেয়।
বুলগেরিয়ার মন্ত্রী জুলিয়ান পোপভ বলেছেন, ‘সদিচ্ছার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে একটি সফল জলবায়ু সম্মেলন আয়োজনের স্বার্থে বুলগেরিয়া প্রজাতন্ত্র কপ-২৯ শীর্ষ সম্মেলন আয়োজনের ক্ষেত্রে তার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করছে। আমরা আজারবাইজান প্রজাতন্ত্রকে শীর্ষ সম্মেলন আয়োজনে সমর্থন করছি।’
কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকলেও আজারবাইজানের কপ-২৯ সম্মেলন আয়োজনের বিষয়টি এখনো চূড়ান্তভাবে নিশ্চিত হয়নি। জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোর অনুমোদনক্রমেই কেবল দেশটি এই শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন করতে পারবে। তবে আয়োজকের সম্ভাব্য তালিকায় কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় আজারবাইজানে সম্মেলন আয়োজিত হওয়ার বিষয়টি এখন আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।
আজারবাইজানে কপ-২৯ সম্মেলন আয়োজিত হওয়ার ফলে টানা দুই বছর তেলসমৃদ্ধ কোনো দেশে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। চলতি বছর এই সম্মেলনের আয়োজক ছিল মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটি বিশ্বের সপ্তম শীর্ষ তেল উৎপাদক দেশ। এই তালিকায় আজারবাইজানের অবস্থান ২০তম।
আজারবাইজানের আয়োজক হতে যাওয়ার পেছনে রাশিয়ার প্রচ্ছন্ন সমর্থন রয়েছে। নইলে জাতিসংঘের নিয়ম অনুসারে, আগামী বছর পূর্ব ইউরোপের কোনো একটি দেশেই কপ-২৯ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। এ ক্ষেত্রে বুলগেরিয়া প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও রাশিয়ার প্রচ্ছন্ন বাধার কারণে দেশটি আয়োজক হতে পারছে না বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
নেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
২ ঘণ্টা আগে‘মধ্যস্থতাকারী’—শব্দটা যেন কাতারের প্রতিশব্দই হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দ্বন্দ্ব চলছে এমন দুই দেশের সঙ্গে বেশ আলাদাভাবে সুসম্পর্ক রয়েছে কাতারের। এবং বরাবরই বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা নিশ্চিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় দেখা যায় এই আরব দেশটিকে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, হামাস-
২ ঘণ্টা আগেভারত মিয়ানমারের শক্তিশালী এক বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সহায়তায় দেশটি থেকে বিরল খনিজ সংগ্রহের চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে অবগত চারটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছেন, চীনের কড়া নিয়ন্ত্রণে থাকা এ কৌশলগত সম্পদের বিকল্প উৎস খুঁজছে দিল্লি। ভারতের খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে মিয়ানমারের উত্তর
২ ঘণ্টা আগেভারতের এক সরকারি কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেছেন, নেপালের উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে ভারত-নেপাল সীমান্তে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। সশস্ত্র সীমা বল পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে।
২ ঘণ্টা আগে